4 November 1998. With the very first light of dawn, Prothom Alo (The First Light), started its humble journey. Because of its courageous journalism, rich content, and presentation with unique layout and design, Prothom Alo quickly won the hearts of people, even the most sophisticated and fastidious readers extended their loyalty toward it. Since then, Prothom Alo has been lighting up every nook and corner of Bangladesh along with 200 other countries and territories across the world through its print and digital offerings.
The most contributing factor behind the unparalleled popularity of Prothom Alo is the values and principles we adhere to:
Prothom Alo is firmly committed to the ideals of democracy, communal harmony and the spirit of the Liberation War of Bangladesh. Our bias is only toward the country and its people and not toward any party or group. Prothom Alo is objective, uncompromising, and neutral in presenting news. We are equally respectful toward women, children, and all minorities and we value everyone in a family, from the oldest to the youngest.
Our journalists follow the strict journalism ethics that Prothom Alo has formulated as policy. These dedicated journalists are scattered across districts to cover every nook and cranny. Moreover, Prothom Alo has also drawn up a mandatory code of ethics for reporting on women and children related issues. Prothom Alo has compiled a ‘Language Usage Guide’ to uphold the purity of Bangla and promote uniform usage of the language.
If the strength of Prothom Alo lies in its values and principles, then its source of inspiration is its readers. They are its final arbiters, its ultimate owners. They keep Prothom Alo alive each day, and encourage it to march toward the future. Prothom Alo is, thus, ultimately accountable to its readers.
Along the path of its journey, Prothom Alo has broken all the prevalent circulation landmarks of the print news media industry of Bangladesh and is relentlessly pursuing to take itself into newer heights. This leading newspaper is printed from press facilities located in Dhaka, Chittagong and Bogra.
According to National Media Survey 2018, every day 6.6 million people read the print edition of Prothom Alo. Prothom Alo’s readership number is not only way ahead of any other newspaper in the country, but it also reaches to the most sophisticated and highly erudite readers of Bangladesh.
Beyond the border of Bangladesh, Prothom Alo is also being published from outside Bangladesh - Weekly North America Edition is printed in New York and distributed to the expatriate Bangladeshis residing across USA.
The online portal of Prothom Alo is the Number-1 Bangladeshi and Bangla language website in the world. Our portal is accessed by 13 million visitors from around 200 different countries and territories across the world with around 300 million pageviews per month.
Based on Facebook fan following, Prothom Alo is one of the most engaging Facebook pages of Bangladesh with around 15 million followers. Prothom Alo is also in the list of top 100 media companies of the world based on the number of followers in Facebook. In Tweeter, Prothom Alo has one of the largest accounts in Bangladesh. Number of follower and level of engagement that Prothom Alo enjoys in other social media platforms is unrivaled in the country.
Prothom Alo organizes a number of events regularly on various topics and also to commemorate special occasions. Some of the most popular events of Prothom Alo are:
Breaking the typical role of a newspaper, Prothom Alo proactively involves itself in various philanthropic activities through Prothom Alo Trust, which was established in May 2009. Not only we speak for the people who have been subjected to injustice, but also, we extend our support to the humanitarian causes as much as we can. The initiatives of Prothom Alo Trust, which have been highly praised both locally and internationally, include:
Bondhushava (Cohort of Friends) is another vibrant wing of Prothom Alo that began its journey on 11 November 1998 and has around 80,000 volunteers at present, known as ‘friends’, living in different corners of the country. The volunteers of Bondhushava are engaged with numerous types of philanthropic, cultural, and social activities across the country. They have distinguished themselves through their activities, learning, and sophistication. They are always ready to provide relief to victims of monga, cyclone, flood, drought, and other natural disasters, protest against acid violence, raise awareness against the use of drugs, create mass awareness on various social issues including HIV/AIDS, and work with dedication for any humanitarian cause.
Prothom Alo, under the leadership of its editor, Mr. Matiur Rahman, has been carrying on a crusade against acid violence, drugs, HIV/AIDS, and religious terrorism. For his contribution to this crusade, the Philippines-based Ramon Magsayysay Award Foundation has described Mr. Matiur Rahman as ‘the guiding force in the positive changes in society and culture’ and in 2005 honored him with a Magsaysay Award, which is considered to be the Nobel Prize of Asia. Mr. Rahman has donated the prize money in equal proportions to the three funds that Prothom Alo Trust has set up to help and support acid-burnt women, anti-drugs campaign, and persecuted journalists.
Mr. Rahman, together with 23 other eminent personalities, was awarded by The Daily Star on the eve of its 25th anniversary on 5 February 2016 for their lifetime contribution to nation building. He was awarded for his nonpartisan and uncompromising stance towards presenting the truth as a journalist as well as for constructive advocacy and unsparing editorials by Prothom Alo under his able stewardship.
