- ১-০-তে এগিয়ে গেল আফগানিস্তান
- স্বাগতম
- টস
- ফিরলেন আফিফ
- অভিষেক হচ্ছে সেলিমের
- তামিমের খেলার সিদ্ধান্ত কি ঠিক?
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ‘কঠিন শুরু’ সেলিমের
- ৫ ওভারে ১ চার
- ফারুকির বলে কট বিহাইন্ড তামিম
- বাউন্ডারিতে শুরু নাজমুলের
- বোলিংয়ে মুজিব উর রহমান
- প্রথম ১০ ওভারে রান তোলায় বাংলাদেশ যেখানে...
- লিটনও ফিরলেন
- নবিকে সুইপ করতে গিয়ে নাজমুলের ক্যাচ
- তামিমের সামনে যখন ফারুকি
- বৃষ্টিতে বন্ধ খেলা
- থেমেছে বৃষ্টি
- তামিম বনাম ফারুকি, অধ্যায় চার
- ৪-১০ মিনিটে শুরু খেলা
- মুজিবের সঙ্গে নবি
- বাঁচলেন হৃদয়, বাংলাদেশের ১০০, আক্রমণে রশিদ
- নবির দুর্দান্ত ক্যাচে থামলেন সাকিব
- রশিদের বলে বোল্ড মুশফিক
- এক ওভারে তিন সম্ভাবনা
- দুর্দান্ত রিভিউ, দুর্দান্ত রশিদ
- মিরাজকে হারিয়ে আরও দিশাহারা বাংলাদেশ
- আবার বৃষ্টি
- থেমেছে বৃষ্টি (২)
- এবং ফিরেছে বৃষ্টি
- আপডেট
- ৪৩ ওভারের ম্যাচ
- হৃদয়ের অপেক্ষা
- অবশেষে আরেকটি বাউন্ডারি
- ফিফটির পরই থামলেন হৃদয়
- বাংলাদেশ ১৬৯/৯, ৪৩ ওভার
- আফগানিস্তানের লক্ষ্য ১৬৪
- আঁটসাঁট বোলিংয়ে শুরু
- ৭ ওভার অবিচ্ছিন্ন দুই ওপেনার
- দশম ওভারে সাকিব
- ফিফটি জুটি
- ব্রেকথ্রু দিলেন সাকিব
- তাসকিনের আঘাত
- এবং বৃষ্টি
- কাটা যাচ্ছে ওভার
- ২৯ ওভারে লক্ষ্য ১১১
- বৃষ্টি, আবারও!
- আফগানিস্তান ১৭ রানে জয়ী
১-০-তে এগিয়ে গেল আফগানিস্তান
ম্যাচের সপ্তম ওভারে ফিরেছিলেন তামিম ইকবাল। এরপর ১২তম ওভারে লিটন দাস। প্রথম ওয়ানডেতে বারবার আলোচনায় এসেছে বৃষ্টি, কিন্তু বাংলাদেশ নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে শুরুতেই। আফগান পেসের পর স্পিনের সামনে দিশাহারা বাংলাদেশ পথ খুঁজে পায়নি ব্যাটিংয়ে। শেষ পর্যন্ত ৪৩ ওভারে আফগানিস্তানের লক্ষ্য ছিল ১৬৪ রান, বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল দ্রুত উইকেট। বোলিংয়ে সেটির দেখাও তারা পায়নি। তৃতীয় দফা বৃষ্টি আসার পর আর শুরু হতে পারেনি খেলা, সর্বশেষ এ বিরতির আগেই ১৭ রানে ডিএলএস পদ্ধতিতে এগিয়ে ছিল আফগানিস্তান। সে ব্যবধানেই প্রথম ম্যাচ জিতে ১-০-তে সিরিজে এগিয়ে গেল আফগানরা। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ আগামী ৮ জুলাই, একই ভেন্যুতে।
প্রথম ম্যাচে কীভাবে জিতল আফগানিস্তান, পড়ুন নিচে--
স্বাগতম
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ আফগানিস্তানের বিপক্ষে গত মাসে মিরপুর টেস্টে ৫৪৬ রানের বিশাল ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ। এবার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে আফগানিস্তানের মুখোমুখি তামিম ইকবালের দল।
প্রথম ওয়ানডের আগে তামিম ইকবালের ফিটনেস নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের এই ওয়ানডে অধিনায়ক নিজেই ফিটনেস নিয়ে সমস্যার কথা জানিয়েছেন।
টিম ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে তামিমকে ‘বিশ্রামে’র পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।
মেঘলা আকাশ
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের আকাশ মেঘলা। উইকেট কাভার দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। তবে দুই দলের খেলোয়াড়েরাই মাঠে গা গরম করেছেন।
পুনশ্চ: দুপুর ১টা ১০ মিনিটে প্রথম আলোর প্রতিবেদক জানিয়েছেন, জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের আকাশ এখন পরিস্কার। উইকেট থেকে কাভার সরানো হয়েছে।
