- পুনেতে স্বাগত
- রান, রান
- নেই সাকিব; টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- দুটি পরিবর্তন বাংলাদেশ দলে, অপরিবর্তিত ভারত
- সতর্ক শুরু
- অতি সাবধানী লিটন
- সুযোগ হাতছাড়া ভারতের, খোলস ছেড়ে বেরোচ্ছেন লিটন
- তানজিদের আক্রমণ
- পান্ডিয়ার চোট-শঙ্কা, বোলিংয়ে কোহলি
- শার্দুলের ওপর চড়াও তানজিদ
- ৬৩/০
- কোহলি যখন বোলার
- তানজিদ-লিটন
- তানজিদের ফিফটি
- ফিফটির পর থামলেন তানজিদ
- একটু ছন্দপতনের মাঝে বাংলাদেশের ১০০
- তামিম নামের ওপেনারের ফিফটি
- পান্ডিয়ার সর্বশেষ
- নাজমুল এলবিডব্লিউ
- লিটনের ফিফটি
- বাউন্ডারি নেই
- পান্ডিয়ার আপডেট
- অবশেষে বাউন্ডারি
- সিরাজের শিকার মিরাজ
- (আরেকবার) উইকেট ছুড়ে এলেন লিটন
- ৯৩/০ থেকে ১৩৭/৪
- ১ বলে ২ ওভারথ্রো
- বুমরার দিকে চোখ
- মুশফিকের মাইলফলক
- হৃদয়ের উইকেটে ভাঙল জুটি
- শেষ ১০ ওভারে...
- ২০০
- জাদেজার দুর্দান্ত ক্যাচ
- ১৫ রানের ওভার
- দুই চারের পর আউট নাসুম
- বুমরা স্পেশালে বোল্ড মাহমুদউল্লাহ
- ৫০ ওভারে ২৫৬/৮
- ২ ওভারে ১৪
- উড়ন্ত শুরু
- আক্রমণে নাসুম
- নাসুম বনাম রোহিত
- ৫০
- এবার গিল
- ছক্কার পর আউট রোহিত
- উইকেট নেওয়ার ওভারে হাসানের ২৩
- ১১১/১
- হেভিওয়েট ছবি
- গিলের ফিফটি
- ফিফটির পর থামলেন গিলও
- ২০ ওভারশেষে…
- সেদিন উইলিয়ামসন, আজ শ্রেয়াস
- ফিফটি নম্বর ৬৯
- মিরাজ ও মাহমুদউল্লাহর দুই
- বোলিংয়ে মাহমুদউল্লাহ
- কোহলি: রানতাড়ার রাজা
- আরও কাছে ভারত
- ভারতের দরকার ১৯, কোহলিরও
- সেঞ্চুরি চান কোহলি
- কোহলির সেঞ্চুরি, ভারতের ৭ উইকেটের জয়
পুনেতে স্বাগত
প্রথম ৩ ম্যাচে ২ জয়, বাংলাদেশের আত্মবিশ্বাস যে তুঙ্গে তা নয়। তার ওপর প্রতিপক্ষ ভারত। যারা জিতেছে প্রথম ৩ ম্যাচ। যারা ফেবারিট। যারা স্বাগতিক। সব কিছু বিবেচনায় বিশ্বকাপে বাংলাদেশের অন্যতম কঠিন ম্যাচ এটি।
পুনের মহারাষ্ট্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন স্টেডিয়ামে কিছুক্ষণ পর টস। প্রথম আলো লাইভে আপনাকে স্বাগত!
