রমজান মাসে ওমরাহ পালন
হজের পাঁচ দিন (৮ থেকে ১২ জিলহজ) ছাড়া সারা বছরের যেকোনো দিনই ওমরাহ করা যায়।
যিনি দৈহিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম এবং আল্লাহ যাঁকে কবুল করেছেন, তাঁর হজ ও ওমরাহ পালন করা কর্তব্য। ওমরায় যারা যাচ্ছেন, তাঁরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন, ‘হে আল্লাহ আমার ওমরাহকে সহজ করুন, কবুল করুন।’
রমজান মাস ফজিলতের মাস। রমজান মাসের আমলে অন্যান্য মাসের তুলনায় ৭০ শতাংশ বা তার চেয়েও বেশি সওয়াব।
মক্কায় মসজিদুল হারামে (কাবা শরিফে) এক রাকাত নামাজ আদায় করলে এক লাখ রাকাতের চেয়েও বেশি সওয়াব পাওয়া যায়। একই সঙ্গে মদিনার মসজিদে নববিতে এক রাকাত নামাজ আদায় করলে বহু গুণ সওয়াব পাওয়া যায়। রমজানে মক্কা বা মদিনায় অবস্থান করে যত খুশি নফল তাওয়াফ করতে পারেন। একই সঙ্গে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, চাশত, তারাবি, তাহাজ্জুদ নামাজ, জানাজার নামাজসহ অন্যান্য আমল করে অনেক বেশি সওয়াবের অধিকারী হওয়া যায়।
হজের পাঁচ দিন (৮ থেকে ১২ জিলহজ) ছাড়া সারা বছরের যেকোনো দিনই ওমরাহ করা যায়। যিনি দৈহিক ও আর্থিকভাবে সক্ষম এবং আল্লাহ যাঁকে কবুল করেছেন, তাঁর হজ ও ওমরাহ পালন করা কর্তব্য। ওমরায় যারা যাচ্ছেন, তাঁরা আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন, ‘হে আল্লাহ আমার ওমরাহকে সহজ করুন, কবুল করুন।’
ওমরার প্যাকেজ ৭ দিন, ১৫ দিন, ২১ দিনের থাকে, চাইলে দিন কমবেশি হয়ে থাকে। ১৫ দিন রোজার মাস মক্কা-মদিনায় অবস্থান করলেও অনেক আমল করা যায়। ওমরাহর নির্দিষ্ট কাজকর্ম হলো ইহরাম, তাওয়াফ, সাঈ, ইত্যাদি।
ওমরাহ পালন করার সুবাদে মক্কায় পবিত্র কাবা শরিফে অবস্থান করে রমজান মাসের আমলগুলো করা যায়। এ ছাড়াও বাইরেও অনেক আমল করা যায়।