খেলার সূচি
দল পরিচিতি
জাপান: ভরসার নাম গতি
স্পেন ও জার্মানির গ্রুপে পড়েছে জাপান। গ্রুপ পর্ব খেলেই সন্তুষ্ট থাকা উচিত? কোচ হাজিমো মরিইয়াসু বলছেন, ‘না, কোয়ার্টার ফাইনালে উঠতে চাই। আমরা এখনো সেখানে উঠতে পারিনি।’
টানা সপ্তম বিশ্বকাপ খেলছে জাপান। গতবার রাশিয়ায় শেষ ষোলোয় বেলজিয়ামের বিপক্ষে ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও যোগ করা সময়ের গোল খেয়ে ৩-২ গোলের হারে বিষাদগাথার জন্ম দিয়েছিল জাপান। কিন্তু সেই হারের আরেকটি মর্মবাণীও ছিল। সম্ভব। কাতারে জাপানকে কোয়ার্টার ফাইনালে দেখা সম্ভব। সে জন্য আপসেট চাই? এই কাজে একই গ্রুপে কোস্টারিকার চেয়ে জাপানের দিকে বেশি নজর থাকবে। কারণ, প্রচুর দৌড়ানো ও দ্রুতলয়ের পাসে গতবারই নজর কেড়েছে জাপান।
শক্তি
বল পায়ে দক্ষ, দ্রুতলয়ের পাস এবং প্রচুর দৌড়ে খেলে অভ্যস্ত জাপান। মাঝমাঠ থেকে দ্রুত আক্রমণ তৈরি কিংবা দুই প্রান্ত ব্যবহার করেও আক্রমণে ওঠে জাপান। সাধারণত উইং থেকে দ্রুত পাসে আক্রমণে ওঠে, প্রতিপক্ষের বক্সে স্ট্রাইকার ইউয়া ওসাকো চাপের মধ্যে ভালো খেলেন। আক্রমণভাগে বড় তারকা নেই, কিন্তু সব খেলোয়াড়ই বল পায়ে দক্ষ ও দ্রুতগতির।
দুর্বলতা
দলে ডেড বল বিশেষজ্ঞ নেই। বাতাসে রক্ষণকাজে দুর্বল। সেট পিসে প্রতিপক্ষের লম্বা ও শক্তিশালী স্ট্রাইকারকে আটকে রাখা কঠিন হবে জাপানের জন্য।
প্রত্যাশা ও বাস্তবতা
গ্রুপ পর্ব পাড়ি দেওয়াই খুব কঠিন। সেটুকু পারলেই কাতার বিশ্বকাপে নিজেদের সফল ভাবতে পারে জাপান। গ্রুপে বড় দুটি দলের মধ্যে যে কাউকে হারাতে পারলেও মন্দ হয় না। সে ক্ষমতা আছে জাপানের। বড় দলের বিপক্ষে চাপের মুহূর্তে এখন ভেঙে না পড়লেই হয়।...আরও