টেন্ডুলকার–কোহলির পরেই সাকিব ও বোলিংয়ে বাংলাদেশের সেরা সিরিজ
টানা নবম জয়, তিন '৬৪', চতুষ্টয়ের ফিফটি, চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ, হার্ডিংয়ের অভিষেকে ৮৮ রান, মোস্তাফিজের '২০০'—রেকর্ড, মাইলফলক ও ভুলতে বসা কত পরিসংখ্যান তুলে এনেছে বাংলাদেশ–ওয়েস্ট ইন্ডিজের তৃতীয় ওয়ানডেটা।
১৪.৯০
সিরিজে বাংলাদেশের বোলিং গড়। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে যা বাংলাদেশের সেরা। আগের সেরা ১৫.৬১, ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
৩
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টানা তৃতীয় ওয়ানডে সিরিজ জয় বাংলাদেশের।
১৪
ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে দ্বিতীয়বার ও সব মিলিয়ে ১৪তম বার প্রতিপক্ষকে ধবলধোলাই করল বাংলাদেশ।
৮
ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টানা আট ম্যাচে হারিয়েছে বাংলাদেশ দল। বাংলাদেশ এর চেয়ে বেশি টানা ওয়ানডে জিতেছে শুধু জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে (১৬ ম্যাচ)।
কোনো দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের টানা ওয়ানডে জয়
৯
টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে টানা ৯ ম্যাচ জিতল বাংলাদেশ। বাংলাদেশ একবারই শুধু এর চেয়ে টানা বেশি ম্যাচ জিতেছে—২০০৬ ও ২০০৭ সাল মিলিয়ে টানা ১০ ম্যাচ।
আন্তর্জাতিক ম্যাচে বাংলাদেশের টানা জয়
১৪
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১৪তম বার সিরিজসেরা হয়ে জ্যাক ক্যালিসের পাশে বসলেন সাকিব আল হাসান। শুধু শচীন টেন্ডুলকার (১৯) ও বিরাট কোহলিই (১৬) এর চেয়ে বেশি সিরিজসেরা হয়েছেন।
১
ওয়ানডেতে প্রথম চতুষ্টয় হিসেবে দুবার একই ম্যাচে ফিফটি পেলেন তামিম- সাকিব-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহরা।
প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এক দেশে ৬০০০ রান ও ৩০০ উইকেটের 'ডাবল' পেয়েছেন সাকিব আল হাসান।
৬৪
তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশের তিন ব্যাটসম্যান ৬৪ রান করেছেন। ওয়ানডের এক ইনিংসে এর আগে কোনো দলের তিন ব্যাটসম্যানের একই স্কোরের রেকর্ড ছিল সর্বোচ্চ ৩৬ রানের।
২০০
বাংলাদেশের পঞ্চম বোলার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ২০০ উইকেটের মাইলফলক ছুঁয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের শীর্ষ পাঁচ বোলার
২৯৭/৬
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের ওয়ানডে সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ২৮৮/৩, ২০১৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। জহুর আহমেদে এ চেয়ে বড় ইনিংস আছে একটিই—২০০৬ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার ৩০৯/৭।
৮৮
ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ওয়ানডে অভিষেকে সবচেয়ে বেশি রান দেওয়ার রেকর্ড গড়লেন কিওন হার্ডিং। ওয়ানডে অভিষেকে তৃতীয় খরুচে বোলার হার্ডিং।
ওয়ানডে অভিষেকে খরুচে তিন বোলার
১০
১৯৮৪-৮৫ মৌসুমে ইংল্যান্ডের ভারত সফরের পর এই প্রথম দুটি টেস্ট খেলুড়ে দেশের ওয়ানডে সিরিজে ১০ জনের অভিষেক হলো। ১৯৯১ সালে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে ১৪ জনের অভিষেক হলেও সেটি ছিল প্রোটিয়াদের অভিষেক সিরিজ।
২২১
বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ওয়ানডে খেলার রেকর্ড এখন মুশফিকের।