মিঠাপানির বাগদা
লোনাপানি ছাড়া বাগদা চিংড়ি হয় না। আপ্ত এ বাক্যটি ভুল প্রমাণ করলেন খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার হাসানপুর গ্রামের মো. তবিবুর রহমান জোয়ার্দ্দার। তিনি মিঠাপানিতে বাগদার চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন। উৎপাদনও আশাব্যঞ্জক বলে জানালেন এই চাষি। পাঁচ বছর ধরে মিঠাপানিতে বাগদা চিংড়ির চাষ করছেন তিনি। মৎস্য কর্মকর্তারা বলছেন, লোনাপানির বাগদা ও মিঠাপানির বাগদার স্বাদ একই, কোনোভাবেই আলাদা করা যাবে না। মিঠা ও লোনা—দুই ধরনের পানিতে চিংড়ির বৃদ্ধির হারও প্রায় একই ধরনের। চিংড়ির পাশাপাশি এই চাষি একই পুকুরে মাছ ও ধান চাষও করছেন। ছবিগুলো গত ২৬ আগস্ট তোলা।