মিরাজকে দলে নিয়েছে চট্টগ্রাম

বিপিএলের খেলোয়াড়দের ড্রাফট শুরু হয়েছে আজ। দুপুর ১২টা থেকে রাজধানীর একটি হোটেলে চলছে ড্রাফট। এর আগে সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ, মোস্তাফিজরা দল পেয়ে গেছেন। মাশরাফি ও তামিমের ভাগ্য নির্ধারিত হবে ড্রাফটে।

ড্রাফটের আগেই সাকিবকে পেয়েছিল বরিশাল। এবার ড্রাফট থেকে তারা নিয়েছে গেইলকেও।

মোস্তাফিজুর রহমানের পর লিটন দাসকেও পেয়েছে কুমিল্লার ফ্র্যাঞ্চাইজি। মাহমুদউল্লাহর পর তামিমকে দলে নিয়েছে ঢাকা।

সৌম্য সরকারকে দলে নিয়ে খুলনা টাইগার্স। শেখ মেহেদী হাসানকেও দলে নিয়েছে তারা।

আফিফ হোসেনের পাশাপাশি বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলামকে দলে নিয়েছে চট্টগ্রাম।

উইকেটকিপার নুরুল হাসানের পাশাপাশি বাঁহাতি ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেনকে পেয়েছে বরিশাল।

মাহমুদউল্লাহকে নিয়েছে ড্রাফটের আগে। ড্রাফটে তামিম ইকবালকেও দলে নেওয়ার পাশাপাশি ঢাকা পেয়েছে পেসার রুবেল হোসেনকে।

লিটন দাসের পর শহিদুল ইসলামকেও দলে নিয়েছে কুমিল্লা।

তাসকিন আহমেদের দল সিলেট মোসাদ্দেক হোসেন ও মোহাম্মদ মিঠুনকে দলে নিয়েছে।

মাহমুদউল্লাহকে দলে নিয়েছে ড্রাফটের আগে। ড্রাফটে প্রথমে নিয়েছে তামিম ইকবালকে। এখন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফিকেও দলে নিয়েছে ঢাকা।

কুমিল্লা: লিটন দাস, শহিদুল ইসলাম, ইমরুল কায়েস, তানভীর ইসলাম

ঢাকা: তামিম ইকবাল, রুবেল হোসেন, মাশরাফি বিন মর্তুজা, শুভাগত হোম

সিলেট: মোসাদ্দেক হোসেন, মোহাম্মদ মিঠুন, আল আমিন হোসেন, নাজমুল ইসলাম

খুলনা: শেখ মেহেদি হাসান, সৌম্য সরকার, কামরুল ইসলাম, ইয়াসির আলি

চট্টগ্রাম: শরিফুল ইসলাম, আফিফ হোসেন,‌ শামীম পাটোয়ারী, মুকিদুল ইসলাম

বরিশাল: নুরুল হাসান, নাজমুল হোসেন, মেহেদি হাসান, ফজলে মাহমুদ

এখন আরেক দফায় হবে বিদেশি খেলোয়াড়দের ড্রাফট। এই মুহুর্তে কোন দল কোন ক্রম মেনে খেলোয়াড় নির্বাচন করবে, সেটি নির্ধারিত হচ্ছে।

কুমিল্লা নিয়েছে কুশল মেন্ডিসকে।

চট্টগ্রামে গেছেন চ্যাডউইক ওয়ালটন।

সিলেট দলে টেনেছে রবি বোপারাকে।

খুলনা দলে সেকুগে প্রসন্ন।

বরিশাল নিয়েছে ওবেদ ম্যাকয়কে।

ঢাকার হয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেছেন মোহাম্মদ শেহজাদের নাম।

এবার ক্রমটা উলটে যাচ্ছে। সবার আগে ডাকবে ঢাকা, সবার শেষে কুমিল্লা।

কুমিল্লা: ওশেন টমাস

চট্টগ্রাম: রায়াদ এমরিট

সিলেট: অ্যাঞ্জেলো পেরেরা

খুলনা: সিকান্দার রাজা

বরিশাল: আলজারি জোসেফ

ঢাকা: ফজল হক ফারুকী

এবার আবার হবে স্থানীয় খেলোয়াড়দের ড্রাফট। দুজন করে খেলোয়াড় দলে নিতে পারবে দলগুলো। আপাতত পাঁচ মিনিটের বিরতি ড্রাফটে। বিরতির মধ্যে দেখে নেওয়া যাক এখন পর্যন্ত খেলোয়াড়েরা কে কোন দলে