রান, রান
গতকাল সংবাদ সম্মেলনেও বাংলাদেশের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছিলেন, এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে তাঁদের দেখা সবচেয়ে ভালো উইকেট এটিই। উইকেট যে ব্যাটিং সহায়ক হবে, সেটি একরকম নিশ্চিতই।
নেই সাকিব; টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
খেলছেন না বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। তাঁর জায়গায় অধিনায়কত্ব করছেন নাজমুল হোসেন। টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
দুটি পরিবর্তন বাংলাদেশ দলে, অপরিবর্তিত ভারত
সাকিবের জায়গায় দলে এসেছেন নাসুম আহমেদ। বাদ দেওয়া হয়েছে তাসকিন আহমেদকেও, তাঁর জায়গায় এসেছেন হাসান মাহমুদ। অপরিবর্তিত আছে ভারত একাদশ।
বাংলাদেশ একাদশ
লিটন দাস, তানজিদ হাসান, নাজমুল হোসেন (অধিনায়ক), তাওহিদ হৃদয়, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরীফুল ইসলাম ও হাসান মাহমুদ।
ভারত একাদশ
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), শুবমান গিল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, শার্দুল ঠাকুর, যশপ্রীত বুমরা, কুলদীপ যাদব ও মোহাম্মদ সিরাজ
সতর্ক শুরু
যশপ্রীত বুমরার পর মোহাম্মদ সিরাজের করা প্রথম ২ ওভারে সতর্কই থেকেছেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান। প্রথম ৩ বল খেলে কোনো রান করেননি লিটন। তানজিদ অবশ্য সিরাজের অফ স্টাম্পের বাইরের বলে ড্রাইভ করে মেরেছেন চার। তবে সে বলটি উঠেছিল, কাভারে থাকা ফিল্ডার ডানদিকে ডাইভ দিয়েও নাগাল পাননি সেটির।
২ ওভারে ৫/০।
অতি সাবধানী লিটন
প্রথম ওভারে ৩ বল পর স্ট্রাইক পেয়েছিলেন লিটন, রান করতে পারেননি কোনো। বুমরার করা দ্বিতীয় ওভারের শুরু থেকেই স্ট্রাইকে ছিলেন, মেডেন দিয়েছেন এবার। একাধিকবার লিটনের প্যাডে আঘাত করেছেন বুমরা, যদিও এলবিডব্লিউ হয়নি।
সুযোগ হাতছাড়া ভারতের, খোলস ছেড়ে বেরোচ্ছেন লিটন
যশপ্রীত বুমরার ইয়র্কার। প্রথমে দেখে মনে হয়েছে, তানজিদ হাসান নিরাপদই। পঞ্চম ওভারের চতুর্থ বলের ঘটনা। তবে পরে আল্ট্রা-এজে দেখা গেছে, বল আগে প্যাডে লেগেছে। বল ট্র্যাকিং নিশ্চিত করেছে, রিভিউ নিলে আউটই হতেন তানজিদ।
অন্যপ্রান্তে প্রথম রানের দেখা পেয়েছেন লিটন। বুমরার বলে সিঙ্গেল নিয়ে শুরু করেছিলেন। এরপর সিরাজকে অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট লেংথে পেয়ে পয়েন্ট দিয়ে মেরেছেন ইনিংসে নিজের প্রথম চার। এরপর ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে লেগ সাইডে ঘুরিয়ে মেরেছেন আরেকটি চার।
৬ ওভারে ১৯/০।
তানজিদের আক্রমণ
লেংথ থেকে যখন কাজ হচ্ছে না, শর্ট লেংথে করেছিলেন যশপ্রীত বুমরা। হুক করে ইনিংসের প্রথম ছক্কাটি তাতে মেরেছেন তানজিদ। পরের ওভারে ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে মোহাম্মদ সিরাজকে কাভারের ওপর দিয়ে তুলে মেরেছেন আরেকটি চার। সেখানেই শেষ নয়। এরপর আবার ক্রিজে ছেড়ে বেরিয়ে এসে মারা চারটি স্ট্রেইট ড্রাইভে। তানজিদ আক্রমণাত্মক। ইতিবাচক শুরু বাংলাদেশের।
৮ ওভারে ৩৭/০
পান্ডিয়ার চোট-শঙ্কা, বোলিংয়ে কোহলি
ঠিকমতো পা ফেলতেই পারছিলেন না হার্দিক পান্ডিয়া। মাঠে এসেছেন ফিজিও। পান্ডিয়া চোটটি পেয়েছেন নিজের বলে লিটনের শট আটকাতে গিয়ে। বোলারস ব্যাকড্রাইভে চার মেরেছেন লিটন, সেটি আটকাতে গিয়ে বেকায়দায় পড়ে গেছেন তিনি। বেশ কিছু টেপ পেঁচাতে হয়েছে পায়ে। আবার বল করতে গিয়েছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারেননি। উঠে যেতে হয়েছে তাঁকে। পান্ডিয়ার চোট ভারতের জন্য হয়ে আসতে পারে বড় আঘাত হয়ে।
পান্ডিয়ার অসমাপ্ত ওভার করতে এসেছেন বিরাট কোহলি। ২০১৭ সালে ওয়ানডেতে সর্বশেষ বোলিং করেছিলেন তিনি। ৩ বল করে ২ রান দিয়েছেন। আবার বোলিংয়ে দেখা যাবে তাঁকে?
