- ২ ওভারে এল ৩৮ রান
- রিশাদে ফিরলেন আকিল
- মেহেদীর স্পিনে এলোমেলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- চার্লসকে থামালেন মেহেদী
- তাসকিনের প্রথম বলেই উইকেট
- বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৪৭/৬
- সৌম্যকে ফেরালেন ‘লোকাল বয়’
- অস্বস্তিতে জাকের
- প্রথম ১০ ওভারের ৬ ওভারেই রান নেই!
- প্রথম ছক্কা জাকেরের
- পাওয়ারপ্লের ৩৬ বলে বাংলাদেশ ৩২/৩
- লিটনের আরও একটি শূন্য
- ডট দিতে দিতে ফিরলেন তানজিদ
- এক বছর পর বাংলাদেশ দলে শামীম
- টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
তাসকিন ফেরালেন শেফার্ডকে
শেষ ১৮ বলে ২০ রান দরকার ওয়েস্ট ইন্ডিজের। বোলিংয়ে এলেন তাসকিন। প্রথম বলেই উইকেট। মিড উইকেট বাউন্ডারিতে রিশাদের হাতে ক্যাচ। শেফার্ড ফিরলেন ১৭ বলে ২২ রান করে। তবে ফিফটি করে অপরাজিত রোভমান পাওয়েল।
পাওয়েলের পাওয়ার-ফিফটি
প্রথম ১৮ বল থেকে নিতে পেরেছিলেন ১৮ রান। কিন্তু পরের ১০ বলের মধ্যেই পঞ্চাশে পৌঁছে গেছেন রোভমান পাওয়েল।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৭ ওভারে ১২৮/৭। লক্ষ্য ১৪৮।
২ ওভারে এল ৩৮ রান
মাত্র দুই ওভারের মধ্যেই ম্যাচে ফিরে এল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৩ ওভারে ৭ উইকেটে ৭০ থেকে ১৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১০৮ রান হয়ে গেছে দলটির।
১৪তম ওভারে রিশাদ দিয়েছেন তিন চারসহ ১৫ রান, পরের ওভারে তাসকিনকে ৩টি ছয় মেরেছেন রোভমান পাওয়েল। মোট এসেছে ২৩ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১৫ ওভারে ১০৮/৭। লক্ষ্য ১৪৮।
রিশাদে ফিরলেন আকিল
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেটের মিছিল চলছেই। এবার আকিল হোসেন ফিরলেন রিশাদ হোসেনের বলে। রিশাদের এটি প্রথম উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সপ্তম।
রিশাদ ২ ওভারে দিয়েছেন ৯ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১২ ওভারে ৬২/৭। লক্ষ্য ১৪৮।
ফিরেই উইকেট তানজিমের
পাওয়ারপ্লের মধ্যে এক ওভার বোলিং করেছিলেন। চার-ছক্কা আর ওয়াইডে এলোমেলো হয়ে দিয়েছিলেন ২৫ রান।
সেই তানজিম আবার ফিরলেন ১১তম ওভারে। এসেই চতুর্থ বলে গুড়াকেশ মোতিকে ফেরালেন লিটনের ক্যাচ বানিয়ে। ৫৮ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১১ ওভারে ৫৮/৬। লক্ষ্য ১৪৮।
মেহেদী: ৪-০-১৩-৪
যে কোনো মাঠেই টি-টোয়েন্টি ম্যাচের জন্য দুর্দান্ত বোলিং!
মেহেদী তাঁর ৪ ওভারের কোটা শেষ করলেন ১৩ রানে ৪ উইকেটে। এটি তাঁর ক্যারিয়ারসেরা। আগের সেরা ছিল ২০২১ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯ রানে ৩ উইকেট।
মেহেদীর বোলিং শেষ হওয়ার পর আক্রমণে আনা হয়েছে রিশাদ হোসেনকে। প্রথম ওভারে দিয়েছেন ৬ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ১০ ওভারে ৫৭/৫। লক্ষ্য ১৪৮।
মেহেদীর স্পিনে এলোমেলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
আবারও মেহেদী, এবার জোড়া উইকেট!
