ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
ক্রোড়পত্র
তথ্যচিত্র
কর্মীর লেখা
সর্বনাশা নেশার চোরাস্রোতে তলিয়ে যেতে বসেছে আমাদের তরুণ সমাজ। মাদকাসক্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। চিন্তিত হয়ে পড়েছেন অভিভাবকরা, কিন্তু সমাধানের রাস্তা খুঁজে পাচ্ছেন না। মাদক পাচার এবং মাদকাসক্তির হার কমানোর জন্য সীমিত আকারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন সরকার। সরকারকে সম্ভাব্য সব রকমের সহায়তা দিচ্ছে জাতিসংঘ। তবে এ পাপের আগ্রাসন ঠেকানোর জন্য আজ জরুরি হয়ে পড়েছে সবার সম্মিলিত উদ্যোগ, মাদকের বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে সবার মধ্যে সচেতনতা তৈরি। মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টি ও মাদকের ভয়াল থাবা থেকে যুবসমাজকে দূরে রাখতে কাজ শুরু করে প্রথম আলো ট্রাস্ট। প্রথম আলোর ট্রাস্টের বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে মাদকবিরোধী আন্দোলন একটি অন্যতম। মাদকবিরোধী আন্দোলন বছরজুড়ে বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। অনুষ্ঠানসমূহের মধ্যে প্রতি মাসে মাদক পরামর্শ সহায়তা, গোলটেবিল, শোভাযাত্রা, মানববন্ধন, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মাদকবিরোধী বন্ধুমেলা, কনসার্টসহ ২৬ জুন বিশ্ব মাদকমুক্ত দিবস উপলক্ষে সারা দেশে ব্যাপক আয়োজন। প্রথম আলো মাদকবিরোধী আন্দোলনের স্লোগান ‘মাদককে না বলো’। অনুষ্ঠানের পাশাপাশি মাদকসংক্রান্ত রিপোর্ট, ফিচার, বিজ্ঞাপন, সম্পাদকীয় ও চিঠিপত্র প্রকাশ করা হয়, যা মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করে। উদ্যোগটি সামনে রেখে গত ১৮ বছরে প্রায় প্রতি মাসেই পরামর্শ সহায়তা সভা আয়োজিত হয়েছে, এছাড়া মাদকবিরোধী কনসার্ট হয়েছে ১৭টি। তা ছাড়া প্রথম আলো কার্যালয়ের একটি নির্ধারিত টেলিফোন নম্বরে মাসে একবার মাদক নিরাময় বিষয়ে পরামর্শ দেন একজন বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক। একই সঙ্গে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্রতিবছর মাদকবিরোধী সেরা প্রতিবেদন পুরস্কার দেওয়া হয়।