খুলনা:

মুশফিকুর রহিম, শেখ মেহেদি হাসান, সৌম্য সরকার, কামরুল ইসলাম, ইয়াসির আলি, থিসারা পেরেরা, নবীন উল হক, ভানুকা রাজাপক্ষে, সেকুগে প্রসন্ন, সিকান্দার রাজা

বরিশাল:

সাকিব আল হাসান, নুরুল হাসান, নাজমুল হোসেন, মেহেদি হাসান, ফজলে মাহমুদ, ক্রিস গেইল, মুজিব উর রহমান, দানুষ্কা গুনাতিলকা, ওবেদ ম্যাকয়, আলজারি জোসেফ

চট্টগ্রাম:

নাসুম আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, আফিফ হোসেন, শামীম পাটোয়ারী, মুকিদুল ইসলাম, বেনি হাওয়েল, কেনার লুইস, চ্যাডউইক ওয়ালটন, রায়াদ এমরিট

কুমিল্লা:

মোস্তাফিজুর রহমান, লিটন দাস, শহিদুল ইসলাম, ইমরুল কায়েস, তানভীর ইসলাম, সুনীল নারাইন, ফাফ ডু প্লেসি, মঈন আলী, কুশল মেন্ডিস, ওশান থমাস

ঢাকা:

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তামিম ইকবাল, রুবেল হোসেন, মাশরাফি বিন মর্তুজা, শুভাগত হোম, ইসুরু উদানা, কাইস আহমেদ, নাজিবউল্লাহ জাদরান, মোহাম্মদ শেহজাদ, ফজল হক ফারুকি

সিলেট:

তাসকিন আহমেদ, মোসাদ্দেক হোসেন, মোহাম্মদ মিঠুন, আল আমিন হোসেন, নাজমুল ইসলাম, দীনেশ চান্দিমাল, কেসরিক উইলিয়ামস, কলিন অ্যালেক্সান্ডার, রবি বোপারা, অ্যাঞ্জেলো পেরেরা

স্থানীয় খেলোয়াড়ের ড্রাফট

খুলনা: ফরহাদ রেজা

চট্টগ্রাম: রেজাউর রহমান

ঢাকা: নাঈম শেখ

বরিশাল: তৌহিদ হৃদয়

কুমিল্লা: আরিফুল হক

সিলেট: এনামুল হক

আবার উল্টো ক্রম মেনে স্থানীয় খেলোয়াড় টেনেছে দলগুলো। অর্থাৎ সবার আগে খেলোয়াড় টানবে সিলেট, সবার শেষে খুলনা।

সিলেট: সোহাগ গাজী

কুমিল্লা: নাহিদুল ইসলাম

বরিশাল: জিয়াউর রহমান

ঢাকা: আরাফাত সানি

চট্টগ্রাম: সাব্বির রহমান

খুলনা: রনি তালুকদার

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস কিছুক্ষণ আগে নিশ্চিত করেছে, ড্রাফটের বাইরে থেকে যে তিনজন বিদেশি খেলোয়াড় নেওয়া যায়, সেই তালিকায় তারা মঈন আলী, ফাফ ডু প্লেসি ও সুনীল নারাইনকে দলে টেনেছে।

দুজন করে স্থানীয় খেলোয়াড় নেবে দলগুলো। তার প্রথম দফার ড্রাফট হয়ে গেছে।

সিলেট সানরাইজার্স: অলক কাপালি

ফরচুন বরিশাল: শফিকুল ইসলাম

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: মাহমুদুল হাসান

খুলনা টাইগার্স: খালেদ আহমেদ

ঢাকা: ইমরানুজ্জামান

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী

এখন পাল্টা ক্রম মেনে আবার খেলোয়াড় নেবে দলগুলো। অর্থাৎ চট্টগ্রাম খেলোয়াড় টানবে সবার আগে, সিলেট সবার শেষে।

