রপ্তানিকারকের রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবে জমাকৃত বৈদেশিক মুদ্রার ৫০ শতাংশ অনতিবিলম্বে নগদায়ন করতে সব অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আজ পরিপত্র জারি করেছে।
প্রচলিত ব্যবস্থায় প্রত্যাবসিত রপ্তানি আয়ের নির্দিষ্ট অংশ ইআরকিউ হিসাবে জমা রাখা যায়। স্থানীয় মূল্য সংযোজনের মাত্রা অনুযায়ী রিটেনশন কোটার হার ১৫ শতাংশ কিংবা ৬০ শতাংশ হতে পারে। তবে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে এই হার ৭০ শতাংশ। একই পরিপত্রে রিটেনশন কোটা হিসাবে বৈদেশিক মুদ্রা জমার মাত্রা ৫০ শতাংশ কমিয়ে যথাক্রমে ৭ দশমিক ৫০, ৩০ ও ৩৫ শতাংশ করা হয়েছে, যা চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এ প্রসঙ্গে একজন জ্যেষ্ঠ ব্যাংকার প্রথম আলোকে বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনায় বৈদেশিক মুদ্রা বাজারে তারল্য বাড়বে।