নিজের তৃতীয় ও ইনিংসের সপ্তম ওভারে তিন বলের মধ্যে আন্দ্রে ফ্লেচার ও রোস্টন চেজকে ফিরিয়েছেন মেহেদী হাসান। দুজনই ক্যাচ দিয়েছেন উইকেটের পেছনে লিটনের হাতে।
চেজের আউটটি অবশ্য ব্যাটসম্যানের জন্য দুর্ভাগ্যজনক। রিভার্স সুইপ করতে চেয়েছিলেন। বল ব্যাটে লাগেনি, তবে বুকে লেগে ফের গ্লাভস ছুঁয়ে চলে যায় পেছনে লিটনের কাছে। মেহেদী নিলেন চতুর্থ উইকেট। ওয়েস্ট ইন্ডিজ হারাল পঞ্চম উইকেট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৮ ওভারে ৪৭/৫। লক্ষ্য ১৪৮।
চার্লসকে থামালেন মেহেদী
আগের ওভারেই তানজিম হাসানকে ২টি ছক্কা আর ১টি চার মেরেছেন জনসন চার্লস। চার মেরেছেন মেহেদী হাসানকেও। তবে ডানহাতি এ অফ স্পিনারকে আরেকটি বাউন্ডারি মারতে গিয়ে মিড অফে হাসান মাহমুদের ক্যাচে পরিণত হয়েছে চার্লস (১২ বলে ২০)। মেহেদী তুলে নিলেন দ্বিতীয় উইকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজ হারাল তৃতীয় উইকেট।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৫ ওভারে ৩৩/৩। লক্ষ্য ১৪৮।
মেহেদী নিলেন পুরানের উইকেট
উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে এসে বড় শট খেলতে চেয়েছিলেন নিকোলাস পুরান। লেন্থ ছিল বিপক্ষে। মিস করলেন। লিটন বল গ্লাভসে নিয়ে স্টাম্পস ভাঙতে সময় নেননি। ২ রানে ২ উইকেট হারাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৩ ওভারে ৩/২। লক্ষ্য ১৪৮।
তাসকিনের প্রথম বলেই উইকেট
ইনিংসের প্রথম ওভারটি করেছেন হাসান মাহমুদ, দিয়েছেন মাত্র ১ রান। পরের ওভার করতে এসে প্রথম বলেই উইকেট নিলেন তাসকিন আহমেদ।
লেগ সাইডে খেলতে চেয়েছিলেন ব্র্যান্ডন কিং। তবে ব্যাটের বাইরের কানায় লেগে বল গেছে অফ সাইডে, মিড অফ বাঁ পাশে সরে ক্যাচ নিয়েছেন তানজিদ হাসান। নতুন ব্যাটসম্যান নিকোলাস পুরান। উইকেটের অন্য প্রান্তে জনসন চার্লস।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২ ওভারে ২/১। লক্ষ্য ১৪৮।
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৪৭/৬
টসের সময় লিটন বলেছিলেন ১৮০ রানের মতো করতে চান। কিন্তু বাংলাদেশ আটকে গেল দেড় শ রানেরও কমে।
এই রানও অবশ্য একটা সময় অনেক দূরের মনে হচ্ছিল। ১৫ ওভারে বাংলাদেশ দলের রান ছিল ৫ উইকেটে ৯৬। সেখান থেকে শেষ ৫ ওভারে যোগ হয়েছে ৫১ রান। যার অর্ধেকের বেশি শামীম হোসেনের। এক বছর পর টি-টোয়েন্টি খেলতে নামা এই বাঁহাতি বিশতম ওভারের পঞ্চম বলে আউট হওয়ার আগে করেন ১৩ বলে ২৭ রান। ছোট্ট ক্যামিও ইনিংসটিতে ছিল ৩টি ছক্কা ১টি চার।
