কেউ হয়তো আশা করেনি ভারতের বিপক্ষে এমন একটা জয়। স্রোতের বিরুদ্ধে অর্জিত এ জয়ের পুরো কৃতিত্বই বাংলাদেশ দলের। তারা এমন জয় দিয়ে নিজেদের এবং দেশকে সম্মানিত করেছে। অভিনন্দন তাদের জন্য।
তানজিদ হাসান: ৩/১০
ইতিবাচক মনোভাব থাকা জরুরি, তবে এই পর্যায়ের বোলিংয়ের মানের কথাও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন।
লিটন দাস: ১/১০
ব্যাটে-বলে এত বড় গ্যাপ নিশ্চয়ই কোচের চোখেও পড়েছে। কিপিংয়ে আরও অবদান রাখার সুযোগ ছিল।
এনামুল হক: ১/১০
সুযোগের কী দারুণ অপচয়!
সাকিব আল হাসান: ৯.৫/১০
ব্যাটিং, বোলিং এবং অধিনায়কত্ব মিলিয়ে ম্যাচের সেরা। বোলিং রিসোর্সের ব্যবহার ছিল দারুণ। চাপের মধ্যেও দলকে ফোকাসড রাখার ক্ষমতা ওর আছে।
মেহেদী হাসান মিরাজ: ৬/১০
মনে হয়েছে যেন অচেনা এক মিরাজ ব্যাটিং করছে। বোলিংটা সন্তোষজনক।
তাওহিদ হৃদয়: ৮.৫/১০
আরও একটি ইমপ্যাক্টফুল ইনিংস। ইনিংসটা আরও ডিপে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল। এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখা জরুরি। চাপের মুখে গিলের ক্যাচের জন্য অতিরিক্ত ১ দেব।
শামীম হোসেন: ১.৫/১০
নিজের ওপর আস্থা ওর বড় সম্পদ। সেটি যেন নষ্ট হয়ে না যায়।
নাসুম আহমেদ: ৮/১০
ব্যাটিং-বোলিং মিলিয়ে দারুণ ভূমিকা রেখেছে এই জয়ে। ওর ৪৪ রানের সুবাদেই একটা ভালো পুঁজি পায় দল।
মেহেদী হাসান: ৯/১০
শেষের দিকে গুরুত্বপূর্ণ রান করেছে। অসাধারণ দৃঢ়তার পরিচয় দিয়ে গিলের উইকেট নিয়েছে। সেটিই হয়তো এই ম্যাচের টার্নিং পয়েন্ট। সে জন্য ১ বোনাস।
তানজিম হাসান: ৯/১০
দেখেই মনে হয় এ পর্যায়ে খেলার জন্য প্রস্তুত। আমরা যে এই ম্যাচ জিততে পারি, এই বিশ্বাস ওর কাছ থেকেই এসেছে। শেষেও স্নায়ু ধরে রেখেছে। ব্যাটিংয়েও ওর সামর্থ্য আছে। ওর জন্যও ১ বোনাস।
মোস্তাফিজুর রহমান: ৮/১০
প্রথম স্পেলের সাদামাটা বোলিংয়ের পর দ্বিতীয় স্পেলে দারুণ করেছে। বহুদিন পর যেন পুরোনো দিনের মোস্তাফিজকে দেখলাম। শরীরী ভাষাতেও আস্থার ছাপ ছিল স্পষ্ট।