স্নেক আইল্যান্ডসহ রহস্যে ঘেরা যেসব স্থানে যেতে মানা

স্যালবার্ডের বৈশ্বিক বীজভাণ্ডারছবি: রয়টার্স

বিশ্বের যেকোনো স্থানে এখন আসা-যাওয়া সহজ হয়েছে। তারপরও বিশ্বের কিছু জায়গা আছে, যেগুলো এখনো রহস্যে ঘেরা। এসব জায়গায় সাধারণ মানুষের যেতে মানা। 

এমনই একটি স্থান হচ্ছে ব্রাজিলের স্নেক আইল্যান্ড। এ জায়গাটিতে প্রচুর বিষধর সাপ রয়েছে। এ স্থানটিতে গোল্ডেন ল্যান্সহেড ভাইপার নামের মারাত্মক বিষধর সাপ রয়েছে। তাই সাপের কামড় থেকে পর্যটকদের সুরক্ষা ও এখানকার অন্যান্য বন্য প্রাণী রক্ষায় জনসাধারণের জন্য এই দ্বীপে যাওয়া নিষেধ। বিশ্বের আরেকটি গোপন ও কৌতূহলোদ্দীপক স্থান হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদার এরিয়া-৫১। এটি এর নামের জন্য কুখ্যাত। এ জায়গা ঘিরে অনেক ষড়যন্ত্রতত্ত্ব ডালপালা মেলেছে। এর মধ্যে রয়েছে ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন নিয়ে কার্যকলাপ ও উন্নত সামরিক প্রযুক্তি পরীক্ষার মতো নানা বিষয়। তবে এটি মার্কিন বিমানবাহিনীর কার্যকলাপ চালানোর জন্য অত্যন্ত গোপনীয় স্থান হওয়ায় এখানে জনসাধারণের প্রবেশ নিষেধ। 

জনসাধারণের জন্য যেতে মানা রয়েছে, এমন আরেকটি স্থান হচ্ছে নরওয়ের সালবার্ডের গ্লোবাল সিড ভল্ট। এটি মূলত বৈশ্বিক বীজভান্ডার। বৈশ্বিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে বিশ্বের শস্যবৈচিত্র্য সংরক্ষণের স্থান হিসেবে এটি কাজ করে। একটি পাহাড়ের ভেতরে এর অবস্থান। এর ভেতরের বীজ সুরক্ষিত রাখতে সেখানে যাতায়াতের বিষয়টি কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। আইসল্যান্ডের সার্টসে এমন আরেকটি জায়গা।