শার্দুলের ওপর চড়াও তানজিদ
নবম ওভারে শার্দুল ঠাকুর। ব্যাক অব আ লেংথ থেকে ওঠা বলে স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কা। এ পিচে ব্যাটিংটা উপভোগ করছেন তানজিদ। ওই ছক্কায় ৫০ পেরিয়ে গেছে বাংলাদেশ। ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে মিড অনের ওপর আরেকটি চার। এবারও ব্যাক অব আ লেংথেই ছিল। তবে পেসারদের বিপক্ষে নিয়মিতই ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে আসছেন তানজিদ ও লিটন। সেটিই শেষ নয়।
পরের শটটি হয়ত এখনকার মধ্যে সবচেয়ে সেরা। এবার ক্রিজেই ছিলেন। ফুললেংথ থেকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে ছক্কা।
১০ ওভারে ৬৩/০।
৬৩/০
অস্ট্রেলিয়া ৪৩/১ (বুমরা)
আফগানিস্তান ৪৮/১ (বুমরা)
পাকিস্তান ৪৯/১ (সিরাজ)
বাংলাদেশ ৬৩/০
আগের তিন ম্যাচেই আগে বোলিং করেছে ভারত। প্রতিপক্ষ কোনো দলই ফিফটি করতে পারেনি প্রথম ১০ ওভারে। প্রতিবারই একটি করে উইকেট নিয়েছিল ভারত। ব্যতিক্রম ঘটল এবার।
কোহলি যখন বোলার
তানজিদ-লিটন
কুলদীপ যাদব ১ ওভার করে গেছেন। বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে এ রিস্ট স্পিনারের স্পেল। তবে তানজিদ-লিটন বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ ওপেনিং জুটি গড়ে ফেলেছেন। আগের সর্বোচ্চ ছিল ২০১১ সালে মিরপুরে তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের ৫৬ রান।
তানজিদের ফিফটি
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি, ৪১ বলে। সেটিও বিশ্বকাপে। প্রতিপক্ষ ভারত। তানজিদ হাসানের স্মরণীয় দিন।
শার্দুল ঠাকুরের বলে সিঙ্গেল নিয়ে ফিফটি পূর্ণ করলেন এ বাঁহাতি ওপেনার।
ফিফটির পর থামলেন তানজিদ
ড্রিংকসের পরই কি মনোসংযোগে ব্যঘাত ঘটল তানজিদের?
কুলদীপ যাদবকে সুইপের চেষ্টা করেছিলেন। তবে ফ্ল্যাট বলটির লাইন মিস করে গেছেন পুরোপুরি। ৪৩ বলে ৫১ রান করে এলবিডব্লিউ তানজিদ, রিভিউও করেননি। সেটি করলে লাভও হতো না। ভারত পেয়েছে কাঙ্ক্ষিত ব্রেকথ্রু। ৯৩ রানে ভেঙেছে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি।
একটু ছন্দপতনের মাঝে বাংলাদেশের ১০০
ক্রিজে নেমে সময় নিচ্ছেন নাজমুল। সতর্ক লিটনও। তানজিদ ফেরার পর কমে এসেছে রানের গতি। ১৮তম ওভারে প্রথমবারের মতো এসেছেন রবীন্দ্র জাদেজা। ১৭.২ ওভারে বাংলাদেশ ছুঁয়ে ফেলেছে ১০০ রান।
তামিম নামের ওপেনারের ফিফটি
বিশ্বকাপে তামিম নামের বাংলাদেশের বাঁহাতি ওপেনারের আক্রমণাত্মক ফিফটি? আগেও দেখেছি আমরা...
পান্ডিয়ার সর্বশেষ
এ ম্যাচে আর ফিল্ডিংয়ে নামতে পারবেন না হার্দিক পান্ডিয়া। তবে প্রয়োজন পড়লে ব্যাটিং করতে পারেন তিনি।
পান্ডিয়ার চোট ভারতের জন্য বড় ধাক্কাই। তিনি উঠে যাওয়াতে ভারতের এখন পাঁচ জন বিশেষজ্ঞ বোলার। এমন উইকেটে যেটি চাপে ফেলতে পারে তাদের। পান্ডিয়ার অসমাপ্ত ওভার করেছিলেন বিরাট কোহলি। তাঁকে দেখা যাবে আবার? নাকি রোহিত শর্মার মতো কেউ আসবেন বোলিংয়ে?
