সম্প্রচার শেষ ৩১ অক্টোবর ২০২৩

পাকিস্তানের কাছে ৭ উইকেট হেরে বাংলাদেশের বিদায়

০৭: ৪১ , অক্টোবর ৩১

কলকাতায় বাংলাদেশের সামনে পাকিস্তান

কলকাতায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ হওয়ার কথা ছিল আশাজাগানিয়া। নেদারল্যান্ডসের পর পাকিস্তান—বাংলাদেশের সম্ভাবনা দেখেছিলেন অনেকেই। তবে ডাচদের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে বাংলাদেশ। এবার প্রতিপক্ষ পাকিস্তান, যারাও ঠিক আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে নেই। টানা ৫ ম্যাচ হারা বাংলাদেশের সামনে টানা ৪ ম্যাচ হারা পাকিস্তান।

প্রথম আলো লাইভে আপনাকে স্বাগত।

০৮: ০৫ , অক্টোবর ৩১

টস

টসে জিতেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ব্যাটিং নিয়েছেন তিনি। তাঁর কাছে মনে হচ্ছে শুষ্ক উইকেট। পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম বলছেন, টসে জিতলে ব্যাটিং নিতেন তিনিও।

আমাদের হারানোর কিছু নেই।
সাকিব আল হাসান
০৮: ০৭ , অক্টোবর ৩১

মেহেদীর জায়গায় হৃদয়

দলে একটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। মেহেদী হাসানের জায়গায় দলে ফিরেছেন তাওহিদ হৃদয়। মানে একজন ব্যাটসম্যান বাড়ানো হয়েছে।

বাংলাদেশ একাদশ

লিটন দাস, তানজিদ হাসান, নাজমুল হোসেন, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম (উইকেটকিপার), তাওহিদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ মোস্তাফিজুর রহমান ও শরীফুল ইসলাম।

০৮: ১১ , অক্টোবর ৩১

পাকিস্তানে তিন পরিবর্তন

ফখর জামান, আগা সালমান ও উসামা মির ফিরেছেন দলে। তাঁদের জায়গা করে দিয়েছেন ইমাম-উল-হক, শাদাব খান ও মোহাম্মদ নেওয়াজ। মির অবশ্য আগের ম্যাচে দলে এসেছিলেন শাদাবের কনকাশন-বদলি হিসেবে।

পাকিস্তান একাদশ

ফখর জামান, আব্দুল্লাহ শফিক, বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটকিপার), সৌদ শাকিল, ইফতিখার আহমেদ, আগা সালমান, উসামা মির, শাহিন শাহ আফ্রিদি, মোহাম্মদ ওয়াসিম ও হারিস রউফ।

০৮: ১৩ , অক্টোবর ৩১

আপনার মত কী?

০৮: ৪৪ , অক্টোবর ৩১

শূন্যতেই নেই তানজিদ

শাহিন শাহ আফ্রিদির ভেতরের দিকে ঢোকা বল। তেমন কোনো ফুটওয়ার্ক ছিল না তানজিদের, হয়েছেন এলবিডব্লু। রিভিউ করলেও কাজে আসেনি সেটি, উইকেটে ছিল আম্পায়ার্স কল। তানজিদ ফিরেছেন কোনো রান না করেই, বাংলাদেশ প্রথম উইকেট হারিয়েছে কোনো রান না তুলতেই।

০৮: ৪৭ , অক্টোবর ৩১

২ ওভারে আফ্রিদির ২ উইকেট

এবার নাজমুল হোসেন। শরীর থেকে বেশ দূরে থেকে ঘুরিয়ে খেলেছিলেন নাজমুল। শর্ট মিডউইকেটে উসামা মির ডানদিকে ঝুঁকে নিয়েছেন ভালো ক্যাচ। তৃতীয় ওভারে দ্বিতীয় উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ৬/২!

০৮: ৫২ , অক্টোবর ৩১

চারে মুশফিক

৬ মার্চ ২০২৩
সর্বশেষ চারে খেলেছিলেন মুশফিক, চট্টগ্রামে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে

ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বেশি এ পজিশনেই খেলেছেন তিনি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এ পজিশনে সর্বশেষ ব্যাটিং করে ৭০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। তাওহিদ হৃদয়ের উত্থানে সম্প্রতি তাঁকে পাঠানো হচ্ছিল ছয় নম্বরে। আজ হৃদয় ফিরেছেন একাদশে, কিন্তু নিজের পুরোনো চার নম্বরে ফিরেছেন মুশফিক। ৬ রানে ২ উইকেট হারানোর পর মুশফিকে ভর করতে চাইছে বাংলাদেশ?

