চা-বাগানে দণ্ডযাত্রা

প্রতিবছর চৈত্র মাসে সিলেটের বিভিন্ন চা–বাগানেই দেখা যায় দণ্ড ব্রতর আয়োজন। টানা ১৩ দিন এই ব্রত চলে। এ সময় কালীপূজা করেন ভক্তরা। ভক্তরা দিনভর উপবাস থাকেন, রাতে সেদ্ধ নিরামিষ ভোগ খান। ব্রত পালনের মধ্য দিয়ে পুরোনো বছরের দুঃখ-কষ্ট দূর আর নতুন বছরটা যেন সুখ-সমৃদ্ধিতে কাটে—এ কামনা করেন ভক্তরা। অনেকেই একে ‘দণ্ডপূজা’ বলেন। প্রতিদিন চা-বাগানের ভেতর দল বেঁধে ভক্তরা দণ্ডযাত্রায় বের হন। ঢাকঢোল আর গানের তালে তাঁরা হাঁটেন। এ সময় বাগানজুড়ে উৎসব শুরু হয়ে যায়। চৈত্র মাসের শেষ দিনে জমজমাট শোভাযাত্রার মাধ্যমে শেষ হয় ১৩ দিনব্যাপী দণ্ড ব্রতর। সিলেটের দলদলি চা-বাগানে দণ্ডযাত্রা নিয়ে এই ছবির গল্প।

১ / ১২
চা-বাগানের ছড়ায় পূজা শুরু করছেন ভক্তরা
২ / ১২
পূজা-অর্চনা করছেন ভক্তরা
৩ / ১২
দণ্ডপূজার জন্য পিতলের পাত্রে আনা হয়েছে দুধ
৪ / ১২
ঢাকঢোল নিয়ে সারিবদ্ধভাবে দণ্ডযাত্রায় বের হয়েছেন ভক্তরা
৫ / ১২
ঢাকের তালে তালে চা-পল্লিতে গাওয়া হচ্ছে গান
৬ / ১২
চা-বাগানের মেঠো পথ ধরে চলছে দণ্ডযাত্রা
৭ / ১২
শিশুরাও অংশ নিয়েছে এই যাত্রায়
৮ / ১২
বড় ডালায় করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে পূজার অনুষঙ্গ
৯ / ১২
দণ্ডযাত্রায় বাগানে চা-পাতা তুলতে আসা নারীরা
১০ / ১২
মন্দির প্রাঙ্গণে চলছে দণ্ডনৃত্য
১১ / ১২
পূজার রীতি পালন করছেন এক নারী
১২ / ১২
চৈত্র মাসের শেষ দিন সমাপ্ত হবে ১৩ দিনের এই দণ্ড ব্রত ও দণ্ডযাত্রা