দেশে প্রথমবারের মতো এইচএসসির ফল মুঠোফোনের খুদে বার্তায়

২০০৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল মুঠোফোনের খুদে বার্তা বা এসএমএসের মাধ্যমে পাওয়ার সুবিধা দিয়েছিল মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন, সিটিসেল (অধুনালুপ্ত) ও একটেল (বর্তমানে রবি আজিয়াটা)।

মুঠোফোনের খুদে বার্তায় প্রথম এইচএসসির ফল জানা যায় ২০০৪ সালেপ্রথম আলো গ্রাফিকস

২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৪
দেশে প্রথমবারের মতো এইচএসসির ফল মুঠোফোনের খুদে বার্তায়
২০০৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল মুঠোফোনের খুদে বার্তা বা এসএমএসের মাধ্যমে পাওয়ার সুবিধা দিয়েছিল মুঠোফোন সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন, সিটিসেল (অধুনালুপ্ত) ও একটেল (বর্তমানে রবি আজিয়াটা)। এর আগে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেটে ফলাফল পাওয়া গেলেও এসএমএসের মাধ্যমে দেশের কোনো গণ পরীক্ষার ফলাফল জানার ঘটনা এই প্রথম।
২০০৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর বিকেল চারটায় ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পরপরই মুঠোফোনের এসএমএসের মাধ্যমে ফল পাওয়া যায়। সাতটি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সমমানের পরীক্ষার ফলাফলও এসএমএসের মাধ্যমে পাওয়া গেছে। মুঠোফোন সংযোগদাতা তিন প্রতিষ্ঠান শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটের সঙ্গে একটি সংযুক্তি (লিঙ্ক) তৈরি করে এসএমএসে ফলাফল সরবরাহ করে।

সংক্ষেপে শিক্ষা বোর্ডের নাম (যেমন dhk, raj ইত্যাদি), পরীক্ষার্থীর রোল নম্বর এসএমএসে লিখে নির্দিষ্ট নম্বরে পাঠালে ফিরতি এসএমএসে পরীক্ষার ফলাফল পাওয়া যেত। তিন মুঠোফোন সংযোগদাতার আলাদা নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হয়েছিল।
এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল পাওয়ার ব্যাপারে সেই সময়ে শিক্ষা বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি না করলেও, বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থী-অভিভাবক এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল সংগ্রহ করেন। বিষয়টি বেশ সাড়া ফেলে। এসএমএসে ফলাফল সরবরাহের বিষয়ে গ্রামীণফোন ও সিটিসেলকে কারিগরি সহায়তা দিয়েছিল ঢাকার প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান ইনফোরেভ লিমিটেড। একটেলকে কারিগরি সহায়তা করেছিল নেট টু কল টেকনোলজিস নামের আরেকটি স্থানীয় প্রতিষ্ঠান।

সূত্র: প্রথম আলো

ভিডিও গেমসের প্রভাব নিয়ে টাইম ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদ
টাইম

২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৩
টাইম সাময়িকীর প্রচ্ছদে ভিডিও গেম
১৯৯৩ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর প্রথমবারের মতো ভিডিও গেম বিষয়ে প্রচ্ছদ প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিশ্বখ্যাত সাময়িকী টাইমটাইম ম্যাগাজিনের এই প্রচ্ছদ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল অ্যাটাক অব দ্য ভিডিও গেমস। ভিডিও গেমস যে বিশ্বব্যাপী বড় এক পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে, সেটির স্বীকৃতি এই প্রচ্ছদ প্রতিবেদন। প্রচ্ছদে লেখা ছিল শিরোনামের নিচে লেখা ছিল, ‘চলচ্চিত্রের চেয়েও বড়! বাস্তবের চেয়েও ভালো!’

কেভিন মিটনিকের বিরুদ্ধে মার্কিন পুলিশের হুলিয়া
কম্পিউটার হিস্ট্রি ডট ওআরজি

২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬
হ্যাকার মিটনিকের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযোগ গঠন
দুই বছর ধুমসে হ্যাকিং করার ফল হিসেবে ৩৩ বছর বয়সী কেভিন মিটনিক অভিযুক্ত হন। নিজেকে কনডর বা শকুন নামে অভিহিত করা কেভিন মিটনিকের বিরুদ্ধে বড় বড় কম্পিউটার প্রতিষ্ঠান থেকে লাখ লাখ ডলার মূল্যমানের সফটওয়্যার চুরির অভিযোগ আনে পুলিশ। পুলিশের অভিযোগপত্রে যেসব অপরাধের কথা মিটনিকের বিরুদ্ধে বলা হয়, সেই অনুযায়ী তাঁর জন্য সর্বোচ্চ সাজা হতে পারত ২০০ বছরের কারাদণ্ড।