০৮: ৫৫ , অক্টোবর ৩১

১০০-এর উদ্‌যাপন

পেসারদের মধ্যে ১০০ উইকেট নেওয়ার ক্ষেত্রে আফ্রিদি দ্রুততম, তাঁর লাগল ৫১ ম্যাচ। তিনি ছাড়িয়ে গেলেন অস্ট্রেলিয়ার মিচেল স্টার্ককে (৫২ ম্যাচ)

তানজিদ হাসানের উইকেটটি ছিল শাহিন শাহ আফ্রিদির ক্যারিয়ারের ১০০তম। ওয়াসিম আকরাম, ওয়াহাব রিয়াজ ও জুনাইদ খানের পর পাকিস্তানের চতুর্থ বাঁহাতি পেসার হিসেবে এ মাইলফলক ছুঁলেন তিনি।

ছবি: এএফপি
০৮: ৫৯ , অক্টোবর ৩১

৫ ওভার, ১০ রান, ২ উইকেট

টসে জিতে ব্যাটিং নিয়ে যে স্কোর দেখতে চায় না কোনো দলই!

০৯: ০৬ , অক্টোবর ৩১

কী হওয়ার কথা, কী হলো!

৪ ৪ . ১ ৪ উইকেট
রউফের ষষ্ঠ ওভার
মুশফিকের উইকেট নেওয়ার পর হারিস
এএফপি

হারিস রউফের এ ওভারটি হতে পারত বাংলাদেশের মোমেন্টামের। হলো উল্টো।

ষষ্ঠ ওভারে এসেছিলেন হারিস। ফুললেংথের দুটি বলে স্ট্রেইট ড্রাইভে দুটি চার মেরে শুরু করেন লিটন, লং অফের পর লং অন দিয়ে। এরপর ফুললেংথে পেয়ে স্কয়ার ড্রাইভে ওভারের তৃতীয় চারটি মেরেছিলেন মুশফিক। কিন্তু এরপর লেংথ পিছিয়ে নিলেন হারিস। মুশফিক তাতে খোঁচা দিলেন। প্রথম ৫ বলে ১৩ রান দেওয়ার পর সফল রউফ! ভালো একটা ওভার শেষ পর্যন্ত হলো না বাংলাদেশের।

২৩ রানেই নেই ৩ উইকেট।

০৯: ১৬ , অক্টোবর ৩১

পাঁচে মাহমুদউল্লাহ

৮, ৭, ৬, ৭, ৫
বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহর ব্যাটিং পজিশন

আটে শুরু করেছিলেন। এরপর সাত, ছয়, সাত নম্বরে খেলেছেন। পাকিস্তানের সঙ্গে মাহমুদউল্লাহকে পাঠানো হয়েছে পাঁচ নম্বরে। মুশফিকের পর ব্যাটিং অর্ডারে উন্নতি তাঁরও।

এদিকে চোট পেয়ে উঠে গেছেন উসামা মির। আফ্রিদির বলে মিডউইকেটে লিটন দাসের ক্যাচ নিতে ডাইভ দিয়েছিলেন তিনি, বল যদিও পড়ে তাঁর একটু সামনেই। যেখানে ফিল্ডিং করছিলেন, সেখানে আছে অব্যবহৃত পিচ। তাতেই ঘষা লেগে থাকতে পারে। মাঠ ছাড়ার সময় হাত থেকে রক্ত ঝরছিল উসামার।

রউফের করা পরের ওভারে মাহমুদউল্লাহর বিপক্ষে এলবিডব্লুর রিভিউ নেয় পাকিস্তান, একেবারে শেষ মুহূর্তে গিয়ে। কিন্তু রিভিউটি অপচয়ই করেছেন বাবর আজম। বল যেত লেগ স্টাম্পের বাইরে ও ওপর দিয়ে।

৮ ওভারে ৩২/৩।

০৯: ২৩ , অক্টোবর ৩১

যখন স্কুল ছুটি হয়...