টস
সবুজ উইকেট, একটু ময়েশ্চার থাকবে--এ আশায় টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছেন আফগানিস্তান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি। শহীদির সঙ্গে টস করতে নেমেছেন তামিম ইকবাল। ফলে এ ম্যাচের আগের আলোচিত প্রশ্নের উত্তরও আছে তাতেই।
ফিরলেন আফিফ
বাংলাদেশ একাদশে ফিরেছেন আফিফ হোসেন। চট্টগ্রামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের পর বাদ পড়েছিলেন তিনি।
বাংলাদেশ একাদশ
তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন দাস, নাজমুল হোসেন, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, তাওহিদ হৃদয়, আফিফ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান
অভিষেক হচ্ছে সেলিমের
টেস্ট সিরিজে বিশ্রামে থাকা রশিদ খানরা তো ফিরেছেনই, চট্টগ্রামে অভিষেক হচ্ছে পেসার সেলিম সাফির।
একাদশ
রহমানউল্লাহ গুরবাজ, ইব্রাহীম জাদরান, রহমত শাহ, হাশমতউল্লাহ শহীদি (অধিনায়ক), নাজিবুল্লা জাদরান, মোহাম্মদ নবী, রশিদ খান, মুজিব উর রহমান, ফজলহক ফারুকি ও সেলিম সাফি।
তামিমের খেলার সিদ্ধান্ত কি ঠিক?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ‘কঠিন শুরু’ সেলিমের
লেগ সাইডে ওয়াইড, তাতে আবার চার। এরপর লাইন ঠিক করতে যে বলটি করলেন, সেটিও ওয়াইড। এরপর লাইনটা ঠিক হলো, তবে লেংথে গড়বড়—তামিম তাতে ড্রাইভ করে মারলেন চার। পরের বলে ওয়াইড আবার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের শুরুটা বেশ কঠিন হলো পেসার সেলিম সাফির। এরপর আরও একটি ওয়াইড করলেও বাকিগুলো ডট দিয়েছেন। সেলিমের প্রথম ওভারে এসেছে ১২ রান। এর আগে ফজলহক ফারুকি করেছেন বেশ আঁটসাঁট বোলিং, প্রথম বলে একটি লেগ বাই ছাড়া রান আসেনি কোনো।
২ ওভারে ১৪/০।
সংখ্যায় সংখ্যায় বাংলাদেশ–আফগানিস্তান ওয়ানডে
দুই দলের মধ্যে এটি মাত্র তৃতীয় ওয়ানডে সিরিজ। প্রথম দুটি সিরিজেই জয়ী দলের নাম বাংলাদেশ। সর্বশেষ ২০২২ সালের শুরুতে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল।
৫ ওভারে ১ চার
সেলিমের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ড্রাইভ করে চার মেরেছিলেন তামিম, এখন পর্যন্ত ব্যাট থেকে বাউন্ডারি এসেছে একটিই। তামিমের সঙ্গে লিটন দাসও বেশ সতর্ক। সবুজাভ উইকেটে মুভমেন্ট আছে, দুই বাংলাদেশ ওপেনার এখন পর্যন্ত অক্ষত। অবশ্য এরই মাঝে ১২টি অতিরিক্ত বলে ৫ ওভারশেষে দলীয় রান ২৪, মানে ওভারপ্রতি এসেছে ৪.৮০ করে রান।
ফারুকির বলে কট বিহাইন্ড তামিম
অফ স্টাম্পের বাইরে পেয়ে কাট করে চার মেরেছিলেন। এবার লাইন আরেকটু চেপে করেছিলেন ফজলহক ফারুকি, সেটিতে আলতো করে ব্যাট চালিয়ে নিজের বিপদ ডেকে আনলেন তামিম ইকবাল। প্রথম পাওয়ারপ্লেতে কাঙ্খিত উইকেটের দেখা পেয়ে গেল আফগানিস্তান। বাংলাদেশ অধিনায়ক আউট ২১ বলে ১৩ রান করেই। বাংলাদেশ প্রথম উইকেট হারাল ৩০ রানে, সপ্তম ওভারে।
‘তামিম বনাম ফারুকি’ লড়াইয়ে ফারুকি আবারও জিতলেন। গত বছর চট্টগ্রামের এই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামেই টানা তিন ম্যাচে ফজলহক ফারুকির বলে আউট হয়েছেন তামিম। সেই সিরিজে ফারুকির ৩৩টি বল খেলে মাত্র ১৪ রান করতে পেরেছিলেন তামিম, ডট দিয়েছিলেন ২৭টি।
বাউন্ডারিতে শুরু নাজমুলের
নাজমুল হোসেন দুর্দান্ত ফর্মে আছেন। ৮ম ওভারে আজমতউল্লাহর চতুর্থ বলে লেগে দুর্দান্ত টাইমিংয়ে করা গ্লান্সে চার আদায় করে রানের খাতা খুলেছেন। পরের বলেই চোখ জুড়ানো স্ট্রেট ড্রাইভ। এবারও চার!
