৭ নম্বর জার্সিটি কার ?
>কম্বোডিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে প্রায় পাঁচ মাস পর আন্তর্জাতিক ফুটবলে মাঠে নামতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। একটু পরই (বিকেল সাড়ে ৫ টা) নমপেনে শুরু হবে প্রীতি ম্যাচটি। বাংলাদেশ দলের সব জার্সির পেছনে নম্বর ও নাম লেখা থাকলেও ৭ নম্বরের গায়ে নেই কোনো খেলোয়াড়ের নাম
‘৭’ সংখ্যাকে বলা হয় সৌভাগ্যের নম্বর। সাধারণত দলের সবচেয়ে কুশলী মিডফিল্ডারের গায়েই থাকে সাত নম্বর জার্সি। কিন্তু কম্বোডিয়া সফররত বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সৌভাগ্যের জার্সি নম্বর নিয়েই বিভ্রান্তি! ৭ নম্বর জার্সি কে করবে, সেটা নিয়েই প্রশ্ন। বাংলাদেশ দলের সব জার্সির পেছনে নম্বর ও নাম লেখা থাকলেও ৭ নম্বর জার্সিতে নেই কোনো খেলোয়াড়ের নাম। সেখানে লেখা শুধু ‘বাংলাদেশ’।
কম্বোডিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে প্রায় পাঁচ মাস পর আন্তর্জাতিক ফুটবলে মাঠে নামতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। একটু পরই (বিকেল সাড়ে ৫ টা) নমপেনে শুরু হবে প্রীতি ম্যাচটি। খেলাটি সরাসরি সম্প্রচার করবে কম্বোডিয়ার টিবি চ্যানেল বিটিভি নিউজ। চ্যানেলটি তাঁদের ফেসবুক পেজে শেয়ার করেছে ড্রেসিংরুমে থাকে থাকে সাজানো দুই দলের জার্সি। সেখানে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশ দলের সব জার্সিতেই নাম থাকলেও ৭ নম্বর জার্সিতে লেখা ‘বাংলাদেশ’। মাঠে নামার আগ পর্যন্ত বোঝার উপায় নেই জার্সিটি আসলে কে পরবেন। গত বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপে সাত নম্বর জার্সিটা পরেছিলেন ইমন বাবু। চোটে পড়ায় শেষ মুহূর্তে দল থেকে ছিটকে গিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসের এই মিডফিল্ডার। তাঁর জায়গায় এসেছেন আবাহনী লিমিটেডের সোহেল রানা। ম্যাচের আগের ছকে যে জার্সি নাম্বার দেখা যাচ্ছে, সেখানে তাঁর জার্সি নম্বর ১৭।
এর আগেও ‘৭’ নম্বর জার্সি নিয়ে দেখা গিয়েছে বিভ্রান্তি। ২০১৭ সালে তাজিকিস্তানে অনুষ্ঠিত এএফসি অনূর্ধ্ব ১৯ বাছাইপর্বে বাংলাদেশের তিন ফুটবলারের জার্সি নম্বর ছিল ৭। অনিক ঘোষ, আবু সাঈদ ও উইঙ্গার আরিফুর রহমান একই নম্বর জার্সিতে অনুশীলন করতেন। তবে সেবার ভালো ফলাফল করেই দেশে ফিরেছিল যুবারা। কে জানে এবারও সাত নম্বর বিভ্রান্তিই কিনা সৌভাগ্য বয়ে আনে জাতীয় দলের জন্য। বাংলাদেশ খেলতে পারে আজ ৪-৩-৩-ফরমেশনে।
বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ:
আশরাফুল রানা (গোলরক্ষক) ; ডিফেন্ডার: বিশ্বনাথ ঘোষ, তপু বর্মণ, ইয়াসিন খান, সুশান্ত ত্রিপুরা; মাঝমাঠ: জামাল ভূঁইয়া, আতিকুর রহমান ফাহাদ ও মাসুক মিয়া জনি; আক্রমণভাগ: নাবিব নেওয়াজ জীবন, বিপলু আহমেদ ও মতিন মিয়া।