এ ছাড়া মেহেদী হাসান অপরাজিত থেকেছেন ২৪ বলে ২৬ রান করে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ ইনিংস: ২০ ওভারে ১৪৭/৬ (সৌম্য ৪৩, শামীম ২৭, জাকের ২৭, মেহেদী ২৬*; আকিল ২/১৩, ম্যাকয় ২/৩০)।
সৌম্যকে ফেরালেন ‘লোকাল বয়’
সেন্ট ভিনসেন্টে খেলা, এখানকারই ছেলে ওবেদ ম্যাকয়। বাঁহাতি এ পেসারের ৫০তম টি-টোয়েন্টি উইকেট হয়ে ফিরলেন সৌম্য সরকার।
দুবার ক্যাচ থেকে নতুন জীবন পাওয়া সৌম্য ম্যাকয়ের বলে হয়েছেন বোল্ড। ২ চার, ৩ ছক্কায় করে গেছেন ৩২ বলে ৪৩ রান। নতুন ব্যাটসম্যান শামীম হোসেন।
বাংলাদেশ: ১৫ ওভারে ৫ উইকেটে ৯৬ রান।
সৌম্য, মেহেদীর নতুন জীবন
রোমারিও শেফার্ডের করা ১৩তম ওভারের শেষ বলে সৌম্য সরকার ক্যাচ দিয়েছিলেন গুড়াকেশ মোতিকে। তবে তৃতীয় আম্পায়ার বেশ সময় নিয়ে চেক করে দেখেন, বল হাত জমালেও মোতি মাটিতে পড়ার সময় বলও মাটিতে লেগেছে। সৌম্য জীবন পেলেন ৪১ রানে।
পরের ওভারের পঞ্চম বলে মেহেদী হাসানকে জীবন দিয়েছেন রোস্টন চেজ। সহজ ক্যাচই ছিল। উইকেটকিপার ফ্লেচার ধরতে চাইলেও বোলার চেজই নিতে চেয়েছেন। তবে সামনে থেকে দৌড়ে আসা মেহেদী, না অন্য কোনো কারণে সহজ ক্যাচটি হাতে ধরে রাখতে পারলেন না, চেজই ভালো জানেন।
বাংলাদেশ: ১৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৯৪ রান।
জাকের ফিরলেন পাওয়েলের দারুণ ক্যাচে
লং-অন বাউন্ডারি পার হয়েই পড়ত বলটা। কিন্তু সীমানার এ পারে দাঁড়িয়ে ঠিকঠাকই হাতে নিয়েছিলেন রোভমান পাওয়েল। তবে শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকবে না বুঝতে পেরে বল ওপরে ছুঁড়ে দিয়ে প্রথমে বাউন্ডারির বাইরে গেছেন, এরপর ভেতরে ঢুকে আবার ক্যাচ নিয়েছেন।
পাওয়েলের এই ক্যাচে থেমেছে জাকেরের ২৭ বলে ২৭ রানের ইনিংস। যাতে ২টি ছয় ও ১টি চারের অবদানই ১৬ রান।
বাংলাদেশ: ১৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৮৮ রান।
অস্বস্তিতে জাকের
১২তম ওভারে আলজারি জোসেফের তৃতীয় বলে হেলমেটে আঘাত পেয়েছেন জাকের আলী। ঘণ্টায় ১৩৮ কিলোমিটার গতির বল লেগ সাইডে খেলতে গেলে ব্যাট হয়ে তাঁর হেলমেটে আঘাত হানে।
কনকাশন হয়েছে কি না বুঝতে মাঠে ছুটে যান বাংলাদেশ দলের ফিজিও। জাকের অবশ্য খেলা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে। আবার স্টান্স নিয়ে ঠিক পরের বলে চারও মেরেছেন। তবে অস্বস্তি যে আছে, সেটা বোঝা গেছে পিচের মাঝে বসে আবারও কিছুটা সময় বিশ্রাম নেওয়ায়। তবে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন জাকের।
প্রথম ১০ ওভারের ৬ ওভারেই রান নেই!