বাংলাদেশ ৮ ওভার শেষে ১ উইকেটে ৪৩।
বোলিংয়ে মুজিব উর রহমান
৯ম ওভারেই আক্রমণে স্পিনার। মুজিব উর রহমানকে বোলিংয়ে এনেছে আফগান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি। তাঁর চতুর্থ বলেই আউট হতে পারতেন নাজমুল হোসেন। একটু খাটো লেংথে পড়া বল টেনে স্ট্রেটে মারতে গিয়ে তুলে খেলেছিলেন নাজমুল। বলটা বেশ জোরে আসায় মুজিব হাতে রাখতে পারেননি।
মেডেন ওভারে শুরু মুজিব উর রহমানের। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশ ১ উইকেটে ৪৮। ওভারপ্রতি রানরেট ৪.৮০।
প্রথম ১০ ওভারে রান তোলায় বাংলাদেশ যেখানে...
হিসাবটা ২০২১ সাল থেকে। ওয়ানডেতে আইসিসির পূর্ণ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রথম ১০ ওভারে রান তোলায় বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান সমানে সমান। এই ১০ ওভারে গড়ে ৪.৫১ করে রান তুলেছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। গড়ে সর্বোচ্চ ৫.৭৪ করে রান তুলে শীর্ষে ইংল্যান্ড।
১০টি দেশের মধ্যে প্রথম ১০ ওভারে রান তোলায় সবার পেছনে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান।
লিটনও ফিরলেন
মুজিব উর রহমানের বলটি খাটো লেংথের ছিল। লিটন চাইলে নিচেও খেলতে পারতেন। কিন্তু তুলে মারতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে রহমান শাহর হাতে ক্যাচ দিয়েছেন। রহমতকে নড়াচড়াও করতে হয়নি। ৩৫ বলে ২৬ রানে ফিরলেন লিটন।
ক্রিজে নতুন ব্যাটসম্যান সাকিব আল হাসান।
নবিকে সুইপ করতে গিয়ে নাজমুলের ক্যাচ
সুইপ করার লেংথে ছিল না, শেষ মুহূর্তে গিয়ে শটটি একটু চেক করার চেষ্টা করেছিলেন নাজমুল। তবে পারেননি। শর্ট ফাইন লেগে সরাসরি গেছে ক্যাচ। প্রথম বলেই আঘাত করলেন মোহাম্মদ নবি। পরপর ২ ওভারে ২ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। ইতিবাচক শুরু করলেও ইনিংস বড় করা হয়নি নাজমুলের। হুট করেই চাপে বাংলাদেশ।
তামিমের সামনে যখন ফারুকি
২০২২ সালে দুই দলের সর্বশেষ দেখায় ফারুকির বলে টানা তিন ম্যাচে আউট হয়েছিলেন তামিম। প্রথম দুই ম্যাচে এলবিডব্লিউ হওয়ার পর শেষ ম্যাচে হয়েছিলেন বোল্ড। এবার হলেন কট বিহাইন্ড।
এর আগে ২০১৫ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে আফগানিস্তানের বিপক্ষে টানা তিন ম্যাচে মিরওয়াইস আশরাফের বলে আউট হয়েছিলেন তামিম।
বৃষ্টিতে বন্ধ খেলা
খেলা শুরুর আগে পরিষ্কার হয়ে এসেছিল আকাশ। তবে চট্টগ্রামের আকাশে মেঘ এবং নেমে এল বৃষ্টি। কাভার নিয়ে ছুটোছুটি করছেন গ্রাউন্ডসম্যানরা, খেলোয়াড় ও আম্পায়াররা মাঠ ছেড়েছেন।
১৫.১ ওভারে বাংলাদেশ ৮৪/৩।
থেমেছে বৃষ্টি
