দলের কাজে আসতে পেরেই খুশি নিশাম

১৪ ওভারে ৮৭ রান করা কিউইরা যে ২০ ওভারে ১৬৩ রান করতে পারল, এতে বড় অবদান জিমি নিশাম ও গ্লেন ফিলিপসের পঞ্চম উইকেট জুটির। এই জুটিতে ৩৬ বলে এসেছে ৭৬ রান। যার মধ্যে ২৩ বলে ৩৫ রান করেছেন নিশাম, সমান রান ফিলিপস করেছেন ১৩ বলে। এরপরও অবশ্য ম্যাচসেরার পুরস্কার গেছে নিশামের অধিকারে। এর কারণ ব্যাটিংয়ের সঙ্গে বোলিংয়েও হাতটা তিনি ভালোই ঘুরিয়েছেন। মাত্র ১ ওভারই বোলিং করেছেন নিশাম। কিন্তু ওই এক ওভারেই তিনি নিয়েছেন নামিবিয়ার সর্বোচ্চ স্কোরার মাইকেল ফন লিনগেনের উইকেট।

নিউজিল্যান্ডের ইনিংসে শেষ দিকে ঝড় তোলেন জিমি নিশামছবি: এএফপি

১৪তম ওভারের শেষ বলে রানআউট হয়ে ফিরে গেছেন ডেভন কনওয়ে। নিউজিল্যান্ডের তখন ৮৭ রান। এরপরও যে কিউইরা ২০ ওভারে ১৬৩ রান করতে পারল, এতে বড় অবদান জিমি নিশাম ও গ্লেন ফিলিপসের পঞ্চম উইকেট জুটির।

এই জুটিতে ৩৬ বলে এসেছে ৭৬ রান। যার মধ্যে ২৩ বলে ৩৫ রান করেছেন নিশাম, সমান রান ফিলিপস করেছেন ১৩ বলে।

এরপরও অবশ্য ম্যাচসেরার পুরস্কার গেছে নিশামের অধিকারে। এর কারণ ব্যাটিংয়ের সঙ্গে বোলিংয়েও হাতটা তিনি ভালোই ঘুরিয়েছেন। মাত্র ১ ওভারই বোলিং করেছেন নিশাম। কিন্তু ওই এক ওভারেই তিনি নিয়েছেন নামিবিয়ার সর্বোচ্চ স্কোরার মাইকেল ফন লিনগেনের উইকেট।

উইকেটে থিতু হওয়ার পর লিনগেন ভয়ংকর হয়ে উঠছিলেন। ৭ ওভারে ৪৫ রান তুলে ফেলা নামিবিয়ার উইকেটও ফেলতে পারছিলেন না টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্ট ও অ্যাডাম মিলনেরা।

এমন সময়ে নিউজিল্যান্ডের অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন বল তুলে দেন নিশামের হাতে। আক্রমণে এসে দ্বিতীয় বলেই তিনি তুলে নেন লিনগেনের উইকেট। আউট হওয়ার আগে নামিবিয়ার ওপেনার ২৫ বলে করেছেন ২৫ রান। কাজের কাজটি করে দেওয়ার পর নিশামকে আর বোলিংয়ে আনেননি উইলিয়ামসন।

ব্যাট হাতে ২৩ বলে ৩৫ রান করার পর তিনি ৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ১ উইকেট।

দুর্দান্ত এ পারফরম্যান্স করে ম্যাচসেরা হওয়ার পর নিশাম বললেন দলের প্রয়োজনে আসতে পারার আনন্দের কথা, ‘চেষ্টা করেছি স্কোরবোর্ডে ভালো একটা রান জমা করার। আমরা জানতাম ১৫০ রানের বেশি যেকোনো স্কোরই এখানে ভালো। আমরা পাঁচ বোলার নিয়ে খেলছি বলে এবারের টুর্নামেন্টে আমার বোলিং তেমন প্রয়োজন পড়েনি। তবে আমি দলের প্রয়োজনে কাজে আসতে পেরে খুশি।’