২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন দেখতে ক্লিক করুন
মূল সাইট দেখতে ক্লিক করুন

তাইওয়ান প্রণালি ঘুরে গেল যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার যুদ্ধজাহাজ

তাইওয়ান প্রণালিতে ২০ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজ ইউএসএস হিগিন্স (ডিডিজি-৭৬)। পেছনে রয়্যাল কানাডিয়ান নেভির রণতরি এইচএমসিএস ভ্যাঙ্কুভারকে (এফএফএইচ ৩৩১) দেখা যাচ্ছেছবি: এএফপি

তাইওয়ান প্রণালি ঘিরে বেইজিংয়ের বৃহৎ আকারে সামরিক মহড়ার এক সপ্তাহ পর সংবেদনশীল ওই অঞ্চল দিয়ে ঘুরে গেছে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার দুটি যুদ্ধজাহাজ।

যুক্তরাষ্ট্র ও দেশটির মিত্ররা নিয়মিত ১৮০ কিলোমিটার (১১২ মাইল) দীর্ঘ তাইওয়ান প্রণালি পারাপার করে। আন্তর্জাতিক জলসীমা হিসেবে তাইওয়ান প্রণালির মর্যাদা জোরদার করাই তাদের লক্ষ্য। এটা নিয়ে বেইজিংয়ের ক্ষোভ আছে।

চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি কখনো তাইওয়ান শাসন করেনি। কিন্তু তারা স্বায়ত্তশাসিত দ্বীপটিকে তাদের ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করে। তারা বলেছে, তাইওয়ানের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিতে বলপ্রয়োগের বিষয়টি তারা বাদ দেবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর সপ্তম ফ্লিটের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তাইওয়ান প্রণালিতে তাদের নিয়মিত চলাচলের অংশ হিসেবেই গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার ইউএসএস হিগিন্স (ডিডিজি ৭৬) এবং রয়্যাল কানাডিয়ান নেভির রণতরি এইচএমসিএস ভ্যাঙ্কুভার (এফএফএইচ ৩৩১) ২০ অক্টোবর সেখানে গিয়েছিল।’

পরদিন আজ সোমবার চীন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার এই পদক্ষেপ ‘তাইওয়ান প্রণালিতে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ব্যাহত করেছে।’

এএফপি থেকে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হয়েছিল। কিন্তু তাৎক্ষণিকভাবে কোথাও থেকে সাড়া মেলেনি।

১৪ অক্টোবর তাইওয়ান ঘিরে রেকর্ডসংখ্যায় সামরিক বিমান, যুদ্ধজাহাজ ও কোস্টগার্ডের নৌযান পাঠিয়েছিল বেইজিং। দুই বছরের মধ্যে তাইওয়ান প্রণালিতে এটি ছিল বেইজিংয়ের চতুর্থ সামরিক মহড়া।

আরও পড়ুন