নাজমুল এলবিডব্লিউ
নাজমুল আর থিতু হতে পারলেন না। সতর্ক শুরু করেছিলেন, কিন্তু রবীন্দ্র জাদেজার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ১৭ বলে ৮ রান করেই থামতে হলো বাংলাদেশ অধিনায়ককে। ব্যাকফুটে গিয়ে আড়াআড়ি খেলার চেষ্টা সফল হয়নি এ বাঁহাতির। তিনিও রিভিউ করেননি। অবশ্য লাভ হতো না এবারও।
তানজিদ ফেরার পর থেকেই ছন্দপতন হয়েছিল। এর মধ্যেই বাংলাদেশ হারাল আরেকটি উইকেট।
চারে এসেছেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
২০ ওভারে ১১০/২।
লিটনের ফিফটি
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম বলেই আউট। লিটনের জন্য ছিল বিভীষিকা। এরপর পুনেতে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন বাংলাদেশ ওপেনার।
সেই লিটন এবার পেলেন ফিফটির দেখা। শুরুতে ক্রিজে সময় কাটিয়েছেন অনেক। প্রথম ১৪ বলে করেছেন ১ রান। এরপর খোলস ছেড়ে বেরিয়েছেন। ফিফটিতে যেতে লিটনের লাগল ৬২ বল।
তবে দলের চাহিদা তাঁর কাছ থেকে আরও বেশি, সেটি জানেন লিটন।
বাউন্ডারি নেই
২২ ওভারে ১১৪/২।
দুই স্পিনার তৈরি করেছেন চাপ। অবশ্য ২৩তম ওভারে সিরাজকে ফিরিয়েছেন রোহিত।
পান্ডিয়ার আপডেট
স্ক্যানের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে পান্ডিয়াকে, জানিয়েছে বিসিসিআই
অবশেষে বাউন্ডারি
সর্বশেষ বাউন্ডারিটি এসেছিল ১৪তম ওভারের তৃতীয় বলে। ২৪তম ওভারে জাদেজার ওপর চড়াও হয়েছেন লিটন। এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে তুলে মেরেছিলেন, সেটিতে চার পাননি সীমানায় ভালো ফিল্ডিং হওয়াতে। কিন্তু পরের ২ বলে দুটি চার মেরেছেন লিটন। জাদেজার মাথার ওপর দিয়ে মারার পর স্লগ সুইপে। এ ওভারে এসেছে ১১ রান।
সিরাজের শিকার মিরাজ
মোটেও স্বস্তিতে ছিলেন না মিরাজ। তাঁকে মুক্তি দিলেন সিরাজ। ১৩ বলে ৩ রান করে ডাউন দ্য লেগের বলে কট বিহাইন্ড হয়েছেন চারে আসা মিরাজ, উইকেটের পেছনে লোকেশ রাহুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে। নিজের বাঁ দিকে ডাইভ দিয়ে ভালো ক্যাচ নিয়েছেন রাহুল।
মিরাজকে আজ চারে পাঠানোর পেছনে কারণ কী, সেটি অবশ্য নিশ্চিত নয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর ব্যাটিং অর্ডার নিয়ে এমনই হচ্ছে!
বাংলাদেশ ১২৯/৩, ২৪.১ ওভার।
(আরেকবার) উইকেট ছুড়ে এলেন লিটন
আরেকবার। লিটন দাস উইকেট ছুড়ে এলেন। শট খেলার পর থেকেই জানতেন তিনি, কী ঘটতে চলেছে। রবীন্দ্র জাদেজার প্রায় নিরীহ বলে লং অফে ক্যাচ তুলেছেন তিনি। ৮২ বলে ৬৬ রান করেই থেমেছেন।
শুরুতে সতর্ক ছিলেন। এরপর খোলস ছেড়ে বের হন। মাঝে দারুণ নিয়ন্ত্রণেই ছিলেন। তবে ইনিংসটা আর বড় করতে পারলেন না।
৯৩/০ থেকে ১৩৭/৪
এ বিশ্বকাপের এখন পরিচিত দৃশ্য এটি! শুরুটা ভালো হলেও মাঝের ওভারে পথ হারানো। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঘটছে সেটিই?
