ক্রিকেট কেবল স্কিলের খেলা নয়। ভালো পারফরম্যান্সের জন্য মানসিক প্রস্তুতিও সমানভাবে জরুরি। এটির অভাব বেশ স্পষ্ট ছিল এ ম্যাচের ব্যাটিংয়ে। বোলিংয়ে মোটামুটি ভালো করলেও হাসান মাহমুদকে মিস করেছি।
মোহাম্মদ নাঈম: ২.৫/১০
একটা শুরু পেয়ে যাওয়ার পরও নিজের স্কোর বড় করতে বা দলকে সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। মানসিক দিক দিয়ে তাকে আরও দৃঢ় হতে হবে।
তানজিদ হাসান: ২/১০
ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচটা ভালো না হওয়ায় কিছুটা চাপ নিয়েই খেলতে হবে দ্বিতীয় ম্যাচ। সেখানে কিন্তু মুজিব উর রেহমানের মুখোমুখি হতে হবে। এক ম্যাচের ব্যর্থতা ওকে যেন বদলে না দেয়, সেটিই চাওয়া থাকবে।
নাজমুল হোসেন: ৮/১০
১৬৪ রানকে কোনোভাবেই সম্মানজনক স্কোর বলা যায় না। তারপরও নাজমুলের ৮৯ রানের কারণে কিছুটা হলেও মুখ রক্ষা হয়েছে। আশা করি, এর মধ্য দিয়ে নাজমুল আবার ফর্মে ফিরবে।
সাকিব আল হাসান: ৬.৫/১০
২ উইকেট পড়ার পর প্রয়োজন ছিল নিয়ন্ত্রিত ব্যাটিংয়ের, একটা জুটির। সাকিব সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। তবে বোলিংয়ে দারুণ মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছে।
তাওহিদ হৃদয়: ৪.৫/১০
দলের অন্যতম সেরা এবং ইনফর্ম খেলোয়াড় হিসেবে আরও দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে, ধারাবাহিকভাবে বড় ইনিংস খেলার পথ বের করতে হবে। ওকে ৪ নম্বরে খেলার সুযোগ দেওয়া উচিত।
মুশফিকুর রহিম: ৩/১০
মাতিশা পাতিরানার বলে যেভাবে ফাঁদে পড়ল, তাতেই বোঝা যায়, শ্রীলঙ্কান তরুণ বোলাররাও কতটা ভেবেচিন্তে বোলিং করে। গ্লাভস হাতেও সেরা দিন পার করেনি মুশফিক।
মেহেদী হাসান মিরাজ: ৫.৫/১০
দেখে মনে হচ্ছিল, রানআউট না হলে হয়তো দলের জন্য আরও কিছু রান যোগ করতে পারত। বোলিং করেছে মোটামুটি ভালোই।
মেহেদী হাসান: ৫/১০
ব্যাটিংয়ের সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেনি। বোলিংটা সন্তোষজনক।
তাসকিন আহমেদ: ৫/১০
এর চেয়ে ভালো করার যোগ্যতা রাখে। তবে পেস বোলারদের মধ্যে সেরা ছিল।
শরীফুল ইসলাম: ৪/১০
একটা উইকেট পাওয়ার পর ওর কাছ থেকে আরও কার্যকর বোলিং আশা করেছিলাম।
মোস্তাফিজুর রহমান: ৩/১০
বোলিংয়ে নির্বিষ ব্যাপারটাই বেশি চোখে পড়েছে। আরও ভালো কিছু আশা করেছিলাম।