সুখবর! চট্টগ্রামে থেমেছে বৃষ্টি। জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়াম থেকে আমাদের প্রতিনিধি জানিয়েছেন, সরানো হয়েছে কাভারও।
তামিম বনাম ফারুকি, অধ্যায় চার
ফজল হক ফারুকির হয়তো বিষয়টি এত দিনে মুখস্থ হয়ে গেছে।
ফুল লেংথ থেকে বল ভেতরে সুইং করিয়ে ব্যাটসম্যানের প্যাড কিংবা স্টাম্প খুঁজে নিতে হবে। পাঠকেরা ব্যাটসম্যানের জায়গায় তামিম ইকবালের নাম পড়তে পারেন। বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়ককে এভাবেই গত বছর টানা তিন ম্যাচে আউট করেছিলেন ফারুকি।
এবার অবশ্য তামিম আউট হয়েছেন ভিন্ন ভাবেই।
৪-১০ মিনিটে শুরু খেলা
বৃষ্টি থেমেছে আগেই। এবার জানানো হলো খেলা শুরুর সময়ও। প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা খেলা বন্ধ থাকলেও অবশ্য ওভার কাটা যাচ্ছে না কোনো।
মুজিবের সঙ্গে নবি
১৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৮৯/৩। বৃষ্টির পর শুরু হয়েছে খেলা, মুজিবের সঙ্গে আরেক প্রান্তে এসেছেন নবিই। এখনো বোলিংয়ে আসেননি রশিদ খান। আটে মেহেদী হাসান মিরাজ বলে বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপ বেশ লম্বা। রশিদ-অস্ত্রটা কখন প্রয়োগ করবেন শহীদি?
বাঁচলেন হৃদয়, বাংলাদেশের ১০০, আক্রমণে রশিদ
মুজিবের লেগ সাইডের বলে ব্যাট চালিয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়। তবে পুল শটটি সুবিধামতো হয়নি তাঁর। যাওয়ার পথে গ্লাভসে ছুঁয়ে গিয়েছিল বলটি। রহমানউল্লাহ গুরবাজ চেষ্টা করেছিলেন, তবে কঠিন সুযোগটি নিতে পারেননি।
২০ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ৯৮ রান। পরের ওভারে সেটি পেরিয়েছে ১০০। প্রথম পাওয়ারপ্লেতে তামিমের উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ পরের ১০ ওভারে হারায় লিটন ও নাজমুলকে। মাঝে বৃষ্টি-বাধা পেরিয়ে এগোনোর চেষ্টা করছেন সাকিব ও হৃদয়, ২১তম ওভার শেষে দুজনের জুটি অবিচ্ছিন্ন ২৯ রানে। আপাতত তাঁদের সামনে মুজিব উর রহমান ও মোহাম্মদ নবির স্পিন-জুটি।
এবং ২২তম ওভারে প্রথমবারের মতো এসেছেন রশিদ খান।
নবির দুর্দান্ত ক্যাচে থামলেন সাকিব
এক্সট্রা কাভারে ডানদিকে ডাইভ, একেবারে মাটির কাছাকাছি থেকে মোহাম্মদ নবি নিলেন দুর্দান্ত ক্যাচ। আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের শিকার সাকিব আল হাসান। নিজের দ্বিতীয় ওভারের জন্য ফিরেছিলেন ওমরজাই, এসেই দিলেন ব্রেকথ্রু। অফ স্টাম্পের বাইরের একটু ফুললেংথের বলে ড্রাইভ করেছিলেন সাকিব। তবে নবিকে পার করতে পারলেন না। হৃদয়ের সঙ্গে সাকিবের জুটি থামল ৩৫ রানে। ৩৪ বলে ১৪ রান করা সাকিব গতি বাড়ানোর চেষ্টা করেছিলেন, ৩৫তম বলে সেটি ব্যর্থ হলো চরমভাবে।
রশিদের বলে বোল্ড মুশফিক
ওহ মুশফিক!
