টেন্ডুলকারের সর্বোচ্চ, নাঈমুরের ইতিহাস—সংখ্যায় বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট লড়াই
বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট সিরিজ শুরু হচ্ছে বৃহস্পতিবার। দুই দেশের দুই যুগের টেস্ট লড়াইয়ের পরিসংখ্যানে কারা এগিয়ে, কারা-ই বা পিছিয়ে…
দলীয় সর্বোচ্চ
সর্বনিম্ন দলীয় ইনিংসে প্রথম ১৪টিই বাংলাদেশের। বাংলাদেশের বিপক্ষে ভারতের সর্বনিম্ন ২৪৩, ২০১০ সালে চট্টগ্রামে। ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চের মতো বাংলাদেশের দলীয় সর্বনিম্নও ২০০০ সালে অভিষেক টেস্টে।
দলীয় সর্বনিম্ন
টেস্ট ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রানের মালিক শচীন টেন্ডুলকার বাংলাদেশ-ভারত সিরিজেও সবচেয়ে বেশি রান করা ব্যাটসম্যান। ভারতীয় কিংবদন্তিকে পেছনে ফেলতে ২১৭ রান দরকার মুশফিকুর রহিমের।
শীর্ষ পাঁচ ব্যাটসম্যান
বাংলাদেশ-ভারত টেস্ট লড়াইয়ে দুই দলেরই ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংসটা একই সিরিজে হয়েছে। ২০০৪ সালে ঢাকায় প্রথম টেস্টে ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন শচীন টেন্ডুলকার। চট্টগ্রামে পরের টেস্টে ১৯৪ বলে ১৯৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেন বাংলাদেশের মোহাম্মদ আশরাফুল।
ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ
বাংলাদেশ
১৫৮*, মোহাম্মদ আশরাফুল, চট্টগ্রাম, ২০০৪
ভারত
২৪৮*, শচীন টেন্ডুলকার, ঢাকা, ২০০৪
বাংলাদেশ-ভারত সিরিজে সবচেয়ে বেশি ৩১ উইকেট নেওয়া ভারতীয় পেসার জহির খানের টেস্ট অভিষেক ২০০০ বাংলাদেশের অভিষেক টেস্টেই। শীর্ষ পাঁচ বোলারের একজনই বাংলাদেশের—সাকিব আল হাসান।
সবচেয়ে বেশি উইকেট
২০০০ সালে টেস্ট অভিষেকে অধিনায়ক নাঈমুর রহমানের ৬/১৩২-ই ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ইনিংস সেরা বোলিং। দেশের টেস্ট অভিষেকে কোনো অধিনায়কের সেরা বোলিং এটিই। ভারতের রেকর্ডটা জহির খানের (৭/৮৭), টেস্টে তাঁর ক্যারিয়ারসেরা বোলিং এটিই। বাংলাদেশের কোনো বোলার ম্যাচে ১০ উইকেট পাননি, ভারতের দুই বাঁহাতি পেসার ইরফান পাঠান ও জহির খান একবার করে পেয়েছেন ১০ উইকেট।
ইনিংস সেরা বোলিং
বাংলাদেশ
৬/১৩২, নাইমুর রহমান, ঢাকা, ২০০০
ভারত
৭/৮৭, জহির খান, মিরপুর, ২০১০
ম্যাচসেরা বোলিং
বাংলাদেশ
৭/১৭৪, সাকিব আল হাসান, চট্টগ্রাম, ২০১০
ভারত
১১/৯৬, ইরফান পাঠান, ঢাকা, ২০০৪