কুমিরের সঙ্গে রাত্রিযাপন

কুমিরের সঙ্গে রাত্রিযাপন
কুমিরের সঙ্গে রাত্রিযাপন

‘পিলে চমকে ওঠা’ ব্যাপারটি এত দিন শুধু প্রবাদেই জেনেছেন। সেদিন উপলব্ধিও হয়ে গেল পাশের ছবির এই ভদ্রলোকের। রান্নাঘরে সকালের নাশতা সারছিলেন, হঠাৎ গৃহকর্মীর চিৎকারে ছুটে এলেন শোবার ঘরে। যা দেখলেন, তাতে আত্মারাম খাঁচা ছাড়া হওয়ার জোগাড় তাঁরও। বিছানার নিচে বিশাল এক কুমির! মাইল খানেক দূরের টারগুয়ে নদী থেকে এসে আট ফুট লম্বা ও ৩৩০ পাউন্ড ওজনের নাইল প্রজাতির কুমিরটি ঢুকে পড়ে হিউমানি লজের পরিচালক, এই ভদ্রলোকের ঘরে। সারা রাত একঘরেই ছিলেন দুজন। কুমিরটিকে যথেষ্টই ভদ্র বলতে হবে, সারা রাত তো কিছু করেইনি, সকালে পরিচালক সাহেব যখন বিছানার কোনায় পা ঝুলিয়ে বসে খানিকক্ষণ, তখনো হামলে পড়েনি। বেরসিক ভদ্রলোক অবশ্য লোকজন ডেকে ধরেবেঁধে বেচারাকে ছেড়ে দিয়েছেন লজের জলাধারে। ওহ্, ভাবছেন খেলার পাতায় হঠাৎ এই খবর কেন? এই স্বাস্থ্য আর শ্মশ্রুমণ্ডিত চেহারায় চেনা মুশকিল, ছবির ইনি জিম্বাবুয়ের সাবেক অলরাউন্ডার গাই হুইটাল!  ওয়েবসাইট

গাই হুইটাল
গাই হুইটাল