আউট হওয়ার ধরনের পর এমন কথা বলা ছাড়া উপায় কী! রশিদ খানের ডেলিভারিটি ছিল গুগলি। তবে এটিকে ঠিক ভয়ঙ্কর বলা চলে না। লেগ স্টাম্প লাইনে পড়ে বেরিয়ে যাচ্ছিল সেটি। লেংথও ছিল বেশ কম। মুশফিক সুযোগ দেখলেন টেনে মারার। তবে তাতে বেশ দেরি করে ফেললেন বলতে হবে। সামনের পা সরিয়ে নিয়েছিলেন, তবে ব্যাটে-বলে সেভাবে করতে পারেননি, বাঁ পায়ে লেগে বল ঢুকেছে স্টাম্পে। এর আগে পরপর দুই ওভারে ফিরেছিলেন লিটন ও নাজমুল। এবার পরপর দুই ওভারে নেই সাকিব ও মুশফিক। চট্টগ্রামে বাংলাদেশ চাপে ছিল, সেটিই বাড়ল আরও।
বাংলাদেশ ২৪ ওভারে ১১২/৫।
এক ওভারে তিন সম্ভাবনা
তাওহিদ হৃদয়ের আউটসাইড-এজড আরেকটু হলেই স্লিপে ধরে ফেলেছিলেন নবি। পরে দুবার অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন আফিফ। তাঁর পুল শটে ক্যাচের মতো উঠেছিল, শর্ট মিডউইকেটে ফিল্ডার ডাইভ দিয়েও অবশ্য নাগাল পাননি। রশিদের ওভারের শেষ বলে আবার পুল করতে গিয়ে মিস করেন আফিফ, এবার অল্পের জন্য স্টাম্পে আঘাত করেনি বল। রশিদ ঝামেলায় ফেলছেন বাংলাদেশ ব্যাটসম্যানদের, এ লেগ স্পিনার এখন পর্যন্ত করেছেন মাত্র ৩ ওভার। সামনের কয়েক ওভার বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারেন হৃদয় ও আফিফ। জুটি বড় করতে গেলে অবশ্য সে চ্যালেঞ্জ উৎরে যেতে হবে তাঁদের।
দুর্দান্ত রিভিউ, দুর্দান্ত রশিদ
রশিদের লেগ স্পিন ব্যাকফুটে ভর করে ঘুরিয়ে খেলতে গিয়েছিলেন আফিফ, তবে মিস করে যান। আম্পায়ার আড্রিয়ান হোল্ডস্টক তাতে সাড়া দেননি। তবে আফগানিস্তানের রিভিউ কাজে লেগে গেল দারুণভাবে! বল ট্র্যাকিং দেখিয়েছে, বল পড়েছে লেগ স্টাম্পের ভেতরেই, এবং সেটি আঘাত করত স্টাম্পে! হোল্ডস্টক বদলেছেন তাঁর সিদ্ধান্ত, ফেরার ম্যাচে ৪ রান করেই ফিরলেন আফিফ। রশিদ পেয়েছেন দ্বিতীয় উইকেট, ১২৮ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে বাংলাদেশ।
মিরাজকে হারিয়ে আরও দিশাহারা বাংলাদেশ
এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে তাওহিদ হৃদয়, অন্য প্রান্তে একের পর এক ফিরছেন তাঁর সঙ্গীরা। সর্বশেষ সে মিছিলে যোগ দিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ফিরেই আঘাত করলেন ফজলহক ফারুকি। রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে করা বলটা যেভাবে প্রত্যাশা করেছিলেন মিরাজ, সেভাবে ওঠেনি। আফগানিস্তানের আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার শরফউদ্দৌলা। এবার মিরাজ রিভিউ করেছিলেন, কাজে আসেনি সেটি। ২৩ বলের সংগ্রাম শেষ হয়েছে মিরাজের, করেছেন ৫ রান। ১৩৯ রানে সপ্তম উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ, বাকি এখনো ১৭ ওভার।
পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারবে বাংলাদেশ? এ প্রশ্নটিই এখন সামনে আসার কথা। হৃদয়কে সঙ্গ দিতে এসেছেন তাসকিন আহমেদ, যাঁর গড় ৭-এর একটু বেশি।
আবার বৃষ্টি
চট্টগ্রামে বৃষ্টির আনাগোণা চলছেই। ৩৪.১ ওভারের পর আবার বন্ধ হয়ে গেছে খেলা। ৭ উইকেটে বাংলাদেশের স্কোর ১৪২ রান, ৪২ রানে অপরাজিত তাওহিদ হৃদয়, তাঁর সঙ্গী ১ রানে ব্যাটিং করা তাসকিন আহমেদ।
আফগান সমর্থক
থেমেছে বৃষ্টি (২)
এ দফা থেমেছে বৃষ্টি। জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়াম থেকে আমাদের প্রতিনিধির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সরানো হচ্ছে কাভার। প্রথম দফা ওভার কাটা যায়নি, এবার কি যাবে সেটি?