ভারত ম্যাচে ফিরেছে দারুণভাবে। ক্রিজে নতুন দুই ব্যাটসম্যান।
১ বলে ২ ওভারথ্রো
১ বলে এসেছে ৩ রান। তবে সেটি দুটি ওভারথ্রোয়ের সৌজন্যে। প্রথমে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট থেকে ব্যাটিং প্রান্তে সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্প ভেঙেছিলেন জাদেজা। সেই ওভারথ্রো থেকে আসে দ্বিতীয় রানটি। এরপর রাহুল ধরে থ্রো করেন বোলিং প্রান্তে। সেটিও ভাঙে স্টাম্প। এরপর আসে তৃতীয় রান।
৩১ ওভারে ১৪৯/৪। বাংলাদেশের সামনে কঠিন কাজ। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গী তাওহিদ হৃদয়। বগুড়ার দুই ছেলের জুটি দারুণ গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের জন্য।
বুমরার দিকে চোখ
সবচেয়ে বড় অস্ত্র যশপ্রীত বুমরাকে ফিরিয়েছেন রোহিত। প্রথম ৫ ওভারে তাঁকে কোনো উইকেট দেয়নি বাংলাদেশ, তুলতে পেরেছে ১৬ রান। মুশফিক-হৃদয়ের বড় চ্যালেঞ্জ হতে যাচ্ছেন বুমরা। হয়ত ইনিংসের গতিপথও ঠিক হয়ে যেতে পারে বুমরার পরের ৫ ওভারেই।
৩৫ ওভারে ১৬৫/৪।
মুশফিকের মাইলফলক
বিশ্বকাপে ১ হাজার রান পূর্ণ করতে ৪ রান লাগত মুশফিকের। সে রেকর্ড হলো তাঁর। তবে পঞ্চম বিশ্বকাপ খেলা মুশফিক ইনিংসের হিসেবে সবচেয়ে ধীরগতির, যেখানে তাঁর সঙ্গী শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপজয়ী ওপেনার সনাৎ জয়াসুরিয়া।
হৃদয়ের উইকেটে ভাঙল জুটি
শার্দুল ঠাকুরের শর্ট লেংথের বলে খেলা শটে কোনো নিয়ন্ত্রণই ছিল না তাওহিদ হৃদয়ের। ৩৫ বলে ১৬ রানের ইনিংসেও আসলে নিয়ন্ত্রণ ছিল না তাঁর। তবে উইকেটে থেকে মুশফিকের সঙ্গে একটা জুটি হচ্ছিল, যেটি মাঝের ওভারে ধরে রাখছিল বাংলাদেশের ব্যাটিং। ৪২ রানের সে জুটি ভাঙল হৃদয়ের উইকেটে। দ্বিতীয় পাওয়ারপ্লেতে আরেকটি উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ চাপে পড়ল আরেকটু। ক্রিজে এখন শেষ স্বীকৃত জুটি—মুশফিক ও মাহমুদউল্লাহ।
শেষ ১০ ওভারে...
৪০ ওভারে ১৮৯/৫। মুশফিক থিতু হয়েছেন। তাঁর সঙ্গী মাহমুদউল্লাহ। শেষ ১০ ওভারে বাংলাদেশের ইনিংস। দ্বিতীয় পাওয়ারপ্লেতে (১১-৪০) বাংলাদেশ হারিয়েছে এখন পর্যন্ত সবকটি উইকেট।
২০০
১০ ওভারে ৩৮ রান, ২ উইকেট। ৪২তম ওভারে বোলিং শেষ করেছেন জাদেজা। পরের ওভারে ২০০ পেরিয়েছে বাংলাদেশ।
জাদেজার দুর্দান্ত ক্যাচ
রবীন্দ্র জাদেজা কেন বিশ্বের অন্যতম সেরা ফিল্ডার, সেটিই দেখালেন তিনি। আর তাতেই যশপ্রীত বুমরা পেলেন প্রথম উইকেট। শর্ট লেংথের বলে কাট করেছিলেন মুশফিক। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ডান দিকে লাফিয়ে জাদেজা নিয়েছেন দুর্দান্ত ক্যাচ। দারুণ বোলিংয়ের পর দারুণ ক্যাচ—জাদেজা শো!
