রহস্যের কিনারা নেই, পাগলের মতো নাচছিলেন হাজারো মানুষ

বিশ্বে প্রতিদিন নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটে। উদ্ভাবন-উন্মোচন ঘটে অনেক কিছুর। জন্ম ও মৃত্যু হয় অনেকের। তবে কিছু বিষয় দাগ কাটে মানুষের মনে, স্থায়ীভাবে ঠাঁই পায় ইতিহাসে। তেমন কিছু বিষয় নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। আজ ২৪ জুন। ফিরে দেখা যাক, উল্লেখযোগ্য কী ঘটেছিল এই দিনে। ‘অন দিস ডে: আ হিস্ট্রি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন ৩৬৬ ডেজ’ বই থেকে অনুবাদ করেছেন অনিন্দ্য সাইমুম

জার্মিন আকেন শহরের বাসিন্দারা রাস্তায় নেমে নাচছিলেন
প্রতীকী ছবি: এএফপি

কখনো কখনো এমন কিছু রহস্যময় ঘটনা ঘটে, যার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। এমনই এক ঘটনা ঘটেছিল ১৩৭৪ সালের ২৪ জুন। ঘটনাস্থল জার্মানির আকেন শহর। এদিন হঠাৎ শহরের রাস্তায় নেমে আসেন হাজারো বাসিন্দা। রাস্তায় নেমে নাচতে থাকেন তাঁরা। সেই নাচ নিয়ন্ত্রণহীন। অচেতন হয়ে পড়ে যাওয়ার আগ নাচছিলেন কেউ কেউ।

তবে কেন এই নাচ? অসুস্থতা, ধর্মীয় কোনো কারণ নাকি বিষাক্ত কোনো গ্যাসের প্রভাব—ঠিক কোন কারণে শহরবাসীর এমন পাগলের মতো নাচ, তা আজও রহস্য হয়েই রয়েছে।

মেসির জন্মদিন

আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসি
ছবি: রয়টার্স

ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি। এই তারকা ফুটবলারের হাত ধরে আর্জেন্টিনা সর্বশেষ বিশ্বকাপ জিতেছে। সাত বার ব্যালন ডি’অর জিতেছেন মেসি। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১ হাজার ২০০–এর বেশি গোল। দীর্ঘদিন তিনি ইউরোপীয় ক্লাব বার্সেলোনায় খেলেছেন। এখন লিওনেল মেসি যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলতে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার কথা। আজ মেসির জন্মদিন। ১৯৮৭ সালের এ দিন এই মহাতারকার জন্ম আর্জেন্টিনা রোজারিও শহরে।

১০২ বছর বয়সী কচ্ছপের মৃত্যু

লোনেসাম জর্জ
ফাইল ছবি: রয়টার্স

লোনেসাম জর্জ এক কচ্ছপের নাম। পিন্টা দ্বীপের সর্বশেষ জীবিত বৃহৎ কচ্ছপ ছিল এটি। ২০১২ সালের এ দিনে মৃত্যু হয় ইকুয়েডরের এই প্রাণীর। বয়স হয়েছিল ১০২ বছর। শিকারিদের হাতে প্রাণ যায় জর্জের।

টানা ১১ ঘণ্টার এক ম্যাচ

ইতিহাসের সবচেয়ে দীর্ঘসময় ধরে চলা টেনিস ম্যাচ কোনটা? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে ফিরে যেতে হবে ২০১০ সালের এ দিনে। এদিন উইম্বলডনের একটি ম্যাচ চলে টানা ১১ ঘণ্টা ৫ মিনিট ধরে। মুখোমুখি হয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের জন ইসনার ও ফ্রান্সের নিকোলাস মাহুত। পঞ্চম সেটে গিয়ে ম্যাচটি জিতেছিলেন ইসনার।

সম্মানসূচক ডিগ্রি পাওয়া প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ

টি ওয়াশিংটন—প্রথম সম্মানসূচক ডিগ্রি পাওয়া কৃষ্ণাঙ্গ মার্কিন তিনি। ১৮৯৬ সালের এই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহ্যবাহী হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ ডিগ্রি পান তিনি। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ও কৃষ্ণাঙ্গ মার্কিনিদের ব্যবসায় সহায়তার জন্য সংগঠন গড়তে ভূমিকা রেখেছেন তিনি।

আরও পড়ুন
আরও পড়ুন
আরও পড়ুন