এবং ফিরেছে বৃষ্টি
চট্টগ্রামে বৃষ্টি ফিরেছে আবার। ফলে বাড়ছে অপেক্ষা।
আপডেট
বৃষ্টি থেমেছে। সন্ধ্যা ৬-৫০ মিনিটে আবার শুরু হবে খেলা। যদিও কত ওভারের ম্যাচ, সেটি জানা যায়নি এখনো।
৪৩ ওভারের ম্যাচ
এর আগে বৃষ্টিতে প্রায় পৌনে এক ঘণ্টা খেলা বন্ধ থাকলেও ওভার কাটা যায়নি কোনো। তবে এবার গেল। ৪৩ ওভারে নেমে এসেছে প্রথম ওয়ানডে। মানে বাংলাদেশ আর ৮.৩ ওভার ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাবে।
তিন জন বোলার ৯ ওভার করে বোলিং করতে পারবেন। মানে মুজিব সর্বোচ্চ ১ ওভার, রশিদ করতে পারবেন আর সর্বোচ্চ ২ ওভার। দুজন বোলার করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৮ ওভার করে বোলিং।
তাসকিন এলবিডব্লিউ
আম্পায়ার দিয়েছিলেন আউট। সে সিদ্ধান্ত রিভিউ করতে আগে সঙ্গী তাওহিদ হৃদয়ের সঙ্গে আলোচনা করলেন তাসকিন, তবে সেটি যেন করার জন্যই করা। তাঁর ভাবভঙ্গী দেখেই মনে হচ্ছিল, তিনিও জানেন এটি আউট। বল ট্র্যাকিং দেখানোর আগেই তাই হাঁটাও দেন। মুজিবের ক্যারম বল মিস করে এলবিডব্লিউ তাসকিন। ১৯ বলের প্রতিরোধ শেষ তাঁর।
হৃদয়ের অপেক্ষা
আফিফ হোসেনের সঙ্গে ব্যাটিংয়ের সময় হৃদয়ের রান ছিল ৩৫। এখন তাঁর রান ৪৭। তবে এর মাঝেই তিন জন সঙ্গীকে হারিয়ে ফেলেছেন তিনি।
অবশেষে আরেকটি বাউন্ডারি
৩৯তম ওভারের পঞ্চম বলে গিয়ে অবশেষে আরেকটি বাউন্ডারির দেখা পেল বাংলাদেশ। সেটি মারলেন হাসান মাহমুদ। এ চারও এল ওমরজাইয়ের বলেই! ফুললেংথে পেয়ে কাভার দিয়ে দারুণ শট খেলেছেন হাসান। ৪ ওভার বাকি থাকতে বাংলাদেশের স্কোর ১৫৯/৮।
ফিফটির পরই থামলেন হৃদয়
অন্যরা যা করতে পারেননি, হৃদয় করলেন সেটিই। রান বের করে গেছেন, ইনিংসও বড় করলেন। সপ্তম ম্যাচে তৃতীয় ওয়ানডে ফিফটির দেখা পেলেন হৃদয়। অবশ্য ফিফটির পরপরই ফারুকিকে কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন তিনি। অফ সাইডে সবাই ছিলেন বৃত্তের ভেতরে, সে সুযোগ কাজে লাগাতে গিয়ে প্রায় শরীরঘেঁষা বলে কাট করতে গিয়েছিলেন তিনি। ২.১ ওভার বাকি থাকতে হৃদয় থামলেন, বাংলাদেশ হারাল নবম উইকেট।
বাংলাদেশ ১৬৯/৯, ৪৩ ওভার
শেষ ওভারে তিনটি বল ডিফেন্ড করলেন মোস্তাফিজুর রহমান। বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের চিত্রটা ফুটে উঠল তাতেই। যেন অলআউট না হওয়াটাই মূল লক্ষ্য। সেটিতে অবশ্য সফল বাংলাদেশ। শেষ উইকেটটি হারায়নি স্বাগতিকেরা। তবে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ৪৩ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৯ রান তুলতে পেরেছে তারা।
এক তাওহিদ হৃদয় ছাড়া ব্যর্থ সবাই। কোনো জুটিই সে অর্থে বড় হয়নি। হৃদয় করেছেন ৫১ রান, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬ রান লিটন দাসের। টসে জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন আফগান অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি, মাঝপথে তাঁর মুখে হাসিই ফোটার কথা।