৪৬ বলে ৩৮ রান করা মুশফিকের আউটে আরেকটি বড় ধাক্কা খেল বাংলাদেশ। বুমরার এরপর বাকি আরও ৩টি ওভার, মনে রাখতে হবে সেটিও।
১৫ রানের ওভার
সর্বশেষ ৪ ওভারে এসেছিল মাত্র ১০ রান। এরপর শার্দুলের ওভারে সুযোগ কাজে লাগালেন মাহমুদউল্লাহ। লেগ সাইডে পেয়ে ফ্লিক করে মারা চারের পর শর্ট লেংথ থেকে টেনে ছক্কা। ৯ ওভারে ৫৯ রান দিয়েছেন শার্দুল। এখন সিরাজ ও বুমরার বাকি ২টি করে ওভার।
দুই চারের পর আউট নাসুম
প্রথম চারটি মেরেছিলেন টেনে, তাতে একটু হাত লাগিয়ে আঘাতও পান সিরাজ। দুটি ডট পেরিয়ে কাভারের গ্যাপে আরেকটি চার মারার পর নাসুম আহমেদ থেমেছেন, শর্ট লেংথের বলে কট বিহাইন্ড হয়ে।
৪৭ ওভারে ২৩৩/৭।
বুমরা স্পেশালে বোল্ড মাহমুদউল্লাহ
আগের বলে রিভিউ নিয়েছিল ভারত। কিন্তু বুমরার ইয়র্কারে ব্যাট লাগাতে পেরেছিলেন বলে সে দফা বেঁচে যান মাহমুদউল্লাহ। কিন্তু ঠিক পরের বলে আরেকটি ইয়র্কার আর আটকাতে পারলেন না। মাহমুদউল্লাহ আউট ৩৬ বলে ৪৮ রান করে, ইনিংসে বাকি ৪ বল।
৫০ ওভারে ২৫৬/৮
যশপ্রীত বুমরাকে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে ছক্কা শরীফুল ইসলামের। ইনিংসের শেষ বলে। বাংলাদেশ তাতে গেছে ২৫৬ রান পর্যন্ত। সেটিও শেষ ৫ ওভারে ৪৬ রান তোলার পর। তাতে বড় অবদান মাহমুদউল্লাহর ৪৬ রানের ইনিংসের। ২০১ রানে ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে মুশফিকুর রহিম আউট হওয়ার পর এ স্কোরকেও মনে হচ্ছিল বেশ দূরে।
তবে শুরুটা আজ দারুণ হয়েছিল বাংলাদেশের। তানজিদ হাসান ও লিটন দাসের ৯৩ রানের ওপেনিং জুটির পর অবশ্য পথ হারায় তারা। ৯৩/০ থেকে ১৩৭/৪—মূল ক্ষতিটা হয়েছে সেখানেই। লিটন, মুশফিকও আউট হয়েছেন অসময়ে। ছন্দে ছিলেন না চারে আসা মিরাজ বা তাওহিদ। হার্দিক পান্ডিয়া মাত্র ৩ বল করে উঠে গেলেও ভারতের তেমন কিছু যায় আসেনি।
উইকেট বেশ ভালোই ব্যাটিংয়ের জন্য। এমন উইকেটে ২৫৬ রানের সম্বল নিয়ে ভারতকে আটকানো সহজ হওয়ার কথা নয় মোটেও। তবে এ টুর্নামেন্টে রান তাড়া তেমন সহজ হচ্ছে না। তবে লড়াইয়ে থাকতে গেলে দ্রুত উইকেট দরকার—সেই পুরোনো চাহিদাপত্রই আরেকবার বাংলাদেশ বোলারদের সামনে।
২ ওভারে ১৪
এ উইকেটে তেমন কোনো মুভমেন্ট বা কিছু নেই। সেখানে রোহিত শর্মাকে জায়গা দিলে কী হয়, সেটি শরীফুল টের পেলেন। প্রথম ওভারে এসেছে দুটি চার।
পরের ওভারে মোস্তাফিজকে চারে স্বাগত জানিয়েছেন শুবমান গিল। পরে অবশ্য ভালোভাবেই ফিরে এসেছেন মোস্তাফিজ।
উড়ন্ত শুরু
অফ স্টাম্পের বাইরে কিংবা শরীরের ওপর শর্ট বল—রোহিত শাস্তি দিলেন শরীফুলকে। প্রথম চারের পরই সরে গেছে স্লিপ। প্রথম ৩ ওভারেই ব্যাকফুটে বাংলাদেশের বোলিং।
৩ ওভারে ২৬/০।
আক্রমণে নাসুম
চতুর্থ ওভারেই স্পিন। সাকিবের জায়গায় খেলা নাসুম আহমেদকে এনেছেন নাজমুল। প্রথম ওভারটা আঁটসাঁট করেছেন নাসুম, শেষ বলে ইনসাইড-এজও হয়েছিল। নাসুমের প্রথম ওভারে এসেছে ২ রান। কিন্তু অন্য প্রান্তে চাপটা ধরে রাখতে পারবে বাংলাদেশ?
