২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন দেখতে ক্লিক করুন
মূল সাইট দেখতে ক্লিক করুন

'সবচেয়ে বড় সাফল্য' ডাকছে ইংলিশদের

ইতিহাসের ‘সবচেয়ে বড়’ অর্জনের দ্বারপ্রান্তে ইংলিশ ক্রিকেট দল। ছবি: এএফপি।
ইতিহাসের ‘সবচেয়ে বড়’ অর্জনের দ্বারপ্রান্তে ইংলিশ ক্রিকেট দল। ছবি: এএফপি।

পল কলিংউডের খুব করেই মনে পড়ছে ২০১০ সালের সেই টি-টোয়েন্টি গৌরব। আজ থেকে ছয় বছর আগে বিশ্লেষকদের ভুল প্রমাণ করে ইংল্যান্ড জিতে নিয়েছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা—এখনো পর্যন্ত ক্রিকেটে ইংরেজদের একমাত্র বৈশ্বিক সাফল্য। সেই দলের অধিনায়ক ছিলেন বলেই ছয় বছর আগের গৌরবের অনুভূতিটা তাঁর একটু বেশিই। তবে কলিংউড মনে করেন, গুণে-মানে-প্রতিভায় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের এবারের দলটি ২০১০ সালের দলকেও পেছনে ফেলছে বড় ব্যবধানে।
ছয় বছর আগের ভূমিকাটা পাল্টে গেছে। কলিংউড এখন ইংলিশ দলের ব্যাটিং কোচ। জ্যাসন রয়, জশ বাটলার, জো রুট, মঈন আলীদের মতো ক্রিকেটারদের খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা থেকেই তাঁর অভিমত, এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারলে সেটি হবে ইংলিশ ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সাফল্য। ভারতীয় উপমহাদেশের কন্ডিশন, পিচের চরিত্র—সবকিছু বিবেচনা করেই কলিংউড বলছেন, রোববার কলকাতার ইডেন গার্ডেনে নিজেদের সবচেয়ে বড় অর্জনের লক্ষ্যেই মাঠে নামবে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল।
ইংল্যান্ডের দলে এমন কয়েকজন খেলোয়াড় আছেন, যাঁরা একাই ম্যাচ জেতাতে পারেন। এটাই কলিংউডকে আশাবাদী করছে বেশি, ‘আগে আমাদের দলে ম্যাচ-উইনার খুব বেশি ছিল না। কিন্তু এবারের দলে ম্যাচ উইনার প্রায় সবাই। আমরা দুই-একজন খেলোয়াড়ের ওপর নির্ভরশীল নই। গোটা দলটাই ম্যাচ উইনার।’
দেখা যাক, ইংল্যান্ড দ্বিতীয়বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিততে পারে কিনা! সূত্র: দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ।