সুপারমম ডায়াপারের সঙ্গে হেলথ ইনস্যুরেন্স: পর্ব-৪
ঢাকার মতিঝিলে বসবাসরত বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস জানাচ্ছিলেন, সন্তানের জন্য তিনি সব সময়ই ডায়াপার ব্যবহার করেন। একদিন এক সহকর্মী তাঁর বাসায় এলে তাঁকে সুপারমম ডায়াপার ব্যবহারের পরামর্শ দেন। ওই সহকর্মী জানান, সুপারমম ডায়াপারের গুণগত মান ভালো এবং এ ডায়াপারের মাসিক হেলথ ইনস্যুরেন্স কভারেজের অফারটির ব্যাপারেও তাঁকে জানান। তিনি অফারটির ব্যাপারে বেশ কৌতূহলী হলেন এবং উদ্যোগটি তাঁর কাছে খুবই অভিনবও লেগেছে।
কৌতূহল থেকেই বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস তাঁর বাচ্চার জন্য সুপারমম ডায়াপার কেনেন এবং খুব সহজেই এক এসএমএসের মাধ্যমে ইনস্যুরেন্সটি চালু করে ফেললেন। এসএমএসে তিনি জানতে পারেন, ইনস্যুরেন্সটি ২০ হাজার টাকার এবং চালু করার দিন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত এর মেয়াদ থাকবে।
সন্তানের অসুস্থতা কখনোই কারও কাম্য নয়, তবু সন্তান অসুস্থ হয়ে গেলে আকস্মিক চিকিৎসার এই খরচে সুপারমম ডায়াপারের মাসিক হেলথ ইনস্যুরেন্স কভারেজটি সবার খুব উপকারে আসবে। বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস জানান, ইনস্যুরেন্সটি চালু করা থেকে টাকা পাওয়া পর্যন্ত পুরা প্রক্রিয়াই বেশ সহজ এবং ঘরে বসেই হয়ে যাচ্ছে। তিনি ফ্রি ফোনকলের (০৮০০০৮৮৮০০০) মাধ্যমে জানতে পারলেন, এসএমএসের মাধ্যমে পাওয়া একটি অনলাইন লিংকে তাঁকে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড দিতে হবে। তিনি কাগজপত্রগুলো যথাযথভাবে আপলোড করেই খুব সহজেই ইনস্যুরেন্স কভারেজটি পেয়েছেন। এই ইনস্যুরেন্স পাওয়ার জন্য তাকে কোনো রকম টাকাপয়সা দেওয়া লাগেনি; বরং সুপারমম ডায়াপার কর্তৃপক্ষই তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করে টাকা পাওয়ার ব্যাপারে সহায়তা করেছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ঘরে বসেই তিনি টাকাটি পেয়েছেন। তিনি খুবই আনন্দিত হয়েছেন এই ব্যাপারে যে শিশুর স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে সুপারমম ডায়াপার তাদের লভ্যাংশের একটি অংশ দিয়ে যে সাহায্য করছে, তা খুবই প্রশংসনীয়। কোম্পানির নতুন এই উদ্যোগ খুবই ভালো এবং সমাজের প্রতি এই দায়বদ্ধতাটা যেন সব সময় চালু থাকে বলে তিনি আশা করেন। অন্য সবাইকেও তিনি এই রকম উদ্যোগ অনুসরণ করার পরামর্শ দেন।