অস্ট্রেলিয়া জয় করে ১ নম্বরে আফ্রিদি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে দেখা গেছে পুরোনো শাহিন শাহ আফ্রিদিকে। ৩ ম্যাচে ১২.৬২ গড়ে নিয়েছেন ৮ উইকেট। তাতে আইসিসি ওয়ানডে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৩ ধাপ এগিয়ে ১ নম্বরে ফিরেছেন এই পেসার।
ওয়ানডে ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে বাবর আজম। অর্থাৎ ওয়ানডেতে ব্যাটিং ও বোলিং—দুই বিভাগেই শীর্ষে এখন পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ–সেরা হওয়া হারিস রউফ ১৪ ধাপ এগিয়েছেন, আছেন ক্যারিয়ার–সর্বোচ্চ ১৩তম স্থানে। আফ্রিদি সর্বশেষ গত ওয়ানডে বিশ্বকাপের সময় বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ছিলেন। এখন তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৬৯৬, যা ক্যারিয়ার–সর্বোচ্চ।
২ নম্বরে থাকা রশিদ খানের সঙ্গে আফ্রিদির রেটিংয়ের পার্থক্য ৯। গত সপ্তাহে শীর্ষে থাকা স্পিনার কেশব মহারাজ দুই ধাপ নিচে নেমে গেছেন। তিনে তাঁর অবস্থান ৬৭৪ রেটিং পয়েন্টে। এক ধাপ নেমে ৪ নম্বরে আছেন কুলদীপ যাদব।
রউফ অস্ট্রেলিয়া সিরিজে উইকেট নিয়েছেন ১০টি। ক্যারিয়ার–সর্বোচ্চ ৬১৮ রেটিং পয়েন্ট রউফের। নাসিম শাহও অস্ট্রেলিয়া সিরিজে দারুণ বোলিং করেছেন। তিন ওয়ানডেতে ৫ উইকেট নিয়ে এগিয়েছেন ১৪ ধাপ, তাঁর অবস্থান ৫৫তম। বল হাতে ৯ ধাপ এগিয়েছেন বাংলাদেশের মেহেদী হাসান মিরাজ। এখন তাঁর অবস্থান ২৪ নম্বরে।
পেসার শরীফুল ইসলাম নেমে গেছেন ১০ ধাপ (৩৪ নম্বরে)। অন্যদিকে মোস্তাফিজুর রহমান এগিয়েছেন ৬ ধাপ (৩৭ নম্বরে)। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচে ৩ উইকেট নেওয়া স্পিনার নাসুম আহমেদ বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা লাফ দিয়েছেন। ৪৯ ধাপ এগিয়ে উঠেছেন ৭২তম স্থানে।
আফগানিস্তান সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডেতে ৪৭ ও ৭৬ রানের ইনিংস খেলে নাজমুল হোসেন এগিয়েছেন ১১ ধাপ, আছেন ২৪ নম্বরে। এটি তাঁর ক্যারিয়ার–সেরা অবস্থান। প্রথম ম্যাচের পর চোটে ছিটকে যাওয়া মুশফিকুর রহিম ৭ ধাপ পিছিয়েছেন, আছেন ৩০ নম্বরে। শেষ ওয়ানডেতে ৯৮ রানের ইনিংস খেলা মাহমুদউল্লাহ এগিয়েছেন ১০ ধাপ। তাঁর বর্তমান অবস্থান ৪৪তম।
ওয়ানডে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে আছেন মোহাম্মদ নবী। ৪ ধাপ এগিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ, আছেন ৪ নম্বরে।