নাসুম বনাম রোহিত
নাসুম প্রথম বলে একটু জায়গা দিয়েছিলেন, তাতে সুযোগ কাজে লাগিয়েছিলেন রোহিত। তবে পরের ৫টি বলই হয়েছে ডট। সর্বশেষ ৩ ওভারে উঠেছে ১১ রান।
৫০
এ বিশ্বকাপে চতুর্থ ম্যাচে এসে দ্বিতীয়বার ওপেনিংয়ে ফিফটি জুটির দেখা পেল ভারত। নবম ওভারে ৫০ ছুঁয়ে ফেলেছে তারা। হাসান মাহমুদও বোলিংয়ে এসেছেন, তবে উইকেটের দেখা পাননি।
এবার গিল
বিশ্বকাপে প্রথম ১০ ওভারে ভারত—
প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, ২৭/৩
প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান, ৯৪/০
প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, ৭৯/২
প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ, ৬৩/০
প্রথম ২১ বলে ১৩ রান ছিল গিলের। এরপর নাসুম আহমেদের ৩ বলের মধ্যে ২ ছক্কা। লং অনের পর মেরেছেন লং অফ দিয়ে।
ছক্কার পর আউট রোহিত
ফিফটি হলো না রোহিতের! নিচে রাখতে চেয়েছিলেন বা থাকার কথা ছিল বা কেন নিচ দিয়ে গেল—রোহিত বলছিলেন এমন। হাসান মাহমুদের শর্ট বলে অবশ্য ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ গেছে তাওহিদ হৃদয়ের হাতে। ঠিক আগের বলে ছক্কা মেরেছিলেন, আরেকটি শটের চেষ্টায় আউট রোহিত। ৪০ বল, ৪৮ রান, ৭ চার, ২ ছক্কা—রোহিত থামলেন এখানেই। বাংলাদেশ প্রথম ব্রেকথ্রু পেয়েছে ১৩তম ওভারে।
এর আগে মোস্তাফিজকে ফিরিয়েছিলেন নাজমুল, তাঁকে অবশ্য তিনটি চার মেরেছেন শুবমান গিল।
উইকেট নেওয়ার ওভারে হাসানের ২৩
ফ্রি হিটে চার। ফ্রি হিটে ছক্কা। হাসান মাহমুদ করেছেন পরপর দুটি নো। দুটিই কাজে লাগিয়েছেন কোহলি। অবশ্য যে দুটি শট মেরেছেন, তাতে ফ্রি হিটের দরকার পড়ে না। প্রথমটিতে সামনে পা সরিয়ে জায়গা বানিয়ে মিড অন দিয়ে খেলেছিলেন। পরেরটি স্লটে পেয়ে তুলে মেরেছেন লং অন দিয়ে। হাসান এ ওভারে উইকেট পেয়েছেন ঠিকই, তবে দিয়েছেন ২৩ রান! এ ওভারে ১০০ পেরিয়ে গেছে ভারত।
১১১/১
১৫ ওভারশেষে ভারতের স্কোর…
হেভিওয়েট ছবি
২৩৫০০+ রান, এক ছবিতে
গিলের ফিফটি
ডেঙ্গুর কারণে বিশ্বকাপের প্রথম দুটি ম্যাচে ছিলেন না এ বছর ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি রান করা শুবমান গিল। পাকিস্তানের বিপক্ষে অবশ্য বড় রান তাড়ার চাপ না থাকলেও সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি, আউট হন ১৬ রান করেই। এবার পেলেন ফিফটির দেখা। শরীফুলের বলে অফ সাইড থেকে সিঙ্গেল নিয়ে ফিফটি পূর্ণ করেছেন তিনি। ৫২ বল লাগল তাঁর। ক্যারিয়ারে গিলের এটি ১০ম ফিফটি, আছে ৬টি সেঞ্চুরি। আজ পাবেন সপ্তম সেঞ্চুরির দেখা?
ফিফটির পর থামলেন গিলও
বাউন্ডারি লাইনে ভালো ক্যাচ মাহমুদউল্লাহর। ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে মিরাজকে তুলে মেরেছিলেন গিল। ওয়াইড লং অনে সময়মতো লাফ দিয়ে ভালো ক্যাচ নিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। রোহিতের পর গিল—দুই ভারতীয় ওপেনারই থামলেন ফিফটির পরপরই। ভারত ১৩২/২।
২০ ওভারশেষে…
পরের ১০ ওভারে ২ উইকেট হারালেও রানের গতি ধরে রেখেছে ভারত। কোহলির সঙ্গে যোগ দিয়েছেন শ্রেয়াস আইয়ার।
সেদিন উইলিয়ামসন, আজ শ্রেয়াস
