জাতীয় দলকে বহন করা বাসের চালকের লাইসেন্স ছিল না, তাই...
জাতীয় ফুটবল দলের খেলোয়াড়দের বহনকারী বাসটির চালকের লাইসেন্স না থাকায় পুলিশের কাছে ধরা পড়ে তা। মাঝপথে গাড়ি থেকে নেমে ট্যাক্সি ও উবারে গন্তব্যে পৌঁছাতে হয়েছে ফুটবলারদের।
শেষ পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে, জাতীয় ফুটবল দল বহনকারী গাড়ির চালকেরও লাইসেন্স থাকে না। না হলে কি আর পুলিশের কাছে ধরা পড়ে যাওয়ায় রাস্তায় গাড়ি থেকে নেমে ট্যাক্সি বা উবারে গন্তব্যে পৌঁছাতে হয় ফুটবলারদের! ঘটনাটি ঘটেছে গত পরশু নীলফামারী থেকে ঢাকায় এসে হোটেলে ফেরার পথে।
কিছুদিন আগেই সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনায় রাস্তায় চলাচলকারী গাড়ি ও চালকের লাইসেন্স পরীক্ষা নিয়ে হয়ে গেছে কত আন্দোলন। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা রাস্তায় শুরু করে দিয়েছিল যানবাহন ও চালকদের কাগজপত্রের যাচাই-বাছাই। সাময়িক সময়ের জন্য কিছুটা পরিবর্তন এসেছিল। কিন্তু আবারও সেই আগের মতোই চলার চেষ্টা। গত পরশু জাতীয় ফুটবল দলকে বহনকারী বাস ও চালকের বৈধ কাগজপত্র না থাকায় পুলিশ বাসটি আটকে দেয়। ফলে গাড়ি থেকে শিষ্যদের নিয়ে নেমে পড়েন জাতীয় দলের ব্রিটিশ কোচ জেমি ডে। পরে বাকি পথ ট্যাক্সি বা উবারে করে যান তাঁরা।
সূত্র জানায়, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে নীলফামারী থেকে উড়োজাহাজে ঢাকায় ফেরে বাংলাদেশ দল। সেখান থেকে ভাড়া করা তুবা লাইন বাসে হোটেলের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন ফুটবলাররা। বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের নিজস্ব কোনো পরিবহনব্যবস্থা নেই। ভাড়া করা যানবাহনে চলাচল করে থাকেন ফুটবলাররা।