অবশ্য শেষে এসে একটু অস্বস্তি থাকবে আফগান শিবিরে। শেষ ওভার করতে এসে ওভার সম্পন্ন না করেই উঠে যান ফজলহক ফারুকি, এ পেসার নেন ৩ উইকেট। দুই স্পিনার মুজিব ও রশিদ নেন ২টি করে উইকেট। ১টি করে নেন ওমরজাই ও নবী।
ডিএলএস পদ্ধতিতে আফগানিস্তানের সামনে লক্ষ্য কত হবে, সেটি জানানো হয়নি এখনো।
আফগানিস্তানের লক্ষ্য ১৬৪
ডিএলএস পদ্ধতিতে আফগানিস্তানের লক্ষ্য ৪৩ ওভারে ১৬৪ রান।
আঁটসাঁট বোলিংয়ে শুরু
হাসান মাহমুদ ও মোস্তাফিজুর রহমানকে দিয়ে ওপেনিং করানো হয়েছিল, এরপর মোস্তাফিজকে সরিয়ে আনা হয়েছে তাসকিন আহমেদকে। তাসকিনের বলেই এসেছে আফগানিস্তান ইনিংসের প্রথম বাউন্ডারি। যদিও তাতে খুব একটা আপত্তি করার কথানয় তাসকিনের। বাড়তি বাউন্সের বলে শেষ মুহূর্তে ব্যাট সরিয়ে আনতে চেয়েও পারেননি ইব্রাহিম জাদরান, ব্যাটের কানায় লেগে থার্ডম্যান দিয়ে এসেছে চারটি। বোলিংয়ে শুরুটা আঁটসাঁট হয়েছে বাংলাদেশের। তবে এ চাপ ধরে রেখে আনতে হবে উইকেট। ৪৩ ওভারে ১৬৪ রানের লক্ষ্য যখন, তখন রান ও বলের হিসাব আসবে না এখনোই। বাংলাদেশের তাই প্রয়োজন দ্রুত উইকেট নিয়ে আফগানদের চাপে ফেলা। প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেবেন কে?
৪ ওভারে ১০/০।
৭ ওভার অবিচ্ছিন্ন দুই ওপেনার
ব্যাকফুট পাঞ্চে কাভার দিয়ে চার। হাসান মাহমুদের বলে মারা ইব্রাহিম জাদরানের ওই শটেই বলতে গেলে প্রথম চারটি এসেছে আফগানিস্তানের, যাতে ব্যাটসম্যানের নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব ছিল।
মোস্তাফিজকে প্রান্তবদল করে আনা হয়েছিল। এরপর আবার তাসকিনের প্রান্তে আনা হয় হাসানকে। পেসারদের কাছ থেকে একটি উইকেট খুব করেই চাচ্ছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, বোঝা যাচ্ছে সেটি। দুই আফগান ওপেনার অবশ্য বেশ সতর্ক। এখন পর্যন্ত সুযোগের অপেক্ষায় থেকেছেন। যদিও মোস্তাফিজের করা সপ্তম ওভার ড্রাইভ করতে গিয়ে গালিতে ক্যাচ তুলেছিলেন রহমানউল্লাহ গুরবাজ, তবে সেটি গেছে সেখানে থাকা ফিল্ডারের নাগালের বাইরে দিয়েই।
৭ ওভারে আফগানিস্তান ২২/০।
দশম ওভারে সাকিব
তিন পেসারকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে এনেছেন তামিম ইকবাল, ব্রেকথ্রুর দেখা পাননি। দশম ওভারে তিনি ঝুঁকলেন সাকিব আল হাসানের দিকে। প্রথম ওভারটি করেছেন মেডেন। তবে শেষ বলটি এমন ছিল, উইকেট পেয়েই যেতে পারতেন! আর্ম বলটির কোনো নাগালই পাননি গুরবাজ। বুঝে উঠতে পারেননি উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিমও।
১০ ওভারে ৩২/০।
ফিফটি জুটি
পেসারদের আলগা বল পেলে সুযোগ কাজে লাগানো, সাকিবকে দেখেশুনে খেলা—দুই আফগান ওপেনার এখন পর্যন্ত খেলছেন বেশ ভালোভাবে। রহমানউল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরানের জুটিতে ৫০ রান উঠে গেছে। ১৪ ওভারে রান ৫২।
দুই ওপেনারই থিতু এখন, দ্রুত উইকেট নিতে না পারলে বাংলাদেশ লড়াই থেকে ছিটকে যাবে, এমন বলাই যায় এখন।
লড়াইয়ে ফিরতে পারবে বাংলাদেশ?
