ফুটবল নামের সাধারণ একটি খেলার ওপর যারা দেবত্ব আরোপ করেছেন তাঁদের অন্যতম পেলে। কারও কারও কাছে ফুটবলের শেষ কথাও তিনি। অনেক কবিদের সম্পর্কে বলা হয়, কবিদের কবি। পেলেও তেমনই একজন। যিনি পায়ের জাদুতে মুগ্ধ করেছেন ফুটবলের শ্রেষ্ঠতম তারকাদেরও।
যখন আমি পেলেকে খেলতে দেখেছি, আমার এমন অনুভূতি হয়েছিল যে বুটজোড়া তুলে রাখা উচিত।
ফরাসি কিংবদন্তি জাস্ট ফন্টেইন
পেলে একমাত্র ফুটবলার, যিনি যুক্তির দেয়াল ভেঙে দিয়েছিলেন।
ডাচ কিংবদন্তি ইয়োহান ক্রুইফ
ইতিহাসের সেরা খেলোয়াড় হলেন ডি স্টেফানো। আমি পেলেকে কোনো শ্রেণিতে হিসেবে দেখতে চাই না। তিনি সে সবার উর্ধ্বে।
হাঙ্গেরির কিংবদন্তি ফুটবলার ফেরেঙ্ক পুসকাস
তার গোপন রহস্য হচ্ছে, বৈচিত্র্যময়তা। এক মুহূর্তের মধ্যে সে যা করে। খেলাকে দেখার অনন্যসাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে তাঁর।
বিশ্বজয়ী ব্রাজিলিয়ান কার্লোস আলবার্তো পেরেইরা
আমার চোখে তিনি একজন শিল্পী। যিনি অন্ধকার ঘরে আলো জ্বালাতে পারেন। ১৯৭০ সালের ফাইনালে কার্লোস আলবার্তোকে দেওয়া পাসটির সঙ্গে আমি তরুণ র্যাবোর কবিতার কোনো পার্থক্য খুঁজে পাই না।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কিংবদন্তি এরিক ক্যান্টোনা
পেলে সর্বকালের সেরা খেলোয়াড়। তিনি দীর্ঘ ২০ বছর ধরে রাজত্ব করেছিলেন। বাকি সবাই- ডিয়েগো ম্যারাডোনা, ইয়োহান ক্রুইফ, মিশেল প্লাতিনি সবাই তাঁর নিচে। পেলের সঙ্গে তুলনা করার মতো কেউ নেই।
সর্বকালের অন্যতম সেরা খেলোয়াড়ের একজন ফ্রেঞ্জ বেকেনবাওয়ার
পেলের মতো খেলা মানে ঈশ্বরের মতো খেলা।
ফরাসি কিংবদন্তি মিশেল প্লাতিনি
আমি শৈশব থেকেই পেলের ভক্ত। পরে পেলে ও ম্যারাডোনার দ্বৈরথ সামনে আসল। তবে আমার জন্য পেলেই সেরা।
সর্বকালের সেরা কোচদের একজন স্যার আলেক্স ফার্গুসন
আমার মাঝেমধ্যে মনে হয়, ফুটবল আবিস্কারই হয়েছে এই জাদুকরী খেলোয়াড়টির জন্য।
ইংলিশ কিংবদন্তি ববি চার্লটন