ছবি: এএফপি
০৯: ২৭ , অক্টোবর ৩১

১০ ওভারে ৩৭/৩

১৬
এবারের বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত পাওয়ারপ্লেতে সবচেয়ে বেশি উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ

৭ ম্যাচ। ৭০ ওভার। ১৬ উইকেট। মানে প্রথম প্রথম পাওয়ারপ্লেতে প্রতি প্রায় ৪.৪ ওভারে ১টি করে উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। তালিকায় দুইয়ে আছে ইংল্যান্ড, ৬ ম্যাচে ১৩টি উইকেট হারিয়েছে তারা। দুই দলের পয়েন্ট তালিকার অবস্থানও তুলে ধরে সেটিই।

০৯: ৩৪ , অক্টোবর ৩১

বাংলাদেশের ৫০

১১.১ ওভার লেগেছে ৫০ রান উঠতে। শুরুতে খোলসবন্দি লিটন দাস একটু মেলে ধরছেন নিজেকে। ৩ উইকেট হারানোর চাপ থাকলেও ইতিবাচক আছেন মাহমুদউল্লাহও। একদিকে মোহাম্মদ ওয়াসিমের পর আরেক প্রান্তে উসামা মির—পেস ও স্পিনের কম্বিনেশন ধরে রেখেছে পাকিস্তান। সর্বশেষ ২ ওভারে এসেছে ৩টি বাউন্ডারি।

১২ ওভারে ৫৬/৩।

০৯: ৩৮ , অক্টোবর ৩১

পাওয়ারপ্লেতে আফ্রিদি

৫-১-১০-২

এবারের বিশ্বকাপে প্রথম ১০ ওভারে সবচেয়ে কম রান খরচ করার দিক দিয়ে যেটি দ্বিতীয়।

০৯: ৫৩ , অক্টোবর ৩১

জুটি

২৩ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর জুটি গড়ছেন মাহমুদউল্লাহ ও লিটন। এ উইকেট যে ব্যাটিংয়ের জন্য কঠিন, মোটেও তা নয়। ধীরগতির হলেও শট খেলার সুযোগ মিলছে ভালোভাবেই। মোহাম্মদ ওয়াসিমের করা ১৫তম ওভারটি অবশ্য হয়েছে মেডেন। এরপর উসামাকে টেনে তুলে মারতে চেয়েছিলেন লিটন, লং অফে দৌড়ে আসতে থাকা হারিসের একটু সামনেই অবশ্য পড়েছে সেটি। লিটন নিজেকে ভাগ্যবান ভাবতেই পারেন তাতে, শটটি নিয়ন্ত্রিত ছিল না মোতেও।

১৬ ওভারশেষে ৬৮/৩।

১০: ০০ , অক্টোবর ৩১

মাহমুদউল্লাহ: কমপক্ষে ২০ রান

২০১৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি। ক্যানবেরায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচে বিশ্বকাপে চতুর্থবার ব্যাটিং করতে নেমেছিলেন মাহমুদউল্লাহ। সেবার করেছিলেন ২৩ রান। এ নিয়ে বিশ্বকাপে টানা ১৭ ইনিংসে কমপক্ষে ২০ রান করলেন তিনি। বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি টানা ২০ বা এর বেশি রানের ইনিংসের রেকর্ডটি তাঁরই।

১০: ০২ , অক্টোবর ৩১

৫০ রানের জুটি

সর্বশেষ ২ ওভারে এসেছে দুটি বাউন্ডারি। মাহমুদউল্লাহ ও লিটনের জুটিতে ৫০ রান উঠেছে। বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে পারবেন দুজন?

১০: ০৯ , অক্টোবর ৩১

ছুটছেন লিটন ও মাহমুদউল্লাহ

. ৪ . ১ ৬ .

ফুলটসে লিটন মেরেছেন চার। পিচে মাঝামাঝি পড়া বলে টেনে মিডউইকেট দিয়ে ছক্কা মাহমুদউল্লাহর। উসামা মিরের বাজে বোলিংয়ের সুবিধা ভালোভাবেই আদায় করেছেন দুজন। দুজনই পেরিয়েছেন ৪০। ইডেনে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ।