ব্রেকথ্রু দিলেন সাকিব
এর আগে সম্ভাব্য ইনসাইড-এজে প্যাডে লেগে ক্যাচ উঠলেও ধরার মতো কেউ ছিলেন না স্লিপে। সাকিব আরেকটু ঝুলিয়ে দিলেন, সামনে এসে খেলেছিলেন সেটি গুরবাজ। তবে যেভাবে চেয়েছিলেন, সেভাবে তুলতে পারেননি। শর্ট মিডউইকেটে সরাসরি ক্যাচ গেছে নাজমুল হোসেনের হাতে। ৪৫ বলে ২২ রান করে থেমেছেন গুরবাজ, ৫৪ রানে ভেঙেছে ওপেনিং জুটি।
সাকিব আল হাসান
তাসকিনের আঘাত
একটি পড়লে আরেকটি পড়ে—আফগানিস্তানের উইকেটের ক্ষেত্রেও যেন হলো সেটিই। তাসকিন আহমেদের অফ স্টাম্পের বাইরে লাইন ধরে রাখা বলে খোঁচা দিলেন রহমত শাহ, এর আগে দারুণ এক পাঞ্চে হাসান মাহমুদকে চার মেরেছিলেন যিনি। একমাত্র স্লিপে থাকা লিটন দাস ঝুঁকে নিয়েছেন ভালো ক্যাচ। ১৬ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারাল আফগানিস্তান।
বাংলাদেশের সামনে খুলল কোনো দুয়ার?
এ ওভারে আরেকটি সম্ভাবনা তৈরি করেছিলেন তাসকিন। লাফিয়ে ওঠা বলটি স্টাম্পে প্রায় ডেকে এনেছিলেন অধিনায়ক হাশমতউল্লাহ শহীদি।
এবং বৃষ্টি
তৃতীয়বারের মতো প্রথম ওয়ানডেতে বাগড়া দিল বৃষ্টি। ২১.৪ ওভারের পর বন্ধ হয়ে গেছে খেলা, ২ উইকেটে আফগানিস্তানের স্কোর ৮৩ রান। তবে ডিএলএস পদ্ধতিতে পার স্কোর এ সময় ৬৭ রান। ফলে বৃষ্টির কারণে খেলা আর শুরু হতে না পারলে জিতবে আফগানিস্তান।
কাটা যাচ্ছে ওভার
এক দফা ওভার কাটা গেছে। ফলে এখন প্রতিটি বৃষ্টি-বিরতিতে কমে আসবে ওভার। চট্টগ্রাম থেকে আমাদের প্রতিনিধি অবশ্য খেলা আরেকবার শুরু হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদি। তবে বাংলাদেশ এ ম্যাচে আর কতটা আশা করছে, প্রশ্ন সেটিই।
২৯ ওভারে লক্ষ্য ১১১
চট্টগ্রামে আর বৃষ্টি না হলে রাত ১০-৩৫ মিনিটে শুরু হবে খেলা। ম্যাচ নেমে এসেছে ২৯ ওভারে, আফগানিস্তানের পরিবর্তিত লক্ষ্য ১১১ রান। মানে ৪৪ বলে ২৮ রান প্রয়োজন তাদের।
চার জন বোলার সর্বোচ্চ ৬ ওভার করে করতে পারবেন, একজন করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৫ ওভার।
বৃষ্টি, আবারও!
বৃষ্টি এসেছে আবার। আর বৃষ্টি না হলে ১০-৩৫ মিনিটে শুরু হওয়ার কথা ছিল খেলা। সেটি হচ্ছে না।
আফগানিস্তান ১৭ রানে জয়ী
বৃষ্টির কারণে আর খেলা শুরু সম্ভব নয়। ডিএলএস পদ্ধতিতে ১৭ রানে প্রথম ওয়ানডে জিতেছে আফগানিস্তান। সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল তাই তারা।