পিরোজপুরের মমিন মসজিদ

মমিন মসজিদের অবস্থান পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার উদয়তারা বুড়িরচর। মসজিদটি কাঠ দিয়ে তৈরি করা। তাই স্থানীয়ভাবে এটি কাঠ মসজিদও পরিচিত। ছবি তুলেছেন সাইয়ান

মমিন মসজিদের অবস্থান পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার উদয়তারা বুড়িরচর। মসজিদটি কাঠ দিয়ে তৈরি করা। তাই স্থানীয়ভাবে এটি কাঠ মসজিদও পরিচিত।

মমিন মসজিদে উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে শাল, সেগুন আর লোহা কাঠ। গঠনে লোহার দলক ব্যবহার করা হয়েছে কাঠের শালা।মসজিদে উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে শাল, সেগুন আর লোহা কাঠ। কাঠামো তৈরিতে লোহার পেরেক ব্যবহার না করে ব্যবহার করা হয়েছে কাঠের শলা।

আরও পড়ুন

২৪ ফুট দৈর্ঘ্য আর ১৮ ফুট প্রস্থের মসজিদটির ভেতরে আলো-বাতাস ঢোকার এবং সৌন্দর্য সৃষ্টির উদ্দেশ্যে পাটাতনের মাঝখানে তৈরি করা হয়েছে আরেকটি দোচালা টিনের ছাউনি।

 মমিন উত্তর আকন ১৯১৩ সালে এ মসজিদ নির্মাণ করেন।মসজিদের অবস্থান পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার উদয়তারা বুড়িরচর গ্রামে। মসজিদটি কাঠ দিয়ে তৈরি। তাই স্থানীয়ভাবে এটি কাঠ মসজিদ নামেও পরিচিত। এ মসজিদ নানা কারুকার্যে খচিত। মমিন উদ্দিন আকন ১৯১৩ সালে এ মসজিদ নির্মাণ করেন।

মসজিদের উত্তর ও দক্ষিণে দুটি করে এবং পূর্ব ও পশ্চিমে চারটি করে জানালা। পূর্বদিকে একটিমাত্র প্রবেশ–দরজায় কারুকার্যখচিত দুটি থামযুক্ত দরজা রয়েছে। কাঠের ওপর আছে আরবি ক্যালিগ্রাফি।

আরও পড়ুন

কীভাবে যাবেন

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া থেকে রিকশা বা অটোরিকশায় এ মসজিদে যাওয়া যায়।মসজিদে যাওয়া যায়।

আরও পড়ুন