১০: ১৬ , অক্টোবর ৩১

হায় লিটন

লিটন দাসকে ক্রিজ থেকে টেনে নিতে একটা ক্রেন দরকার। তাঁর এমন আউটে মাথায় হাত মাহমুদউল্লাহরও। ফেরার পথে ব্যাট দিয়ে নিজের হেলমেটে আঘাত করলেন লিটন নিজেও। ইফতিখারের বলে চিপ করতে গিয়ে মিড অনে ক্যাচ তুলেছেন লিটন। যে উইকেটের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একটিই শব্দ—হতাশা। একটু আগেও হতাশা স্পষ্ট ছিল পাকিস্তানিদের চোখেমুখে। সেটিই ফিরে এল বাংলাদেশের মাঝে। এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে সতীর্থদের ফেরা দেখেছিলেন লিটন। নিজে শুরুতে খোলসবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে জুটিতে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন। ফিফটি, ফিফটি পেরিয়ে আরও বড় ইনিংস—উঁকি দিচ্ছিল সে সব। কিন্তু ৬৩ বলে ৪৫ রান করার পর ছুড়ে এলেন তাঁর উইকেট। দারুণ একটা অবস্থান থেকে আবার চাপে বাংলাদেশ।

১০: ৩৫ , অক্টোবর ৩১

মাহমুদউল্লাহর ফিফটি

৪১*, ৪৬, ১১১, ২০, ৫০*
এ বিশ্বকাপে মাহমুদউল্লাহর ৫ ইনিংস

হারিসকে পয়েন্টের দিকে খেলে সিঙ্গেল। মাহমুদউল্লাহর ফিফটি। এ বিশ্বকাপে ব্যাটিংয়ে বলতে গেলে একমাত্র উজ্জ্বল তিনিই, যিনি ধারাবাহিক। এবার ফিফটি করতে তাঁড় লাগল ৫৮ বল।

ছবি: এএফপি
১০: ৪১ , অক্টোবর ৩১

অবশেষে সাকিবের চার

প্রথম ২০ বলে ৬ রান। এরপর ওয়াসিমের ফুললেংথের বলে ড্রাইভ করে সাকিবের চার। আজ বাংলাদেশ অধিনায়ক এসেছেন চার নম্বরে। শুরুতে রান করতে ভুগেছেন ভালোই। এখনো অনেক দূর যাওয়ার বাকি, তবে আজ কি রানের দেখা পাবেন তিনি?

২৮ ওভারে ১২১/৪

১০: ৫০ , অক্টোবর ৩১

১০ ওভারের চাপ

৩৭/৩, ১০ ওভার

৯৬/৩, ২০ ওভার

১২৮/৪, ৩০ ওভার

২১তম ওভারে আউট হয়েছিলেন লিটন। সাকিব স্ট্রাইক বদলাতেও হিমশিম খাচ্ছেন, আঁটসাঁট বোলিংয়ে ঠিক হাত খুলে খেলতে পারছেন না মাহমুদউল্লাহও। সর্বশেষ ১০ ওভারে এসেছে মাত্র ৩২ রান, আগের ১০ ওভারে যেখানে এসেছিল ৫৯ রান।

১০: ৫৫ , অক্টোবর ৩১

মাহমুদউল্লাহ বোল্ড

১৬
২০২৩ বিশ্বকাপে অ্যাডাম জাম্পার সঙ্গে এখন যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেট আফ্রিদির

উইকেটের খোঁজে আফ্রিদিকে ফিরিয়ছেন বাবর। সে উইকেটের দেখা পেয়ে গেছে পাকিস্তান। ফুললেংথ থেকে ভেতরের দিকে ঢুকবে ভেবেছিলেন মাহমুদউল্লাহ, কিন্তু রাউন্ড দ্য উইকেট থেকে করা আফ্রিদির বলটি লাইন ধরে রেখেছে, একটু উল্টো দিকেই ঘুরেছে বলা যায়। সেটি মিস করে বোল্ড হয়েছেন এবারের বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা ব্যাটসম্যান।

চাপ তৈরি হয়েছিল বেশ কয়েক ওভার ধরেই। তাতেই এলো উইকেট। আবার চাপ বাড়ল বাংলাদেশের। মাহমুদউল্লাহ ৭০ বলে ৫৬, বাংলাদেশ ১৩০/৫।

১১: ০৪ , অক্টোবর ৩১

ছক্কার পর আউট হৃদয়

উসামা মিরকে স্লগ সুইপে ছক্কা। এরপর অফ স্টাম্পের বাইরের বলে স্ল্যাপের মতো করে খেলার চেষ্টা করেছিলেন হৃদয়, কিন্তু স্লিপে গেছে ক্যাচ। দুই ম্যাচ পরে দলে ফিরে ৩ বল টিকলেন হৃদয়। কেন একাদশের বাইরে ছিলেন, সেটিও যেন বোঝা গেল তাঁর আউটের ধরনে।

