সান সিরোয় ম্যাচের তখন ২৫ মিনিট। জশুয়া কিমিখের বাতাসে ভাসানো পাস সামনে দৌড়ে বাঁ পায়ে ধরলেন লেরয় সানে। ধরলেন বলাই যায়, শুন্যে বলটা যেভাবে রিসিভ করলেন, মনে হয়েছে পায়ে আঠা লাগানো! বুক দিয়ে নামিয়ে চলন্ত অবস্থায়ই প্লেসিং শটে গোল।
বায়ার্ন মিউনিখের এই জার্মান শুধু দুর্দান্ত রিসিভে গোলই করেননি, আরেকটি গোলে ভূমিকাও ছিল। সেই গোলটি আবার আত্মঘাতী। ইন্টারের মাঠে ২-০ গোলের জয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে স্বস্তিদায়ক শুরুটা পেয়ে গেল বায়ার্ন।
৬৬ মিনিটে আত্মঘাতী গোল করে বসেন ইন্টারের অধিনায়ক দানিয়েল ডি’আমব্রোসিও। কিংসলে কোমানের সঙ্গে ওয়ান-টু খেলে ইন্টারের রক্ষণ ভেঙে শট নেন সানে। বল ডি’আমব্রোসিও-র গায়ে লেগে জালে জড়ায়।’
বুন্দেসলিগায় টানা দুই ড্রয়ের পর জয়ের পথে ফিরল বায়ার্ন। চ্যাম্পিয়নস লিগে পরের ম্যাচে বার্সেলোনার মুখোমুখি হবে ইউলিয়ান নাগলসমানের দল। আজকের ম্যাচে সানের খেলার প্রশংসা করে নাগলসমান বলেছেন, ‘লেরয় সান আজ দারুণ দুটো মুভ করেছে। জশের (জশুয়া কিমিখ) দুর্দান্ত পাসটা সে যেভাবে রিসিভ করেছে, কাজটা কিন্তু অত সহজ না। পরের গোলটিও দারুণ। সানে সত্যিই দারুণ করেছে।