সিঙ্গেল নিতে গিয়ে থ্রো এসে আঘাত করেছে শ্রেয়াস আইয়ারকে। ফিজিওর সঙ্গে সময় কাটানোর পর অবশ্য আবার খেলা শুরু করেছেন তিনি। এর আগে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে থ্রো এসে আঙুলে লাগার পর বেশ কিছু দিনের জন্য মাঠের বাইরে চলে গেছেন সে দিনই চোট কাটিয়ে ফেরা কেইন উইলিয়ামসন। থ্রো এসে লাগার কারণে আইয়ারের দুর্ভাগ্যই বলতে হবে, যদিও থ্রো সরাসরি লাগলে তিনি হতে পারতেন রানআউট। সেদিক থেকে নিজেকে সৌভাগ্যবান ভাবতেই পারেন তিনি।
২৫ ওভারে ১৬১/২। বাকি ২৫ ওভারে ভারতের দরকার ৯৬ রান।
ফিফটি নম্বর ৬৯
পুল করে চার। ৪৯ রান। এরপর সিঙ্গেল। কোহলির ৬৯ নম্বর ওয়ানডে ফিফটি। সময়টা উপভোগ করছেন ভারতের রান তাড়ার রাজা। ৪৮ বলে ৫০ রানের ইনিংসে এখন পর্যন্ত মেরেছেন ৫টি বাউন্ডারি।
মিরাজ ও মাহমুদউল্লাহর দুই
মিরাজের দ্বিতীয় উইকেট। মাহমুদউল্লাহর দ্বিতীয় ক্যাচ। আবারও ওয়াইড লং অনে। এবার তুলে মেরেছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। জয়ের জন্য প্রয়োজন ৭৯ রান, ভারত হারিয়েছে তৃতীয় উইকেট।
বোলিংয়ে মাহমুদউল্লাহ
আগের ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ খেললেও বোলিং করেননি। আটে নেমে ব্যাটিং করেছিলেন শুধু। ৩৩তম ওভারে বোলিংয়ে এসে ৬টি সিঙ্গেল দিয়েছেন এ অফ স্পিনার। ১৭ ওভারে ভারতের প্রয়োজন ৫৯ রান।
কোহলি: রানতাড়ার রাজা
এ ক্ষেত্রে তাঁর ওপরে শুধু শচীন টেন্ডুলকার। তবে আরও কিছু রেকর্ডের মতো এটিও নিজের করে নেওয়ার খুব কাছে কোহলি। টেন্ডুলকারের এমন ইনিংস ৬৯টি (১৭ সেঞ্চুরি, ৫২ ফিফটি)। কোহলির অবশ্য সেঞ্চুরি ২৬টি, ফিফটি ৪০টি। রান তাড়ায় ফিফটি বা এর বেশি করেছেন, এমন ম্যাচগুলোর ৪৬টিতেই জিতেছে কোহলির দল। ৪৭তম জয়টি যে আজ হতে যাচ্ছে, সেটি প্রায় নিশ্চিতই।
আরও কাছে ভারত
শরীফুলের করা ৩৭তম ওভারে এসেছে ১৪ রান, রাহুলের চার ও ছক্কার সুবাদে। ৭০ রানে অপরাজিত কোহলি, ভারতের প্রয়োজন ৩৪ রান।
ভারতের দরকার ১৯, কোহলিরও
৮১ রানে অপরাজিত কোহলি। ভারতের জয়ের জন্য দরকার ১৯ রান। ‘ওয়ান ম্যান শো’ দেখাতে পারবেন তিনি?
সেঞ্চুরি চান কোহলি
প্রথম বলে চার, চতুর্থ বলে ছক্কা। দুটি সিঙ্গেল নাকচ করে দিয়েছেন কোহলি। শেষ বলে গিয়ে সেটি নিয়ে স্ট্রাইক ধরে রেখেছেন। কোহলি সেঞ্চুরিটা চান, সেটি স্পষ্টই। ৯২ রানে অপরাজিত তিনি, ভারতের দরকার ৮ রান।
কোহলির সেঞ্চুরি, ভারতের ৭ উইকেটের জয়
শর্ট মিডউইকেট থেকে ডাবলস নিয়েছেন। মিড অন থেকে নিয়েছেন আরেকটি ডাবলস। এরপর আবার সিঙ্গেল নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। শেষ বলে গিয়ে নিয়েছেন সেটি। পুনের দর্শকরা উল্লসিত। নেট রানরেটের কথা আপাতত কোহলির মাথায় নিশ্চিতভাবেই নেই।
২ রান দরকার, ৪২তম ওভারের প্রথম বলটি ডাউন দ্য লেগে করেছিলেন নাসুম। তবে আম্পায়ার দেননি ওয়াইড। তৃতীয় বলে ওয়াইড লং অন দিয়ে ছক্কা মেরে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন কোহলি। ওয়ানডেতে এটি তাঁর ৪৮তম সেঞ্চুরি।
ভারত জিতেছে ৭ উইকেটে। একপেশে ম্যাচে দর্শকদের বাড়তি বিনোদন হয়ে এসেছে কোহলির সেঞ্চুরি।
এ নিয়ে টানা চারটি ম্যাচ জিতল ভারত। যদিও পয়েন্ট তালিকায় নেট রানরেটে পিছিয়ে থাকায় দুইয়ে তারা, নিউজিল্যান্ড শীর্ষে।