২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন দেখতে ক্লিক করুন
মূল সাইট দেখতে ক্লিক করুন

অ্যাকশন ক্যামেরা নিয়ে মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশন

মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশন। ছবি: মটোরোলার সৌজন্যে
মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশন। ছবি: মটোরোলার সৌজন্যে

বাজারে এখন নানা ধরনের ক্যামেরা ফোন রয়েছে। মিড রেঞ্জের ক্যামেরা ফোনের মধ্যে মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশন এখন বেশ পরিচিত। দেশের বাজারে প্রথম আলট্রা ওয়াইড অ্যাকশন ক্যামেরার ফোন মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশনে রয়েছে ৩ টি ক্যামেরা, ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি মাপের সিনেমা ভিশন ডিসপ্লে। ৪ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি রমের স্মার্টফোনটিতে প্রসেসর হিসেবে রয়েছে পাওয়ারফুল এক্সিনোস ৯৬০৯ । দেশের বাজারে মটোরোলা ফোন বিপণন করছে স্মার্ট টেকনোলজিস বিডি লিমিটেড। দেশের বাজারে এর দাম স্মার্টফোনটির দাম ২৬ হাজার ৯৯০ টাকা। জেনে নিন নতুন স্মার্টফোনটির কয়েকটি ফিচার সম্পর্কে:

ক্যামেরা: মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশনের আকর্ষণীয় ফিচার হচ্ছে এর ক্যামেরা। ডিভাইসটির পেছন দিকে রয়েছে ১২মেগাপিক্সেল, ৫ মেগাপিক্সেল ও ১৬ মেগাপিক্সেল সেন্সর যা দিয়ে ১১৭ ডিগ্রি আলট্রা-ওয়াইড ভিডিও করা যায়। এ ছাড়া কোয়াডপিক্সেল, পিডিএফ, ডুয়েল সিসিটি ফ্ল্যাশ সুবিধা রয়েছে এতে। স্মার্টফোনটির সামনের দিকে রয়েছে ইন ডিসপ্লে ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশনের ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপটি স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির প্রথম ১১৭ ডিগ্রি আলট্রা-ওয়াইড অ্যাকশন ভিডিও ক্যামেরা। এতে ভিডিও ধারণের পর তার ফ্রেম চারগুণ বেশি ডিসপ্লেতে ফিট হবে। যেকোনো আলোতে ভিডিও ধারণ, ল্যান্ডস্কেপ মোড, আলট্রা প্রশস্ত অ্যাঙ্গেল লেন্স, কোয়াড পিক্সেল প্রযুক্তি, ভিডিও স্ট্যাবিলাইজেশন সুবিধাও আছে।

হার্ডওয়্যার ও নকশা: ওয়ান অ্যাকশন ফোনটিতে ফুল ডিসপ্লের সঙ্গে ৮৪ শতাংশ স্ক্রিন টু বডি রেশিও রয়েছে। এর ডান পাশে পাওয়ার এবং ভলিউম রকার বাটন রয়েছে। এ ছাড়া এর ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরটি আছে পেছন দিকে। ফোন হাতে ধরে থাকার সময় ওই সেন্সরটি সহজে অনুভব করতে সে জন্য কিছুটা ভিন্নভাবে তৈরি করা হয়েছে এর ফিঙ্গারপ্রিন্ট সুবিধা। এ ছাড়া মটো এক্সপেরিয়েন্স নামের বিশেষ জেশচার সুবিধাও আছে। ২ দশমিক ২ গিগাহার্টজ অক্টা কোর প্রসেসর, ১২৮ জিবি রম ও ৪ জিবি র‍্যাম থাকায় এতে অনায়াসে গেম খেলা যায়।

ব্যাটারি: মটোরোলা ওয়ান অ্যাকশন ফোনের ব্যাটারি ক্ষমতা ৩৫০০ হাজার মিলিঅ্যাম্পিয়ার এবং ১০ ওয়াটের টার্বো চার্জিং সুবিধার ফলে দ্রুত ব্যাটারি চার্জ হয়।এতে ২৪ ঘণ্টা ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যায়।

সিম ও মেমোরি কার্ড: ডিভাইসটির বাম পাশে সিম কার্ড ব্যবহারের জায়গা রয়েছে।এই ট্রে খুলতে একটি পিন ব্যবহার করতে হবে। সিম কার্ডের পাশেই আছে মেমোরি কার্ড সংযুক্ত করার জায়গা।এই ট্রে তে দুটি কার্ড সংযুক্ত করা যায়। এতে বাড়তি স্টোরেজের জন্য ৫১২ জিবি পর্যন্ত মেমোরি কার্ড সংযুক্ত করা যায়।

পোর্ট: ডিভাইসটির নিচের দিকে একটি ইউএসবি-সি পোর্ট রয়েছে। স্মার্টফোনটিতে ৩.৫ এমএম হেডফোন জ্যাক রয়েছে।