চন্দ্রাবতীর স্মৃতির খোঁজে

>

বাংলাপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, মধ্যযুগের উল্লেখযোগ্য তিন নারী কবির অন্যতম চন্দ্রাবতী। ‘মৈমনসিংহ গীতিকা’র ‘জয়-চন্দ্রাবতী’ উপাখ্যানের নায়িকা হিসেবে তিনি অমর হয়ে আছেন। মধ্যযুগে রচিত মনসামঙ্গলের অন্যতম কবি দ্বিজ বংশীদাসের কন্যা চন্দ্রবতী। কিশোরগঞ্জের পাঠবাড়ী বা পাতুয়ারীয়া ছিল তাঁদের নিবাস। গবেষক দীনেশচন্দ্র সেনের মতে, চন্দ্রাবতী ১৫৫০ খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। চন্দ্রাবতীর স্মৃতিবিজড়িত একটি স্থাপনা চন্দ্রাবতী মন্দির। এটি মূলত একটি শিব মন্দির। এটি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে অবস্থিত। ফুলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত মন্দিরটি বর্তমানে প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরের তালিকাভুক্ত পুরাকীর্তি। ছবিগুলো গত সপ্তাহের।

কবি চন্দ্রাবতীর মন্দিরসংলগ্ন এই বাড়িটিতে বসবাস করছে কয়েকটি পরিবার।
কবি চন্দ্রাবতীর মন্দিরসংলগ্ন এই বাড়িটিতে বসবাস করছে কয়েকটি পরিবার।
শিব মন্দিরের দুটি মঠের একটি। এটি অন্যটির চেয়ে ছোট।
শিব মন্দিরের দুটি মঠের একটি। এটি অন্যটির চেয়ে ছোট।
অযত্ন-অবহেলার ছাপ ঐতিহাসিক বাড়ি ও মন্দিরের গায়ে।
অযত্ন-অবহেলার ছাপ ঐতিহাসিক বাড়ি ও মন্দিরের গায়ে।
মন্দির ও বাড়ি তৈরিতে মোগল স্থাপত্যশৈলী অনুসরণ করা হয়েছে।
মন্দির ও বাড়ি তৈরিতে মোগল স্থাপত্যশৈলী অনুসরণ করা হয়েছে।
শিব মন্দিরের দুটি মঠের একটি। উচ্চতার দিক থেকে এটি অন্যটির চেয়ে বড়।
শিব মন্দিরের দুটি মঠের একটি। উচ্চতার দিক থেকে এটি অন্যটির চেয়ে বড়।
ক্ষয়ে যাচ্ছে দেয়াল, সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেই।
ক্ষয়ে যাচ্ছে দেয়াল, সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেই।