এশিয়া কাপ ফাইনালের যত মজার তথ্য
১
• ৪৩ ম্যাচের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে লিটনের প্রথম সেঞ্চুরি। এ বছরের জানুয়ারিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টে আগের সর্বোচ্চ ৯৪ করেছিলেন লিটন।
• বাংলাদেশের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে ওয়ানডেতে একই ম্যাচে ব্যাটিং ও বোলিং উদ্বোধন করলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ওয়ানডেতে সব মিলিয়ে ৪৩ জন খেলোয়াড় একই ম্যাচে ব্যাটিং-বোলিং উদ্বোধন করেছেন।
• ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডেতে উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ। আগের সর্বোচ্চ ১০২, ২০১৫ সালে মিরপুরে তামিম-সৌম্যর।
২
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দ্বিতীয় শতরানের উদ্বোধনী জুটি। ২০১৪ সালে এনামুল-ইমরুল পাকিস্তানের বিপক্ষে করেছিলেন ১৫০ রান।
১৬
ওয়ানডেতে উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের ১৬তম শতরানের জুটি।
২৬
২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর ওয়ানডেতে উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের প্রথম শতরানের জুটি গড়েছেন লিটন-মিরাজ। মাঝের সময়টায় বাংলাদেশ খেলেছে ২৬টি ওয়ানডে।
৩৩
ওয়ানডেতে ৩৪ ম্যাচের ৩৩তম ইনিংসে ঠিক ৩৩ রান করে ১০০০ রানের মাইলফলক ছুঁলেন সৌম্য সরকার।
৪৬
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ইনিংস ওপেন করা ৪৬তম ব্যাটসম্যান মেহেদী হাসান মিরাজ।
৭২
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ৭২তম উদ্বোধনী জুটি লিটন দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজ।
৫৪.৫০
বাংলাদেশের ইনিংসের ৫৪.৫০ শতাংশ রানই ওপেনার লিটনের। সংখ্যাটা ওয়ানডেতে বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ। ৫৫.১৭ শতাংশ রান করে শীর্ষে এবারের এশিয়া কাপেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মুশফিকের ১৪৪ রানের ইনিংস।
৮৭
বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়েছেন লিটন দাস। এশিয়া কাপে যা বাংলাদেশের দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি। দ্রুততম সেঞ্চুরিটি অলক কাপালির, ২০০৮ এশিয়া কাপে করাচিতে ভারতের বিপক্ষে ৮৬ বলে।
২২২
বাংলাদেশের স্কোর। ১৯৯১ সালের পর এশিয়া কাপের ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করে সর্বনিম্ন।