৬ বলের ব্যবধানে ২ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। ইনিংসে এখনো বাকি ১৮ ওভারের বেশি।

বাংলাদেশ ১৪০/৬

১১: ২৭ , অক্টোবর ৩১

আক্রমণাত্মক সাকিব

৪ ৪ ৪ ১ . ১
ইনিংসের সর্বোচ্চ রানের ওভার

নবম ওভারের জন্য এসেছিলেন ইফতিখার আহমেদ। প্রথম ৩ বলে ৩টি চার মেরেছেন সাকিব। এতক্ষণ বেশ খোলসবন্দিই হয়ে ছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক, এবার আক্রমণ করলেন।

৩৭ ওভারে ১৭২/৬।

১১: ৩৬ , অক্টোবর ৩১

থামলেন সাকিব

ইফতিখার ও উসামার একটি করে ওভার ছিল। কিন্তু সাকিব সে পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন না। হারিসের শর্ট বলে তুলে মারতে গিয়ে মিডউইকেটেই ক্যাচ তুলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ৫০ থেকে ৭ রান দূরেই থামল সাকিবের ইনিংস, ইফতিখারকে মারা ওই ৩ চার ছাড়া যে ইনিংসে সেভাবে নিয়ন্ত্রণে ছিলেন না তিনি। ৪০ ওভার শেষ হওয়ার আগেই সপ্তম উইকেট পড়ল বাংলাদেশের। মিরাজের সঙ্গে সাকিবের জুটিতে ৪৮ বলে উঠেছে ৪৫ রান।

১৮৫/৭, ৩৯.৩ ওভার

১১: ৩৯ , অক্টোবর ৩১

শেষ ১০ ওভারে…

৩৭/৩, ১০ ওভার

৯৬/৩, ২০ ওভার

১২৮/৪, ৩০ ওভার

১৮৮/৭, ৪০ ওভার

রানের হিসেবে সবচেয়ে ফলপ্রসূ এ ১০ ওভার। কিন্তু এ সময়ে ৩ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ, মোটামুটি বড় স্কোরের সম্ভাবনা ভালোভাবেই হোঁচট খেয়েছে তাতে।

১১: ৪২ , অক্টোবর ৩১

শেষ করলেন ইফতিখার

ক্যারিয়ারে মাত্র তৃতীয়বার ইনিংসে ১০ ওভার বোলিং করলেন ইফতিখার

একজন বোলার কম নিয়েই নেমেছে আজ পাকিস্তান, ইফতিখারকে তাই করতে হয়েছে ১০ ওভারই। তাঁর নবম ওভারে চড়াও হয়েছিলেন সাকিব, কিন্তু ইফতিখার শেষ করলেন ভালোভাবেই। ১০ অভারে এ অফ স্পিনার দিয়েছেন ৪৪ রান। নিয়েছেন লিটন দাসের উইকেট। বলা যায়, সে উইকেটেই ঘুরে গেছে ম্যাচ।

১১: ৪৬ , অক্টোবর ৩১

উসামাও শেষ করলেন

২০-০-১১০-২
পাকিস্তানের ২ স্পিনারের সম্মিলিত বোলিং ফিগার

বাকি ৮ ওভারই করার কথা ৩ পেসারের।

১১: ৫৩ , অক্টোবর ৩১

৩ বলের মধ্যে বোল্ড মিরাজ ও তাসকিন

উইকেট ১ উইকেট . . .
৪৪তম ওভার

রিভার্স সুইংয়ের আভাস, মিরাজ খেলতে চেয়েছিলেন আড়াআড়ি। ব্যর্থ হয়েছেন। দলীয় ২০০ রান হওয়ার পরপরই বাংলাদেশ হারাল অষ্টম উইকেট। ১ বল পর বোল্ড তাসকিনও। বাংলাদেশের টেলএন্ড দ্রুত শেষ করে ফেলছেন মোহাম্মদ ওয়াসিম।

১২: ০৪ , অক্টোবর ৩১

২০৪ রানেই শেষ বাংলাদেশ

উইকেট ১ উইকেট . . . উইকেট
ওয়াসিমের শেষ ৭ বল

লেগ সাইডের বাইরের ইয়র্কার আটকাতে গিয়েছিলেন মোস্তাফিজ। বল ব্যাটে লেগে আঘাত করে প্যাডে, সেখান থেকে গিয়ে ভেঙেছে স্টাম্প। নিজের শেষ ৭ বলে ৩ বোল্ড করলেন ওয়াসিম, বাংলাদেশ গুটিয়ে গেল ২০৪ রানেই।