He is currently a board member of the South Asia chapter of International News Media Association (INMA) that aspires to be an essential resource in the multi-platform transformation of media companies producing quality journalism and relevant content. Mr. Rahman was also the president of Newspapers Owners Association of Bangladesh (NOAB) - an association of newspapers entrepreneurs that aims to protect and promote the interest of the newspaper industry and works collectively to promote best practices within the industry.
Prothom Alo, which belongs to Mediastar Ltd., has the following sister concerns:
ছাপা পত্রিকা, ওয়েব পোর্টাল, দুটি মাসিক ম্যাগাজিন (কিশোর আলো ও বিজ্ঞানচিন্তা), নিয়মিত ম্যাগাজিন বর্ণিল এবং ঈদসংখ্যার মতো বিশেষ ম্যাগাজিন, প্রথমা প্রকাশন, বছরব্যাপী গোলটেবিল আলোচনা, ইভেন্টস (শিক্ষা, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কার্যক্রমসমূহ), প্রথম আলো ট্রাস্ট, প্রথম আলো বন্ধুসভা ইত্যাদি উদ্যোগ মিলে এক হাজারেরও বেশি কর্মী নিয়ে প্রথম আলো দেশের বৃহত্তম মিডিয়া প্রতিষ্ঠান। প্রথম আলো দেশের খ্যাতনামা শিল্পগোষ্ঠী ট্রান্সকম গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান মিডিয়াস্টার লিমিটেডের মালিকানাভুক্ত। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও বগুড়া—এই তিন জায়গা থেকে প্রতিদিন প্রথম আলোর ১০টি সংস্করণ মুদ্রিত হয়। বিচিত্র সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক কার্যক্রমের উদ্যোক্তা হিসেবে বলা হয়ে থাকে, ‘প্রথম আলো পত্রিকার চেয়ে একটু বেশি’।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সমীক্ষাপ্রতিষ্ঠান ক্যান্টার এমআরবি পরিচালিত জাতীয় গণমাধ্যম জরিপ ২০২১ অনুসারে, প্রতিদিন ৫০ লাখের বেশি মানুষ প্রথম আলোর ছাপা পত্রিকা পড়ে থাকেন। এই জরিপে দেখা গেছে, প্রথম আলোই বাংলাদেশে সর্বোচ্চ পঠিত পত্রিকা।
পাঠকসংখ্যা ও পেজভিউর হিসাবেও প্রথম আলো পোর্টাল বিশ্বে বাংলা ভাষার এক নম্বর ওয়েবসাইট। প্রতি মাসে এর ভিজিটর প্রায় ১ কোটি ৬০ লাখ এবং মাসিক পেজভিউ প্রায় ২২ কোটি। ১ কোটি ৯৬ লাখ অনুসারী নিয়ে প্রথম আলোর ফেসবুক পেজ এখন বাংলাদেশে ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক পেজের মধ্যে সবার শীর্ষে।
প্রথম আলোর আত্মপ্রকাশ ১৯৯৮ সালের ৪ নভেম্বর। বস্তুনিষ্ঠ, স্বাধীন ও দলনিরপেক্ষ একটি দৈনিক পত্রিকা হিসেবে এমন এক সময়ে এর যাত্রা শুরু, যখন ১৯৯০ সালে সামরিক স্বৈরতন্ত্র উচ্ছেদের এক দশকও পার হয়নি এবং বাংলাদেশ নতুন করে তার গণতন্ত্রের পথ রচনার চেষ্টা করছে। পত্রিকার পাশাপাশি শুরু থেকেই ডিজিটাল পরিসরে প্রথম আলো সংবাদ প্রচার করতে শুরু করে। ২০০৯ সালের ১৭ মে তারিখে হয় এর ওয়েব পোর্টালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন। এর আগে একই বছরের ৫ এপ্রিল চালু হয় প্রথম আলোর ই–পেপার।
পত্রিকা প্রকাশের সূচনা থেকেই শ্রেণি, বয়স, লিঙ্গ, সম্প্রদায় ও মতবিশ্বাস-নির্বিশেষে সবার তথ্য ও মতামতের চাহিদার প্রতি প্রথম আলো সজাগ থেকেছে। এর সম্পাদকীয় নীতির কেন্দ্রে রয়েছে উদার ও বহুবাচনিক গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি অবিচল দায়বদ্ধতা। নারী, শিশু, ধর্মীয় সম্প্রদায় বা ক্ষুদ্র জাতিসত্তার আত্মমর্যাদা ও অধিকারে প্রথম আলো বিশ্বাসী। এর সাংবাদিকতার লক্ষ্য আপামর জনমানুষের সৃষ্টিশীল উদ্যোগের সহযোগিতা এবং ভবিষৎমুখী মঙ্গল ও উন্নয়ন।
