৭ মে ১৯৪৬
সনির যাত্রা শুরু
জাপানের সনি করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যে। ১৯৪৬ সালের ৭ মে মাসারু ইবুকা জাপানের রাজধানী টোকিওর নিহনবাশি এলাকায় ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রির দোকান খোলেন। ২৫ জন কর্মী নিয়ে শুরু হয় সনির যাত্রা।
‘মিলিয়নিয়ার’ ক্যালকুলেটরের পেটেন্ট পান অটো স্টাইগার
শত বছরের বেশি সময় আগে মিলিয়নিয়ার নামে একটি যান্ত্রিক (মেকানিক্যাল) ক্যালকুলেটর তৈরি করেছিলেন সুইস প্রকৌশলী অটো স্টাইগার।
ইন্টেল পেন্টিয়াম টু প্রসেসর বাজারে আসে
১৯৯৭ সালে পেন্টিয়াম টু প্রসেসরের মাধ্যমে ইন্টেল ষোড়শ প্রজন্মের মাইক্রো নির্মাণশৈলী ও এক্স৮৬ কমপ্যাটিবল মাইক্রোপ্রসেসরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়।
৭৭ বছর আগে সনির যাত্রা শুরু
জাপানের সনি করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোলের মধ্যে। ১৯৪৬ সালের ৭ মে মাসারু ইবুকা জাপানের রাজধানী টোকিওর নিহনবাশি এলাকায় ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রির দোকান খোলেন। ২৫ জন কর্মী নিয়ে শুরু হয় সনির যাত্রা। ইবুকা যোগ দেন আকিও মরিতার সঙ্গে। কোম্পানির নাম হয় টোকিও সুশিন কোগিও (টোকিও টেলিকমিউনিকেনস ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন)। ১৯৫৮ সালে এই প্রতিষ্ঠান জাপানে প্রথম টেপরেকর্ডার তৈরি করে, নাম টাইপ-জি। একই বছর কোম্পানির নাম বদলে রাখা হয় সনি।
এখন সনি করপোরেশন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ইলেকট্রনিক ভোগ্যপণ্য নির্মাতা। পাশাপাশি বিশ্বের সবচয়ে বড় গেমিং কনসোল নির্মাতা ও সবচেয়ে বড় গেমস প্রকাশক। সনি এন্টারটেইনমেন্টের মাধ্যমে অন্যতম বড় মিউজিক কোম্পানিও সনি। টিভি, ক্যামেরার বাজারেও সনি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান।
সনির বর্তমান স্লোগান ‘ইউ আর সনি’। আগের স্লোগানগুলো হলো ‘দ্য ওয়ান অ্যান্ড অনলি’ (১৯৭৯-৮২), ‘ইটস আ সনি’ (১৯৮১-২০০৫), ‘লাইক। নো। আদার’ (২০০৫-২০০৯), ‘মেক। বিলিভ’ (২০০৯-২০১৩) এবং ‘বি মুভড’ (২০১৩-২০২১)।
৭ মে ১৮৯৫
‘মিলিয়নিয়ার’ ক্যালকুলেটরের পেটেন্ট পান অটো স্টাইগার
শত বছরের বেশি সময় আগে মিলিয়নিয়ার নামে একটি যান্ত্রিক (মেকানিক্যাল) ক্যালকুলেটর তৈরি করেছিলেন সুইস প্রকৌশলী অটো স্টাইগার। ১৮৯৫ সালের ৭ মে স্টাইগার মিলিয়নিয়ারের পেটেন্ট পান। পরবর্তী ৪০ বছর সুইজারল্যান্ডের হানস এগলি ৪ হাজার ৭০০টি মিলিয়নিয়ার উৎপাদন করেন। এই ক্যালকুলেটরের ওজন কত ছিল জানেন? ১২০ পাউন্ড। মিলিয়নিয়ার সেই সময় বিখ্যাত ছিল সরাসরি গুণন করার জন্য। মানে হলো এই ক্যালকুলেটরের হাতল মাত্র একবার ঘুরিয়ে একটি একক সংখ্যাকে আরেকটি সংখ্যা দিয়ে গুণ করা যেত।
৭ মে ১৯৯৭
ইন্টেল পেন্টিয়াম টু প্রসেসর বাজারে আসে
পেন্টিয়াম টু প্রসেসরের মাধ্যমে ইন্টেল ষোড়শ প্রজন্মের মাইক্রো নির্মাণশৈলী ও এক্স৮৬ কমপ্যাটিবল মাইক্রোপ্রসেসরের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। ১৯৯৭ সালের ৭ মে এটি বাজারে আসে। পেন্টিয়াম টু প্রসেসরে ৭৫ লাখ ট্রানজিস্টরের সমন্বয় ঘটানো হয়।