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: মেহেদী হাসান মিরাজ

ঢাকা: শফিউল ইসলাম

খুলনা টাইগার্স: জাকির আলী

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: সুমন খান

ফরচুন বরিশাল: সৈকত আলী

সিলেট সানরাইজার্স: মুক্তার আলী

এই ড্রাফটের সঙ্গে ৯ জন করে স্থানীয় খেলোয়াড় নেওয়া হয়ে গেছে দলগুলোর। এখন ঐচ্ছিক ভিত্তিতে বিদেশি খেলোয়াড়ের ড্রাফট হবে। সিলেট ও বরিশাল এই ড্রাফটে খেলোয়াড় নিতে আগ্রহ দেখিয়েছে।

বরিশাল: নিরোশান ডিকভেলা

সিলেট: সিরাজ আহমেদ

টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হককে নিয়েছে কুমিল্লা। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক আকবর আলী চট্টগ্রামে।

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: আকবর আলী

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: মুমিনুল হক

সিলেট সানরাইজার্স: মিজানুর রহমান

খুলনা টাইগার্স: নাবিল সামাদ

ফরচুন বরিশাল: নাঈম হাসান

ঢাকা: জহুরুল ইসলাম

খুলনা এই দফায় খেলোয়াড় নেওয়া থেকে বিরত থেকেছে।

ফরচুন বরিশাল: তাইজুল ইসলাম

ঢাকা: শামসুর রহমান

খুলনা টাইগার্স: -

সিলেট সানরাইজার্স: নাদিফ চৌধুরী

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: মাহিদুল ইসলাম

চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স: নাঈম ইসলাম

এ পর্যন্ত ড্রাফট থেকে ১০ জন করে স্থানীয় খেলোয়াড় নিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এবার স্থানীয় খেলোয়াড়ের ঐচ্ছিক নির্বাচন। চট্টগ্রাম ও খুলনা ব্যতীত বাকি চারটি দল আগ্রহ দেখিয়েছে খেলোয়াড় নিতে।

নিজেদের ১১তম স্থানীয় খেলোয়াড় বেছে নিয়েছে দলগুলো, শুধু খুলনা নিয়েছে ১০ জন। ড্রাফট থেকে স্থানীয় খেলোয়াড় নেওয়া যাবে ১২ জন। ড্রাফটের বাইরের দুজন মিলিয়ে স্থানীয় খেলোয়াড় নেওয়া যাবে ১৪ জন করে। এ দফায় পেসার এবাদতকে দলে নিয়েছে ঢাকা।

ঢাকা: এবাদত হোসেন

ফরচুন বরিশাল: সারোয়ার হোসেন

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: পারভেজ হোসেন

সিলেট সানরাইজার্স: জুবায়ের হোসেন

সপ্তম সেট ড্রতে অংশ নিয়েছে তিন দল - সিলেট সানরাইজার্স, কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস ও ফরচুন বরিশাল। এর মধ্যে শুধু কুমিল্লা ও সিলেট অংশ নিয়েছে এই সেটের ড্রাফটের দ্বিতীয় দফায়। অর্থাৎ কুমিল্লা খেলোয়াড় নিয়েছে দুজন করে, বরিশাল নিয়েছে একজন।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস: আবু হায়দার ও একাডেমির খেলোয়াড়

ফরচুন বরিশাল: ইরফান শুক্কুর

সিলেট সানরাইজার্স: শফিউল হায়াত, সানজামুল ইসলাম

*একেবারে শেষ খেলোয়াড় হিসেবে কুমিল্লা দলে নিয়েছে তাদেরই একাডেমির এক খেলোয়াড়কে

শেষ হয়ে গেল ড্র

শেষ মুহূর্তে ঢাকার দল আরেকজন খেলোয়াড় নেওয়ার ইচ্ছা জানিয়েছিল। কিন্তু এর আগে ঐচ্ছিক রাউন্ডে তারা ইচ্ছা না দেখানোয় এবং ড্রাফট শেষ হয়ে যাওয়ায় আর সেটি সম্ভব হয়নি। তবে তাতে ঝামেলা নেই। বিপিএলের গভর্নিং বডির কাছে আবেদন করে অবিক্রিত খেলোয়াড়দের মধ্য থেকে খেলোয়াড় নিতে পারবে তারা।

এরই মধ্য দিয়ে শেষ হয়ে গেছে বিপিএলের খেলোয়াড় ড্রাফট।