সম্পাদক মতিউর রহমানের নেতৃত্বে একদল সৃষ্টিশীল সাংবাদিক প্রথম আলো প্রতিষ্ঠা করেন এবং দ্রুত পত্রিকা, ওয়েবসাইটসহ একে দেশের শীর্ষ গণমাধ্যম ও প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলেন। প্রচারসংখ্যা, প্রভাব ও মর্যাদায় প্রথম আলো বাংলাদেশের গণমাধ্যমের বিভিন্ন মাইলফলক অতিক্রম করে গিয়েছে।
তরুণদের মাসিকপত্র কিশোর আলোর প্রকাশনা শুরু হয় ২০১৩ সালে। প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই হয়ে ওঠে দেশের শীর্ষ কিশোর পত্রিকা। এরপর ২০১৬ সালে বিজ্ঞানচিন্তার প্রকাশনা শুরু হয়। সারা বছর ৭টি বর্ণিল ম্যাগাজিন ছাপা হয়—বর্ণিল বৈশাখ, বর্ণিল ঈদ, বর্ণিল খাবারদাবার, বর্ণিল ভালো থাকুন, বর্ণিল বেড়ানো, বর্ণিল বসত এবং বর্ণিল বিয়ে। এ ছাড়া ছাপা হচ্ছে বেসরকারি সংস্থার কার্যক্রম নিয়ে ম্যাগাজিন উন্নয়নসঙ্গী। আর প্রতিবছর পবিত্র ঈদুল ফিতরের সময় ঈদসংখ্যা প্রকাশিত হয়।
২০০৯ সালে একাত্তরের চিঠি প্রকাশের মধ্য দিয়ে প্রথমা প্রকাশনের পথচলা শুরু। এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে ৭৯৭টি বই। বাংলা একাডেমিসহ ৩৫টি পুরস্কার পেয়েছে প্রথমার বই।
প্রথম আলো প্রায় দুই দশক ধরে সমাজের চলমান নানা ইস্যু নিয়ে গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করে আসছে। এ যাবৎ ৪৫০-এর বেশি বৈঠক হয়েছে। এসব আলোচনা সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
প্রথম আলো বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এসব কার্যক্রমের একটি বড় অংশ তরুণদের সৃষ্টিশীল মানস উন্মুখ করে তোলা। কার্যক্রমগুলোর মধ্যে একদিকে আছে নানা প্রতিযোগিতা, অন্যদিকে তেমনি আছে সম্মাননা ও পুরস্কার।
প্রতিযোগিতামূলক কার্যক্রমমানবিক সহযোগিতামূলক কর্মসূচি পরিচালনার জন্য প্রথম আলো প্রতিষ্ঠা করেছে প্রথম আলো ট্রাস্ট। একটি স্বতন্ত্র ট্রাস্টি বোর্ডের মাধ্যমে এটি পরিচালিত হয়।
এর বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে আছে:প্রথম আলোর পাঠকদের সংগঠন বন্ধুসভার তরুণ ও উদ্যমী স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা দেশ পেরিয়ে বিদেশেও বিস্তৃত। দেশে ও বিদেশে মোট সক্রিয় বন্ধুসভার সংখ্যা ১৩২ এবং বন্ধুর সংখ্যা এক লাখের বেশি। তারা সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও দুর্যোগে অসহায় মানুষদের মধ্যে সহায়তা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।
পাঠককে সত্য ও বিস্তারিত তথ্য পরিবেশন করা, বিশ্বকে জানতে ও সম্ভাবনার পথ খুঁজে নিতে সাহায্য করা এবং সমাজে ইতিবাচক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করা।
আমরা সাংবাদিকতায় পেশাদারত্ব ও ব্যবসায় নৈতিকতার সংস্কৃতিকে লালন করি। আমরা সম্ভাব্য পরিবর্তনকে বিবেচনায় নিয়ে সৃজনশীলতা ও সক্ষমতা বাড়িয়ে সবচেয়ে সময়োপযোগী সংবাদমাধ্যম হিসেবে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখি।
আমরা নিরপেক্ষ ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ধারা অব্যাহত রাখি।
স্বাধীনতাআমরা সত্যের সন্ধান করি, আর্থিক স্বাবলম্বিতা তার শক্তি জোগায়।
জনমুখিতাআমরা মানুষের কথা বলি, মানুষের পাশে থাকি।
ইতিবাচকতাআমরা ইতিবাচক পরিবর্তনকে উৎসাহ দিই, সমর্থন করি, এর সপক্ষে কথা বলি।
সংহতিআমরা প্রতিশ্রুতি রক্ষা ও কর্তব্য পালনে আন্তরিক।
সৃজনশীলতাআমাদের দৃষ্টি ভবিষ্যতের দিকে প্রসারিত।