প্রথম পাওয়ারপ্লেতে ৩ উইকেট হারানোর পর মাহমুদউল্লাহ ও লিটনের জুটি বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়েছিল বেশ। কিন্তু ইফতিখারের বলে ২১তম ওভারের প্রথম বলে লিটন আউট হয়ে ফেরার পর আর পথ খুঁজে পায়নি বাংলাদেশ।

১২: ৪৭ , অক্টোবর ৩১

সতর্ক শুরু পাকিস্তানের

প্রথম ওভারেই রানআউট হতে পারতেন আব্দুল্লাহ শফিক, কিন্তু নন স্ট্রাইক প্রান্তে নাজমুলের থ্রো সরাসরি ভাঙতে পারেনি স্টাম্প। সে ওভারে কাভার ড্রাইভে একটি চার মারেন শফিক, পরের ২ ওভারে বাউন্ডারি আসেনি কোনো। সতর্ক শুরু করেছেন দুই পাকিস্তানি ওপেনার। ৩ ওভারে ৬/০।

১২: ৫৬ , অক্টোবর ৩১

বুম, ফখর!

৯৯
তাসকিনকে মারা ফখর জামানের ছক্কা (মিটার)

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে খেলেছিলেন। এরপর নেমেছেন আজ। প্রথম ১১ বলে ফখর করেন ৩ রান। এরপরই তাসকিনকে ডিপ স্কয়ার লেগের ওপর দিয়ে ছক্কাটি মেরেছেন পাকিস্তান ওপেনার। যে শট দেখে হেসেছেন তাসকিনও।

পাকিস্তান ৫ ওভারে ২৩/০।

১৩: ০৭ , অক্টোবর ৩১

৭ ওভারে ৩৩/০

১৫, ১৬, ৪১, ১৩৪, ৫৬, ২০, ৩৩*
বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি

এর মধ্যে একটিতে খেলেছিলেন ইমাম ও ফখর। আজ সপ্তম ম্যাচে এসে পাকিস্তানের হয়ে ওপেন করতে নেমেছে তৃতীয় একটি ওপেনিং জুটি। ২০৪ রানের সম্বল নিয়ে বাংলাদেশের দরকার দ্রুত উইকেট। প্রথম ৭ ওভারে সেটির দেখা পাননি বাংলাদেশ বোলাররা।

১৩: ২০ , অক্টোবর ৩১

১০ ওভার শেষে দুই রকম চিত্র

বাংলাদেশ ৩৭/৩

পাকিস্তান ৫২/০

কাঙ্ক্ষিত ব্রেকথ্রু এনে দিতে পারেননি কেউ। প্রথম ১০ ওভারে আসেননি সাকিব।

১৩: ৩১ , অক্টোবর ৩১

৩৩ পেরোলেন ফখর

এ বছরের এপ্রিলে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা তিনটি সেঞ্চুরি করেছিলেন ফখর জামান। এরপরই অদ্ভূত এক খরা চলছে তাঁর। পরের ১১ ইনিংসে ৩৩ রানই পেরোতে পারেননি তিনি একবারও। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচের পরই বাদ পড়েন। তাঁর জায়গায় খেলানো হয় আব্দুল্লাহ শফিককে। আজ সেই শফিকের সঙ্গেই ইনিংস ওপেন করতে নেমেছেন এ বাঁহাতি।

১২তম ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুলকে আপার কাটে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে মারা ছক্কায় ওই ৩৩ রানের গেরো কাটিয়েছেন ফখর। তিনি অপরাজিত ৩৭ রানে, খেলেছেন ৩৬ বল।

১৩: ৩৭ , অক্টোবর ৩১

উড়ছে পাকিস্তান

. . ৪ ৪ . ৪
শফিক বনাম মোস্তাফিজ, ১৩তম ওভার

ফ্লাডলাইটের আলোয় বল ব্যাটে আসছে আরও ভালোভাবে। মোস্তাফিজ সেভাবে কাটারের ব্যবহারও করছেন না, নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে যেটি ভালোভাবে কাজে দিয়েছিল তাঁর।

১৩: ৪৯ , অক্টোবর ৩১

বোলিংয়ে নাজমুল

ব্রেকথ্রু-এর খোঁজে সাকিব এনেছেন নাজমুল হোসেনকে। তাঁর প্রথম ওভারে এসেছে ৫ রান, যদিও শেষ বলে ফুলটস পেলেও সুযোগ হারিয়েছেন শফিক। নাজমুলের বোলিংয়ে মিলবে ব্রেকথ্রু? নাকি এটি হয়ে থাকবে কিছুতেই কিছু হচ্ছে না-এর আরেকতি রূপ!

