ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়ামসহ তিন সাংগঠনিক স্তর পুনর্গঠন

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ ও মজলিসে আমেলা পুনর্গঠন করেছে ইসলামী আন্দোলন। আজ বুধবার সকালে রাজধানীর গুলিস্তানের একটি হোটেলে দলের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সভায় এ পুনর্গঠন করা হয়।

ইসলামী আন্দোলন জানিয়েছে, ১১ সদস্যের নতুন প্রেসিডিয়াম সদস্যরা হলেন সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম (দলের আমির), সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম, নুরুল হুদা ফয়েজী, আবদুল আউয়াল, আবদুল হক আজাদ, ইউনুছ আহমাদ, খন্দকার গোলাম মাওলা, আশরাফ আলী আকন, নেয়ামতুল্লাহ আল ফরিদী ও মাহবুবুর রহমান।

১৫ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা হলেন দলের শরিয়াহবিষয়ক উপদেষ্টা ওমর ফারুক সন্দ্বীপী ও মিজানুর রহমান সাঈদ; শিক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন (অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা) ও মোশতাক আহমাদ; তথ্যবিষয়ক উপদেষ্টা ওবায়দুর রহমান খান; মহিলা ও পরিবারকল্যাণবিষয়ক উপদেষ্টা ওবায়দুর রহমান মাহবুব, মুহাম্মদ জহুরুল হক, খোবায়েব বিন তৈয়্যব, আবদুল মতিন ও সৈয়দ আলী মোস্তফা; মানবাধিকারবিষয়ক উপদেষ্টা এ কে এম এরফান খান ও আবদুল কাদের (মেহেরপুর); উপদেষ্টা লুৎফর রহমান ও ফরিদ উদ্দিন আল মোবারক।

এ ছাড়া ৫১ সদস্যের কেন্দ্রীয় মজলিসে আমেলার সদস্য হয়েছেন দলের আমির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম; জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম; নায়েবে আমির আবদুল আউয়াল ও আবদুল হক আজাদ; মহাসচিব হাফেজ ইউনুস আহমাদ; যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান, মুহাম্মদ আশরাফুল আলম, ফজলে বারী মাসউদ ও মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম; সহকারী মহাসচিব সৈয়দ এসহাক মুহা. আবুল খায়ের, আহমদ আবদুল কাইয়ুম ও কে এম আতিকুর রহমান; সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ নেছার উদ্দিন; প্রচার ও দাওয়াহবিষয়ক সম্পাদক শেখ ফজলুল করিম; দপ্তর সম্পাদক লোকমান হোসেন জাফরী; অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক হারুন অর রশীদ; প্রশিক্ষণ সম্পাদক নুরুল করিম আকরাম; মহিলা ও পরিবারকল্যাণবিষয়ক সম্পাদক এ বি এম জাকারিয়া; ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মুহাম্মদ মনির হোসেন; শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক কেফায়েতুল্লাহ কাশফী; আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক শওকত আলী হাওলাদার; শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম; কৃষি ও শ্রমবিষয়ক সম্পাদক আবদুর রহমান; বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আতিকুর রহমান মুজাহিদ; তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক হেমায়েতুল্লাহ কাসেমী; আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক বেলাল নূর আজিজী; প্রবাসীকল্যাণ সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান; মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক আবুল কাশেম; সংখ্যালঘুবিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ মকবুল হোসাইন; স্বাস্থ্য ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ নাসির উদ্দিন; ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক দেলাওয়ার হোসেন সাকি; চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আল মুহাম্মদ ইকবাল; খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ শোয়াইব হোসেন; রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম; বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম; সিলেট বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান; রংপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এম হাছিবুল ইসলাম; ময়মনসিংহ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি এম রুহুল আমীন; কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ সেলিম মাহমুদ; ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুল ইসলাম আল-আমিন; সহপ্রচার ও দাওয়াহবিষয়ক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম কবির; সহদপ্তর সম্পাদক বরকতুল্লাহ লতিফ; সহ-অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক নাছির উদ্দিন খান; সহপ্রশিক্ষণ সম্পাদক মানসুর আহমাদ; সদস্য আমিনুল ইসলাম, রেজাউল করিম আবরার, শাহ ইফতেখার আহসান, শামসুদ্দোহা আশরাফী, শহিদুল ইসলাম ও মোস্তফা কামাল।

ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করিম মজলিসে শুরার সভায় সভাপতিত্ব করেন। একটি কল্যাণরাষ্ট্র গঠনে নেতা–কর্মীদের আন্তরিকতার সঙ্গে দাওয়াতের কাজ করার আহ্বান জানান।