বাহারি নকশার দইয়ের হাঁড়ি

করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে রয়েছে আড়িয়া পালপাড়া। মাটি দিয়ে নানা জিনিস তৈরি করাই পাল সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর মূল পেশা। বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার মহাসড়ক লাগোয়া গ্রামটিতে পাল সম্প্রদায়ের শতাধিক পরিবারের বসবাস। বংশানুক্রমিকভাবে পাল সম্প্রদায়ের মানুষেরা তাঁদের পেশা আঁকড়ে আছেন। বছরের এই সময়ে তাঁরা বেশি তৈরি করেন বাহারি সব নকশার দইয়ের হাঁড়ি। সেই হাঁড়ি তৈরিতে ব্যস্ত পাল সম্প্রদায়ের মানুষদের নিয়ে এই ছবির গল্প

১ / ৯
বাড়ির উঠানে বসে দইয়ের নকশি বাটি তৈরি করছেন দুঃখিনী রানী পাল।
২ / ৯
নকশি বাটি রোদে শুকাতে নিয়ে যাচ্ছেন সুকেশ পাল।
৩ / ৯
পাল সম্প্রদায়ের উঠানজুড়েই বাহারি সব দইয়ের বাটি।
৪ / ৯
উঠানজুড়ে শুকাতে দেওয়া বাহারি সব দইয়ের হাঁড়ি। সেখানে দইয়ের কাপ শুকাতে দিচ্ছেন নরেন পাল।
৫ / ৯
শুকানো দইয়ের বাটি রাঙিয়ে তোলার চেষ্টায় নতুন প্রজন্মের দুই শিশু।
৬ / ৯
শুকানো নকশি বাটি আগুনে পোড়ানোর জন্য নেওয়া হচ্ছে।
৭ / ৯
ভাটায় থরে থরে সাজানো নকশি বাটি।
৮ / ৯
ভাটায় আগুনে পোড়ানো দইয়ের নকশি হাঁড়ি।
৯ / ৯
বিক্রির জন্য ভাটা থেকে নকশি বাটি বের করছেন সুমিত পাল, সেগুলো বাড়ি থেকেই পাইকারিতে বিক্রি করবেন তিনি।