১৩: ৫৭ , অক্টোবর ৩১

শফিকের ৫০, ফখরের ৫০, পাকিস্তানের ১০০

সিঙ্গেল নিয়ে এ বিশ্বকাপে তৃতীয় ফিফটি পূর্ণ করেছেন আব্দুল্লাহ শফিক, যাঁর আছে একটি সেঞ্চুরিও। পরের বলে তাসকিনকে ডাউন দ্য গ্রাউন্ডে এসে ছক্কা মেরে ৫০ পেরিয়েছেন ফখরও। ওই শটে ১০০ পেরিয়েছে পাকিস্তানও। ১৯ ওভারে ১০৫/০।

ফিফটির পর শফিক
এএফপি
১৪: ১২ , অক্টোবর ৩১

প্রসঙ্গ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি

২০২৫ সালে পাকিস্তানে হতে যাওয়া টুর্নামেন্টে খেলতে গেলে বিশ্বকাপ শেষ করতে হবে শীর্ষ আটের মধ্যে। যদিও স্বাগতিক পাকিস্তান যদি আট বা এর বাইরে থাকলে বিশ্বকাপ শেষ করতে হবে সাতের মধ্যে।

এ ম্যাচে হারলে বিশ্বকাপ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায় ঘটবে বাংলাদেশের, মানে প্রথম দল হিসেবে তাদের খাতা-কলমে শেষ হয়ে যাবে সেমিফাইনালের সম্ভাবনা। পরের দুটি ম্যাচ শ্রীলঙ্কা ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে।

২০ ওভারে পাকিস্তান ১২৪/০।

১৪: ১২ , অক্টোবর ৩১

শফিককে ফিরিয়ে ওপেনিং জুটি ভাঙলেন মিরাজ

১২৮
এ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ উদ্বোধনী জুটি এখন এটি। আগের সর্বোচ্চ ছিল ইংল্যান্ডের ডেভিড ম্যালান ও জনি বেয়ারস্টোর।

মিরাজ এনে দিলেন প্রথম ব্রেকথ্রু! সুইপ করতে গিয়ে মিস করে এলবিডব্লু হয়েছেন আব্দুল্লাহ শফিক। শট খেলতে একটু বেশি সময় নিয়েছেন ফুললেংথের বলে। যদিও রিভিউ নেন পাকিস্তান ওপেনার। কিন্তু খোলা চোখে মনে হচ্ছিল, ব্যাটে না লাগলে বাঁচার কোনো সম্ভাবনা নেই শফিকের। বল ট্র্যাকিংয়ে নিশ্চিত হয়েছে সেটিই। ১২৮ রানে ভেঙেছে পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি। ২২তম ওভারে প্রথম উইকেটের দেখা পেয়েছে বাংলাদেশ!

১৪: ২৩ , অক্টোবর ৩১

২০০৩ নাকি ২০২৩?

২৭ ওভারে দরকার ৬৩ রান। বাকি ৯ উইকেট। এ ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা যে নেই, সেটি আলাদা করে বলতে হয় না। ফলে সেটি নিয়ে আসছে নিচের পোলটি।

১৪: ৩০ , অক্টোবর ৩১

২৫ ওভারশেষে

বাংলাদেশ ১০৯/৪।

পাকিস্তান ১৫৩/১।

আর কিছু বলতে হবে?

