দাবানল নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক সহায়তা চায় সাইপ্রাস
সপ্তাহজুড়ে তীব্র দাবদাহ, এরপরই দাবানল। আবহাওয়াজনিত কারণে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সংকটে ভুগছে দ্বীপরাষ্ট্র সাইপ্রাস। পরিস্থিতি সামলাতে আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছে দেশটি।
আজ রোববার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, সাইপ্রাসের দক্ষিণাঞ্চলীয় লিমাসোল, আরকাপাস ও লারনাকাসহ কয়েকটি এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে দাবানল। প্রচণ্ড বাতাস থাকায় দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ছে। আশপাশের গ্রামের মানুষকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন। তবে এখনো হতাহতের কোনো খবর মেলেনি।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে সাইপ্রাসের তাপমাত্রা বাড়ছে। গত সপ্তাহজুড়ে চলমান দাবদাহে দেশটিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠেছিল। এরপরই দেখা দেয় দাবানল।
আরাকাপাসের কমিউনিটি নেতা ভাসোস ভাসিলিও বলেন, পুরো এলাকার ওপর দিয়ে আগুনের ঘূর্ণি বায়ু বয়ে যাচ্ছে, যা সবকিছু ধ্বংস করে দিচ্ছে। পুড়ে যাচ্ছে বনাঞ্চল।
সাইপ্রাসের বন বিভাগের পরিচালক চারালাম্বোস আলেকজান্ডো বলেন, দেশের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানলের ঘটনা। বনাঞ্চলে অন্তত ৪০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোস আনস্টাসিয়াদেস বলেন, কঠিন সময় পার করছে সাইপ্রাস। অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু এড়ানোকে এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে গতকাল শনিবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইসরায়েলের সহায়তা চেয়েছে সাইপ্রাস সরকার। দেশটিকে সহায়তা দিতে গ্রিস ও ইসরায়েল দমকল কর্মী পাঠিয়েছে। ইতালি পাঠিয়েছে উদ্ধারকারী উড়োজাহাজ। আর ইউরোপীয় কমিশনের সংকট ব্যবস্থাপনাবিষয়ক প্রধান জানেজ লেনারসিস জানান, সাইপ্রাসের পাশে দাঁড়াতে জরুরি সমন্বিত পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সাম্প্রতিক সময়ে সাইপ্রাসের তাপমাত্রা বাড়ছে। গত সপ্তাহজুড়ে চলমান দাবদাহে দেশটিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১০৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠেছিল। এরপরই দেখা দেয় দাবানল।
আরাকাপাসের কমিউনিটি নেতা ভাসোস ভাসিলিও বলেন, পুরো এলাকার ওপর দিয়ে আগুনের ঘূর্ণি বায়ু বয়ে যাচ্ছে, যা সবকিছু ধ্বংস করে দিচ্ছে। পুড়ে যাচ্ছে বনাঞ্চল।
সাইপ্রাসের বন বিভাগের পরিচালক চারালাম্বোস আলেকজান্ডো বলেন, দেশের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানলের ঘটনা। বনাঞ্চলে অন্তত ৪০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে।
দেশটির প্রেসিডেন্ট নিকোস আনস্টাসিয়াদেস বলেন, কঠিন সময় পার করছে সাইপ্রাস। অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু এড়ানোকে এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে গতকাল শনিবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইসরায়েলের সহায়তা চেয়েছে সাইপ্রাস সরকার। দেশটিকে সহায়তা দিতে গ্রিস ও ইসরায়েল দমকল কর্মী পাঠিয়েছে। ইতালি পাঠিয়েছে উদ্ধারকারী উড়োজাহাজ। আর ইউরোপীয় কমিশনের সংকট ব্যবস্থাপনাবিষয়ক প্রধান জানেজ লেনারসিস জানান, সাইপ্রাসের পাশে দাঁড়াতে জরুরি সমন্বিত পরিকল্পনা করা হচ্ছে।