বার্ষিক সাধারণ সভায় এএইচজেডের নতুন লোগো উন্মোচন
উচ্চশিক্ষায় সমৃদ্ধি ও সহজ সেবার অঙ্গীকার নিয়ে শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি এএইচজেড তাদের নতুন লোগো উন্মোচন করেছে। গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশান শুটিং ক্লাবে জাঁকজমকপূর্ণ বার্ষিক সাধারণ সভা ও রিব্র্যান্ডিং অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এএইচজেড যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষায় বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বদানকারী আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড, যারা বর্তমানে বাংলাদেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ‘ওয়ান ইউনিক ডেস্টিনেশন’ স্লোগানে প্রতিষ্ঠানটি শুধু যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উচ্চশিক্ষার জন্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এএইচজেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) গোলাম মর্তুজা, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (সিসিও) জহিরুল ইসলামসহ প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী নেতৃত্ব দলের সদস্যরা।
আরও উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটমেন্ট ডিরেক্টর অ্যাডাম ও’ফ্লিন, চিফ মার্কেটিং অফিসার জেমস ব্রাদারহুড, ডিরেক্টর অব পার্টনারশিপ ক্যাথারিন ওভেনস, বাংলাদেশের রিজিওনাল ম্যানেজার ওয়াহিদ জামান, এইচ এম শাহজালাল এবং রনি রায়, গ্লোবাল ডিজিটাল মার্কেটিং ম্যানেজার জুবায়ের হাসান, মার্কেটিং রিজিওনাল ম্যানেজার মাহফুজ কুশলসহ বাংলাদেশের সব কার্যালয় ও শাখার কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
এএইচজেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গোলাম মর্তুজা বলেন, ‘এই ইভেন্ট আমাদের অতীত সাফল্যের প্রতিফলন নয়, বরং শিক্ষার ভবিষ্যৎ গঠনে আমাদের অঙ্গীকার সম্পর্কে একটি সাহসী বক্তব্য। আমাদের পুনঃ ব্র্যান্ডিং এএইচজেডের জন্য একটি নতুন যুগের ইঙ্গিত দেয়, যেখানে আমরা শ্রেষ্ঠত্বের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি এবং বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থীদের জন্য অতুলনীয় সুযোগ প্রদান করছি।’ তিনি গত কয়েক বছরে প্রতিষ্ঠানের অর্জনের অন্তর্দৃষ্টি শেয়ার করেন এবং ভবিষ্যতের জন্য কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গির রূপরেখা দেন।
চিফ কমার্শিয়াল অফিসার জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘এএইচজেড মানসম্পন্ন শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ক্ষমতায়ন এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিবেদিত। বার্ষিক সাধারণ সভা এবং পুনঃ ব্র্যান্ডিংয়ের এই আয়োজন আমাদের যাত্রায় একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে, যা ক্রমাগত বৃদ্ধি, উদ্ভাবন ও সাফল্যের মঞ্চ তৈরি করবে।’
জাঁকজমকপূর্ণ এই অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল এএইচজেডের নতুন ব্র্যান্ডের উন্মোচন, যা উদ্ভাবন, উৎকর্ষ এবং বৈশ্বিক শিক্ষার মানের প্রতি প্রতিষ্ঠানটির প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে। রিব্র্যান্ডিং সেশনে উপস্থিত ছিলেন পার্টনার ইউনিভার্সিটি এবং এজেন্টদের প্রতিনিধিরা, যারা প্রতিষ্ঠানটির সাফল্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
প্রসঙ্গত এএইচজেড বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৫টি দেশে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।