একঝলক (১৩ জানুয়ারি ২০২৪)

১ / ২১
মাঠের পর মাঠ, চোখজুড়ানো হলুদ শর্ষে ফুল। এমনই এক জমির ওপর দিয়ে উড়ছে শান্তির প্রতীক পায়রা। চর কোশাখালী, দোগাছি, পাবনা, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: হাসান মাহমুদ
২ / ২১
ঘন কুয়াশা ও ঠান্ডার মধ্যেই কীর্তনখোলা নদীতে ট্রলারে পারাপার চলছে। রসুলপুর, বরিশাল, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সাইয়ান
৩ / ২১
ঘন কুয়াশা, সঙ্গে কনকনে ঠান্ডা, তা থেকে রক্ষা করতে শিশুটিকে গরম টুপি পরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন এক অভিভাবক। পলাশপুর, বরিশাল, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সাইয়ান
৪ / ২১
তীব্র শীতে জনজীবন স্থবির, শীতে জবুথবু লোকজন। এরই মধ্যে কৃষক আবদুর রাজ্জাক বোরো ধানের জমিতে বালতি দিয়ে পানি দিচ্ছেন। তিনপাড়া, দাউদকান্দি, কুমিল্লা, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: আবদুর রহমান ঢালী
৫ / ২১
ঘন কুয়াশার কারণে অল্প দূরত্বেও কিছু দেখা যাচ্ছে না। এর মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে মহাসড়কে চলাচল করছে যানবাহন। রংপুর–দিনাজপুর মহাসড়ক, বেতারপাড়া এলাকা, রংপুর, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: মঈনুল ইসলাম
৬ / ২১
কয়েক দিনের টানা তীব্র শীতে কাহিল মানুষ। তাই শীতের কানটুপি, হাতমোজাসহ নানা সামগ্রীর চাহিদা বেড়েছে। অনেকেই এই মৌসুমি ব্যবসায় নেমেছেন নতুন করে। প্রতিটি পণ্য প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ১৫০ টাকায়। কাছারিবাজার এলাকা, রংপুর, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: মঈনুল ইসলাম
৭ / ২১
শীতের সঙ্গে বইছে বাতাস। সে বাতাসে ঘুড়ি ওড়াচ্ছে এক শিশু। সেনহাটি, দিঘলিয়া, খুলনা, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সাদ্দাম হোসেন
৮ / ২১
ভৈরব নদে মাছ ধরতে ব্যস্ত দুই মৎস্যজীবী। সেনহাটি, দিঘলিয়া, খুলনা, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সাদ্দাম হোসেন
৯ / ২১
দলে বেঁধে আলু তুলছেন কৃষকেরা। কেউ আলু তুলছেন, আবার কেউ সেই আলু বস্তায় ভরছেন। আমতলী গোমতীর চর, দুর্গাপুর, কুমিল্লা, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: এম সাদেক
১০ / ২১
কৃষক খেত থেকে আলু তুলে বস্তায় ভরেছেন। তার ওপরে ফিঙে পাখি বসেছে। আমতলী, কুমিল্লা, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: এম সাদেক
১১ / ২১
শীতের মৌসুমে বৃষ্টি না হওয়ায় চা–বাগানে কৃত্রিমভাবে পানি দেওয়া হচ্ছে। জেরিন চা–বাগান, শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: শিমুল তরফদার
১২ / ২১
আবাদের খরচ কমাতে নিজেরাই জমি তৈরি করছেন ধান লাগানোর জন্য। ভিটিদাউদপুর, বিজয়নগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: শাহাদৎ হোসেন
১৩ / ২১
গ্রামাঞ্চলে ঘুরে ঘুরে বেতের তৈরি ধামা ও সাজি বিক্রি এবং মেরামত করছেন কারিগর ঝন্টু দাস। এ কাজ করে দৈনিক ২০০ থেকে ৩০০ টাকা আয় করেন তিনি। ঘোড়াদহ এলাকা, কৈজুরী, ফরিদপুর ১৩ জানুয়ারি
ছবি: আলীমুজ্জামান
১৪ / ২১
যমুনা নদীর চরাঞ্চলে পরিবার নিয়ে বসবাস করেন নাছিমা বেগম। তীব্র শীতে কাহিল গবাদিপশুও। একটু উষ্ণতা দিতে আগুন জ্বালিয়েছেন তিনি। কুঁড়িপাড়া চর, সারিয়াকান্দি, বগুড়া, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সোয়েল রানা
১৫ / ২১
শীতের সকালে যমুনার চরাঞ্চলে বসবাস করা মানুষে নদী পার হওয়ার জন্য খেয়াঘাটে অপেক্ষা করছেন। মালামাল বহনের জন্য খেয়াঘাটে রয়েছে ঘোড়ার গাড়িও। চর বাটিয়া, সারিয়াকান্দি, বগুড়া, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সোয়েল রানা
১৬ / ২১
বিক্রির জন্য বীজতলা থেকে বোরো ধানের চারা তুলে পরিষ্কার করছেন কৃষক শওকত ফকির। এরপর সেগুলো সাপ্তাহিক হাটে বিক্রি করবেন। ভাটপাড়া এলাকা, কৈজুরী, ফরিদপুর, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: আলীমুজ্জামান
১৭ / ২১
লাকড়ি ও গবাদিপশুর খাবার সংগ্রহ করে এনেছেন এই নারীরা। নৌপথ পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষায়। চর বাটিয়া, সারিয়াকান্দি, বগুড়া, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: সোয়েল রানা
১৮ / ২১
গবাদিপশুর খাবারের জন্য ধানের খড় ভ্যানে সাজিয়ে বাড়ি ফিরছেন এক কৃষক। দশ হাজার এলাকা, কৈজুরী, ফরিদপুর, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: আলীমুজ্জামান
১৯ / ২১
সূর্যের দেখা নেই। এর মধ্যেই বাড়ির উঠানে বসে ধান সেদ্ধ করছেন গৃহবধূ শামীমা বেগম। বাখুন্ডা দক্ষিণপাড়া এলাকা, কৈজুরী, ফরিদপুর ১৩ জানুয়ারি
ছবি: আলীমুজ্জামান
২০ / ২১
পানি কমে যাওয়ায় শীতে হাওরের জমির মাটি ফেটে চৌচির। হাওরে বোরো চাষে ব্যস্ত বাড়ির লোকজন। তাঁদের জন্য খাবার নিয়ে যাচ্ছেন এক নারী বাউয়াকান্দি হাওর, সিলেট, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: আনিস মাহমুদ
২১ / ২১
ইটভাটার জন্য উত্তোলন করা মাটি নিয়ে যাওয়া হচ্ছে বাল্কহেডে করে। মাটি কাটায় একদিকে হুমকির মুখে পড়ছে ফসলি জমি, অন্য দিকে ভাটার চুল্লি থেকে নির্গত ধোঁয়ায় বিপর্যস্ত হচ্ছে পরিবেশ। কুচিয়ামোড়া এলাকা, সিরাজদিখান, মুন্সীগঞ্জ, ১৩ জানুয়ারি
ছবি: দীপু মালাকার