জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে আবেদনের সময় আবার বৃদ্ধি, ১০০ নম্বরের এমসিকিউ, মেধাতালিকা ২০০ নম্বরে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ছবি : সংগৃহীত

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তিতে অনলাইনে প্রাথমিক আবেদনের সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা আগামী ১৫ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। এ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিতে পরীক্ষা আগামী ৩ মে অনুষ্ঠিত হবে।

গত ২১ জানুয়ারি বিকেল ৪টা থেকে শুরু হয় প্রাথমিক আবেদন। ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত ছিল আবেদনের সময়। পরে আবেদনের সময় ২০ মার্চ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। এরপরে আবারও আবেদনের শেষ সময় বাড়িয়ে ১৫ এপ্রিল করা হয়েছে।

আগ্রহী প্রার্থীদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ৭০০ টাকা আবেদনকৃত কলেজে (কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা সরাসরি) ১৬ এপ্রিলের মধ্যে অবশ্যই জমা দিতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই ভর্তি নির্দেশিকায় বিবৃত সব শর্ত মেনে অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

আরও পড়ুন

১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির অনলাইন ভর্তি কার্যক্রমে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণের শর্তগুলো ও ভর্তি সংক্রান্ত নির্দেশিকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইটে মিলবে। এই ওয়েবসাইটে Honours অপশনে গিয়ে Honours Admission Guideline লিংকে ক্লিক করতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই ভর্তি নির্দেশিকায় বিবৃত সকল শর্ত মেনে অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

আগ্রহী প্রার্থীদের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ৭০০ টাকা আবেদনকৃত কলেজে (কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা সরাসরি) ১৬ এপ্রিলের মধ্যে অবশ্যই জমা দিতে হবে। আবেদনকারীকে অবশ্যই ভর্তি নির্দেশিকায় বিবৃত সব শর্ত মেনে অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

আরও পড়ুন

ভর্তি পরীক্ষার নম্বর কত—

ভর্তি পরীক্ষায় উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদাভাবে ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষায় ১০০টি প্রশ্নের উত্তর ১ ঘণ্টা সময়ের মধ্যে দিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৪০ শতাংশ ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৬০ শতাংশ যোগ করে সর্বমোট ২০০ নম্বরের মধ্যে মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হবে। পরবর্তী সময়ে প্রতিটি কলেজের জন্য আলাদাভাবে বিষয়ভিত্তিক মেধাতালিকা প্রণয়ন করে শিক্ষার্থীদের বিষয় বরাদ্দ দেওয়া হবে।

*ভর্তি বিজ্ঞপ্তির বিস্তারিত দেখতে ও আবেদনের পদ্ধতি দেখতে এখান ক্লিক করুন

আরও পড়ুন
আরও পড়ুন