সংক্ষেপে জেনে রাখি - রাষ্ট্র, মিসরীয় সভ্যতা, জিব্বেরেলিন হরমোন, মেসোপটেমিয়া সভ্যতা
রাষ্ট্র
রাষ্ট্র হলো এমন একটি সংগঠন যার নির্দিষ্ট ভূখণ্ড, জনসমষ্টি, সরকার ও সার্বভৌম ক্ষমতা আছে। এ জনসমষ্টি সম্পূর্ণ স্বাধীন ও অন্য দেশের নিয়ন্ত্রণমুক্ত থাকে। রাষ্ট্রের একটি সুসংগঠিত সরকার থাকে, যার প্রতি জনসাধারণ আনুগত্য স্বীকার করে।
মিসরীয় সভ্যতা
আজ থেকে প্রায় ৫,০০০ বছর আগে মিসরের নীলনদের তীরে যে সভ্যতা গড়ে উঠেছিল, তাই মিসরীয় সভ্যতা। মিসরীয়রা বিশাল পিরামিড, পাথর ও ব্রোঞ্জের মূর্তি তৈরিতে দক্ষ ছিল। গণিতসহ জ্ঞানবিজ্ঞানেও তাদের ব্যাপক অবদান আছে। মিসরীয়রা ছবির মতো দেখতে একধরনের লিপি উদ্ভাবন করেছিল। একে হায়ারোগ্লিফিক লিপি বলা হয়।
জিব্বেরেলিন হরমোন
চারাগাছ, বীজপত্র ও পত্রের বর্ধিষ্ণু অঞ্চলে জিব্বেরেলিন হরমোন দেখা যায়। এর প্রভাবে উদ্ভিদের পর্বমধ্যগুলো দৈর্ঘ্যে বৃদ্ধি পায়। এ জন্য খাটো উদ্ভিদে এই হরমোন প্রয়োগ করলে উদ্ভিদটি অন্যান্য সাধারণ উদ্ভিদ থেকেও অধিক লম্বা হয়। বীজের সুপ্তাবস্থা কাটাতে এর কার্যকারিতা রয়েছে।
মেসোপটেমিয়া সভ্যতা
প্রাচীন মেসোপটেমিয়ায় অনেক সভ্যতা গড়ে উঠেছিল। মেসোপটেমিয়ার সভ্যতাগুলোর মধ্যে পুরোনো ব্যাবিলন যুগের রাজা হাম্মুরাবি আইন সংকলন করেছিলেন। এসেরীয়রা যুদ্ধবিদ্যায় খুবই পারদর্শী ছিল। এ ছাড়া দালানকোঠা নির্মাণ, ভাস্কর্য তৈরি, বিজ্ঞানচর্চা প্রভৃতি নানা ক্ষেত্রে মেসোপটেমীয় সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল।