খেলার সূচি
দল পরিচিতি
ওয়েলস: অবশেষে অপেক্ষার অবসান
১৯৫৮ সালে প্রথমবার বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েই কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গিয়েছিল ওয়েলস। কিন্তু ১৭ বছর বয়সী এক ব্রাজিলিয়ান তরুণের গোলে হেরে সেবার সেরা চারে ওঠা হয়নি তাদের। সেই তরুণের নাম পেলে। ওই আসরসহ তিনটি বিশ্বকাপ জিতে কিংবদন্তি হয়ে ওঠা পেলে এখন জীবনসায়াহ্নে। কিন্তু টানা ছয় দশক ধরে আর বিশ্বকাপেই জায়গা করতে পারেনি ওয়েলস।
এবার ইউরোপীয় বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে হারার পর মনে হয়েছিল, কাতারেও হবে না। তবে বেলজিয়াম, চেক প্রজাতন্ত্র, বেলারুশ ও এস্তোনিয়ার গ্রুপ থেকে টানা সাত ম্যাচ অপরাজিত থেকে প্লে–অফে জায়গা করে নেন গ্যারেথ বেল–অ্যারন রামসেরা। সেখানে প্রথমে অস্ট্রিয়া, এরপর ইউক্রেনকে হারিয়ে ৬৪ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটায় ওয়েলস।
শক্তি
আক্রমণভাগের গভীরতা। ইউরো ২০২০–এর পর ১৪টি প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচের ১২টিতে গোল পেয়েছে ওয়েলস, গোলদাতা ছিলেন ভিন্ন ১০ জন।
দুর্বলতা
একটু বেশিই মেজাজ হারানোর প্রবণতা। গত বছর সাত ম্যাচের মধ্যে চারটি লাল কার্ড দেখেন ওয়েলসের খেলোয়াড়েরা। এমনকি বিশ্বকাপ নিশ্চিত করার প্লে–অফ ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেও রেফারিকে গালি দিয়ে কার্ড দেখেন জো অ্যালেন। কাতার বিশ্বকাপে ওয়েলসের বড় চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছে মাথা ঠান্ডা রাখতে পারাটা।
প্রত্যাশা ও বাস্তবতা
স্বর্ণালি প্রজন্ম নিয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রত্যাশা ওয়েলসের। তবে সেটি নির্ভর করছে যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের ওপর।...আরও