ইনিংসের প্রথম ১০ ওভারে বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৫৬। বল ঠিকঠাক ব্যাটে এলেও বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানেরা রান তুলতে হিমশিম খাচ্ছেন। ৬০ বলের ৩৫টিই ডট দিয়েছেন তাঁরা।
এই মুহূর্তে উইকেটে আছেন সৌম্য সরকার (২১ বলে ২৬) ও জাকের আলী (১৬ বলে ১২)
বাংলাদেশ: ১০ ওভারে ৩ উইকেটে ৫৬ রান।
প্রথম ছক্কা জাকেরের
অষ্টম ওভারে এসে ম্যাচে প্রথম ছক্কার দেখা পেল বাংলাদেশ। চেজকে উইকেট ছেড়ে বেরিয়ে এসে লং অন দিয়ে বাউন্ডারি পার করেছেন জাকের আলী।
বাংলাদেশ: ৮ ওভারে ৩ উইকেটে ৪৩ রান।
পাওয়ারপ্লের ৩৬ বলে বাংলাদেশ ৩২/৩
পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে আফিফকেও হারিয়েছে বাংলাদেশ। তানজিদের মতো এই বাঁহাতিও একের পর এক ডট দিতে দিতে একটু ভিন্নভাবে খেলতে চেয়েছেন। শেষতক রোস্টন চেজের বল রিভার্স সুইপ করে ক্যাচ দিয়েছেন থার্ড ম্যানে আকিলের হাতে। আফিফের ১১ বলের ইনিংসে দুটি চার, বাকি সব ডট।
একই ওভারের শেষ বলে সৌম্য সরকারকে কট বিহাইন্ড দিয়েছিলেন আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিলে দেখা যায় বল সৌম্যের ব্যাটে লাগেনি। যদিও বল যে ব্যাটে লাগেনি, সৌম্যই নিশ্চিত ছিলেন না। জাকের আলীর সঙ্গে পরামর্শ করে রিভিউ চেয়েছিলেন!
বাংলাদেশ: ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৩২ রান।
লিটনের আরও একটি শূন্য
ওয়ানডে সিরিজের ধারাবাহিকতা থাকল টি-টোয়েন্টিতেও!
প্রথম বলেই বোলার আকিলের হাতে ক্যাচ তুলে আউট হয়েছেন লিটন দাস। ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচেও খালি হাতেই ফিরেছিলেন এই উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান। টি-টোয়েন্টি সিরিজে অবশ্য দলের নেতৃত্বও তাঁর কাঁধে।
টানা দুই বলে তানজিদ ও লিটনকে হারানোর পর ব্যাটিংয়ে নেমেছেন আফিফ হোসেন। আরেক প্রান্তে আছেন সৌম্য সরকার। হ্যাটট্রিকের সুযোগ তৈরি করা ওভারটি মেডেন নিয়েছেন আকিল।
বাংলাদেশ: ৪ ওভারে ২ উইকেটে ১৫ রান।
ডট দিতে দিতে ফিরলেন তানজিদ
খেলেছেন ১১ বল, একটায় চার মেরেছেন, দুটিতে সিঙ্গেল। বাকি বলগুলোতে ডট দিতে দিতে বিরক্ত তানজিদ হাসান আকিল হোসেনের বলে বোল্ডই হয়ে গেলেন (১১ বলে ৬)। তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে প্রথম উইকেট হারাল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ: ৩.৩ ওভারে ১ উইকেটে ১৫ রান।
এক বছর পর বাংলাদেশ দলে শামীম
বাংলাদেশ দল একাদশ সাজিয়েছে তিন পেসার, দুই স্পিনার দিয়ে। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাউন্ট মঙ্গানুই টি-টোয়েন্টির পর আজই প্রথম জাতীয় দলের হয়ে নামছেন শামীম হোসেন।
বাংলাদেশ একাদশ
লিটন দাস (অধিনায়ক), শামীম হোসেন, তানজিদ হাসান, সৌম্য সরকার, আফিফ হোসেন, জাকের আলী, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান, মেহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ
রোভমান পাওয়ের (অধিনায়ক), ব্র্যান্ডন কিং, জনসন চার্লস, নিকোলাস পুরান, আন্দ্রে ফ্লেচার, রোমারিও শেফার্ড, রোস্টন চেজ, আকিল হোসেন, গুড়াকেশ মোতি, আলজারি জোসেফ ও ওবেদ ম্যাকয়।
টসে হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টসে জিতেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রোভমান পাওয়েল। বেছে নিয়েছেন বোলিং। পাওয়েল বলেছেন, উইকেট ব্যাটিংয়ের জন্য ভালো মনে হয়েছে তাঁর। দেখতে চান বাংলাদেশ কেমন রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে পারে।
এই সিরিজে বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক লিটন দাস। বলেছেন ১৮০ রান তোলার চেষ্টা করবে তাঁর দল। জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সময় এই মাঠ যেমন দেখেছিলেন, এবার সেটা ভিন্ন মনে হচ্ছে লিটনের। গ্রুপ আফগানদের বিপক্ষে সুপার এইটের সেই ম্যাচে ৮ রানে (ডিএল) হেরেছিল বাংলাদেশ।