সূচি
পাকিস্তান: ভবিষ্যদ্বাণী করা শুধু কঠিন নয়, অসম্ভবও বটে
অপেক্ষাটা ১৫ বছরের। সর্বশেষ বিশ্বকাপ ট্রফি সেই ২০০৯ সালে। হিসাবের বাইরে থেকে যেবার ইংল্যান্ডে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতেছিল ইউনিস খানের পাকিস্তান। বিশ্বকাপের জন্য দীর্ঘ অপেক্ষা ঘোচানোর দায়িত্ব এবারও সেই বাবর আজমের কাঁধে। সেই বাবর, যাঁকে গত ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর পারলে পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি দল থেকেই বাদ দিয়ে দেয়! পাকিস্তানের ক্রিকেটে অনিশ্চয়তার আরেকটি উদাহরণ হয়ে বিশ্বকাপে আবারও সেই বাবরই অধিনায়ক।
বিশ্বকাপে বাবরের সবচেয়ে বড় ভরসার জায়গা দলের পেস আক্রমণ। শাহিন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ—এই তিন পেসারের যে কেউ একাই ম্যাচের ভাগ্য লিখে দিতে পারেন। যেকোনো বিচারেই এই তিনজনকে নিয়ে সাজানো পেস আক্রমণ সমীহ জাগানোর মতো। পাকিস্তানের পেস বিভাগ আরও শক্তিশালী হয়েছে অবসর ভেঙে চার বছর পর মোহাম্মদ আমির ফেরায়। অভিজ্ঞতায় যিনি বাকি তিনজনের চেয়ে অনেক এগিয়ে।
পেস আক্রমণ পাকিস্তানের বড় শক্তি। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট স্পিনও বড় ভূমিকা রাখবে বলেই ধারণা করা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে এই চার পেসারের মধ্যে হয়তো খেলবেন যেকোনো তিনজন।...আরও