ব্যাংক বন্ধ, তাই শেয়ারবাজার বন্ধ
করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে সরকারঘোষিত বিধিনিষেধের কারণে আগামী বুধবার থেকে এক সপ্তাহ শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ থাকবে। কারণ, এ সময়ে ব্যাংক বন্ধ রাখার কথা বলা হয়েছে সরকারি নির্দেশে। আজ সোমবার সরকার এ–সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এরপরেই বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রজ্ঞাপন জারী করে বলেছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ১৪ এপ্রিল থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত ‘সর্বাত্মক লকডাউনে’ সব ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এ সময় ব্যাংক শাখার পাশাপাশি আর্থিক সেবা দেওয়া ব্যাংকের সকল উপ-শাখা, বুথ ব্যাংকিং, এজেন্ট ব্যাংকিং সেবাও বন্ধ থাকবে। তবে সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে এটিএম, ইন্টারনেট ব্যাংকিংসহ অনলাইন সব সেবা।
নির্দেশনা জারির পর শেয়ারবাজারের লেনদেনের বিষয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত ব্যাংক খোলা থাকলে শেয়ারবাজারও খোলা থাকবে। আর ব্যাংক বন্ধ থাকলে লেনদেনও বন্ধ থাকবে।’
এদিকে ১৪ থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের যে নির্দেশনা দিয়েছে, তার মধ্যে সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে এমনিতেই তিন দিন বন্ধ থাকত ব্যাংক। তার সঙ্গে বাড়তি কয়েক দিনের জন্য ব্যাংক বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ব্যাংকের লেনদেনের সঙ্গে সমন্বয় করে আজ থেকে শেয়ারবাজারে আড়াই ঘণ্টার লেনদেন চলছে। কাল মঙ্গলবারও বাজারে আড়াই ঘণ্টা লেনদেন হবে। এরপর ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ ব্যাংক বন্ধের কারণে শেয়ারবাজারেও লেনদেন বন্ধ থাকবে।
এদিকে ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত সরকার আর্থিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের যে নির্দেশনা দিয়েছে, তার মধ্যে সরকারি ও সাপ্তাহিক ছুটি মিলিয়ে এমনিতেই তিন দিন বন্ধ থাকত ব্যাংক। তার সঙ্গে বাড়তি কয়েক দিনের জন্য ব্যাংক বন্ধের সরকারি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে ব্যাংকের লেনদেনের সঙ্গে সমন্বয় করে আজ থেকে শেয়ারবাজারে আড়াই ঘণ্টার লেনদেন চলছে। কাল মঙ্গলবারও বাজারে আড়াই ঘণ্টা লেনদেন হবে। এরপর ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহ ব্যাংক বন্ধের কারণে শেয়ারবাজারেও লেনদেন বন্ধ থাকবে।