সূচি
আফগানিস্তান: বিশ্বকাপের কালোঘোড়া
টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের সে অর্থে বড় সাফল্য বলতে ২০১৬ সালে আইসিসির সহযোগী সদস্য হিসেবে দুই পূর্ণ সদস্য জিম্বাবুয়ে ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয়। এরপর আইসিসির পূর্ণ সদস্যপদ পেয়েছে তারা, কিন্তু সহযোগী সদস্য ছাড়া আর কোনো দেশকে হারাতে পারেনি আফগানরা। তবে সংস্করণ যখন টি–টোয়েন্টি, তখন বিশ্বকাপে তাদের বিপজ্জনকই ধরে নিতে হয়।
গত আসরে বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছিল দুটি ম্যাচ, বাকি তিন ম্যাচের মধ্যে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার কঠিন পরীক্ষাই নিয়েছিল আফগানিস্তান। অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের মিশেলে গড়া দলটির সামর্থ্য কতখানি, তা গত বছর ভারতে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে বিশ্বকাপেই দেখা গেছে। দু-একটি সুযোগ হাতছাড়া না করলে কিংবা গ্লেন ম্যাক্সওয়েল অতিমানবীয় এক ইনিংস না খেললে ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালেও উঠতে পারত তারা। কন্ডিশন বিবেচনায় এবারের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানদের চমক দেখানোর সম্ভাবনা আরও বেশি।
বোলিংয়ে বরাবরই আফগানিস্তানের শক্তির জায়গা স্পিন। গ্রুপ পর্বে প্রথম দুই ম্যাচ আবার স্পিনবান্ধব উইকেট হিসেবে পরিচিত গায়ানায়। স্পিন বিভাগের মতো এবার এবার দলকেও নেতৃত্ব দেবেন রশিদ খান। সঙ্গী হিসেবে পাচ্ছেন অভিজ্ঞ মোহাম্মদ নবী ও মুজিব উর রেহমানকে। এ ছাড়া আছেন বাঁহাতি রিস্ট স্পিনার নুর আহমেদ। দলে আছেন অন্তত ছয়জন অলরাউন্ডার। তরুণ নানগায়াল খারোতি ও মোহাম্মদ ইসহাককে দলে নিয়ে চমকও দিয়েছে তারা।...আরও