মুক্তাগাছার জমিদারবাড়ি

মুক্তাগাছার জমিদারবাড়ি বাংলাদেশের প্রাচীন জমিদারবাড়িগুলোর একটি। এর অবস্থান ময়মনসিংহ থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে মুক্তাগাছায়। সর্বজনবিদিত হচ্ছে, শ্রীকৃষ্ণ আচার্য ১৭২৫ সালে এই জমিদারি শুরু করেন। জমিদারি শুরুর পর বিনোদবাড়ির নাম বদলে হয় মুক্তাগাছা।

মুক্তাগাছার জমিদারবাড়ির প্রবেশপথ। শ্রীকৃষ্ণ আচার্যের পূর্বপুরুষেরা ছিলেন বগুড়ার অধিবাসী। তিনি সেখান থেকে ব্রহ্মপুত্র পাড়ি দিয়ে ময়মনসিংহে পৌঁছান।
মুক্তাগাছার জমিদারবাড়ির প্রবেশপথ। শ্রীকৃষ্ণ আচার্যের পূর্বপুরুষেরা ছিলেন বগুড়ার অধিবাসী। তিনি সেখান থেকে ব্রহ্মপুত্র পাড়ি দিয়ে ময়মনসিংহে পৌঁছান।
মুক্তাগাছার জমিদার বাড়িটি শ্রীকৃষ্ণ আচার্যের ছেলে হরে রামের ছেলে জগৎ কিশোর আচার্য চৌধুরীর।
মুক্তাগাছার জমিদার বাড়িটি শ্রীকৃষ্ণ আচার্যের ছেলে হরে রামের ছেলে জগৎ কিশোর আচার্য চৌধুরীর।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সংস্কার কাজের পর এই চেহারা দাঁড়িয়েছে জমিদারবাড়ির মন্দিরের।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সংস্কার কাজের পর এই চেহারা দাঁড়িয়েছে জমিদারবাড়ির মন্দিরের।
মন্দিরের এই বারান্দায় দাঁড়ালে কেমন যেন একটা শূন্যতার অনুভূতি হয়। একদা রাজপরিবারের সদস্যদের পদচারণের মুখর থাকত সে মন্দির প্রাঙ্গণ; আজ যেখানে কেউ নেই, কিছু নেই।
মন্দিরের এই বারান্দায় দাঁড়ালে কেমন যেন একটা শূন্যতার অনুভূতি হয়। একদা রাজপরিবারের সদস্যদের পদচারণের মুখর থাকত সে মন্দির প্রাঙ্গণ; আজ যেখানে কেউ নেই, কিছু নেই।
জমিদার জগৎ কিশোর আচার্য চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী টিনের তৈরি এই দুই তলা বাড়িতে বাস করতেন।
জমিদার জগৎ কিশোর আচার্য চৌধুরী ও তাঁর স্ত্রী টিনের তৈরি এই দুই তলা বাড়িতে বাস করতেন।
বাড়ির মাঝ ভাগ থেকে চোখে পড়ে এমন অনেকগুলো ভাঙা ঘর। এ দৃশ্য যেন মনে করিয়ে দেয় হারিয়ে যাওয়া জমিদারি প্রথার কথা।
বাড়ির মাঝ ভাগ থেকে চোখে পড়ে এমন অনেকগুলো ভাঙা ঘর। এ দৃশ্য যেন মনে করিয়ে দেয় হারিয়ে যাওয়া জমিদারি প্রথার কথা।
ঝুঁকিপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে আছে মুক্তাগাছার জমিদারবাড়ির অনেক কক্ষ। এখানে প্রবেশ না করার নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ঝুঁকিপূর্ণভাবে দাঁড়িয়ে আছে মুক্তাগাছার জমিদারবাড়ির অনেক কক্ষ। এখানে প্রবেশ না করার নোটিশ টানিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।