১৪: ৩৪ , অক্টোবর ৩১

এবার ফখরের সেঞ্চুরি নিয়ে ‘রোমাঞ্চ’

পুনেতে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে ‘উত্তেজনা’ ছিল বিরাট কোহলি সেঞ্চুরি পাবেন কি না। আজ কলকাতায় সে সম্ভাবনা ফখর জামানকে ঘিরে। যদিও সেঞ্চুরির জন্য ফখরের ‘সুযোগ’ বেশি। জয়ের জন্য দরকার ৪৫ রান, সেখানে তিনি সেঞ্চুরি থেকে ২০ রান দূরে।

১৪: ৩৪ , অক্টোবর ৩১

বাবরকে ফেরালেন মিরাজ

বাবর ভেবেছিলেন, সামনে গিয়ে স্লটে নিতে পারবেন বলটা। তবে মিরাজের বলে টার্ন ছিল, তাতেই সুবিধা করতে পারেননি পাকিস্তান অধিনায়ক। যে ওভারের শুরুটা হয়েছিল ফখরের হাতে ছক্কা খেয়ে, মিরাজ সেটির চতুর্থ বলে পেলেন বাবরের উইকেট।

১৪: ৪৪ , অক্টোবর ৩১

ফখরও মিরাজের শিকার

আব্দুল্লাহ শফিক। বাবর আজম। এবার ফখর জামান। মেহেদী হাসান মিরাজের শিকার পাকিস্তানের প্রথম তিন ব্যাটসম্যানই।

স্লগ সুইপ করেছিলেন ফখর, ওয়াইড লং অনে ক্যাচ গেছে তাওহিদ হৃদয়ের হাতে। ৭৪ বলে ৮১ রানে শেষ হয়েছে ফখরের ইনিংস। পাকিস্তান ১৬৯/৩।

১৪: ৫৩ , অক্টোবর ৩১

তাড়াতাড়ি শেষ করতে চাচ্ছে পাকিস্তান

. ৪ ৪ . ওয়াইড ১ ৪

মোস্তাফিজের করা ২৯তম ওভার। পাকিস্তানের দরকার ২০ রান।

১৪: ৫৮ , অক্টোবর ৩১

ফখরের ৭ ছক্কা

বিশ্বকাপে ইমরান নাজিরের পর দ্বিতীয় পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান হিসেবে ইনিংসে ৭ বা এর বেশি ছক্কা মারলেন ফখর

সেঞ্চুরি পাননি। তবে ইনিংসে ফখর মেরেছেন ৭টি ছক্কা। পাকিস্তানের কোনো ব্যাটসম্যানের এক ইনিংসে ৭ বা এর বেশি ছক্কা মারার সর্বশেষ ঘটনাটি ২০২১ সালের এপ্রিলে। সেবারও ব্যাটসম্যান ছিলেন ফখরই, জোহানেসবার্গে ১৯৩ রানের ইনিংসে তিনি মেরেছিলেন ১০টি ছক্কা।

১৫: ০৮ , অক্টোবর ৩১

পাকিস্তানের কাছে ৭ উইকেট হেরে বাংলাদেশের বিদায়

৩৩তম ওভারের তৃতীয় বল। সাকিবের কাছ থেকে রিজওয়ানের নেওয়া সিঙ্গেল। পাকিস্তানের জয় নিশ্চিত হলো তাতেই। টানা ৪ ম্যাচ হারার পর অবশেষে জয়ের মুখ দেখল পাকিস্তান। সেমিফাইনালের স্বপ্নটা এখনো টিকে থাকল তাদের। অন্যদিকে খাতা-কলমে যে সম্ভাবনাটুকু ছিল বাংলাদেশের, সেটিও শেষ হয়ে গেল এ হারে। বাকি ২ ম্যাচ জিতলেও বাংলাদেশের পয়েন্ট ৬-এর বেশি হবে না, কিন্তু এরই মধ্যে কমপক্ষে ৮ পয়েন্ট আছে ৪টি দলের। ফলে সেমিফাইনালের দৌড় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছিটকে গেল বাংলাদেশ।

কলকাতায় আগে ব্যাটিং করে শুরুতেই চাপে পড়ার পর লিটন ও মাহমুদউল্লাহর জুটিতেই শুধু একটু লড়াই করেছিল বাংলাদেশ। এর আগে-পরে কোনো পাত্তাই পায়নি সাকিবের দল। আরেকটি একপেশে লড়াইয়ে বাংলাদেশ হেরেছে বড় ব্যবধানে।

১৫: ৩৭ , অক্টোবর ৩১

ফিরেই ম্যাচসেরা ফখর

বাইরে সময় কাটানো কাজেই দিয়েছে, বলেছেন ফখর জামান। ফিরেই ম্যাচসেরা হয়েছেন পাকিস্তানের ওপেনার।

৭৪ বলে ৮১ রানের ইনিংস খেলার পথে ফখর
এএফপি