একঝলক (২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪)

১ / ১০
নীল আকাশে শরতের সাদা মেঘের ভেলা। ভিমরুলি, ঝালকাঠি, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: সাইয়ান
২ / ১০
কুমিল্লার বেশ কয়েকটি গ্রাম মৃৎশিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ। দইয়ের পাতিল তৈরির পর রোদে শুকাচ্ছেন এক ব্যক্তি। প্রতিটি পাতিল ১০ থেকে ১২ টাকার মধ্যে পাইকারি দরে বিক্রি করেন তিনি। জেলখানাবাড়ি, সদর দক্ষিণ উপজেলা, কুমিল্লা, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: এম সাদেক
৩ / ১০
নদীপথে নৌকায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে সার। সেগুলো চরাঞ্চলে ফসল উৎপাদনে ব্যবহার করা হবে। শহড়াবাড়ি খেয়াঘাট, ধুনট উপজেলা, বগুড়া, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: সোয়েল রানা
৪ / ১০
গাছে বাঁধার জন্য বাঁশের কাঠি নদীপথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। শহড়াবাড়ি খেয়াঘাট, ধুন, বগুড়া, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: সোয়েল রানা
৫ / ১০
প্রখর রোদে পুড়ে ইট ভাঙছেন এই শ্রমিক। ইচলি, গঙ্গাচড়া, রংপুর, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: মঈনুল ইসলাম
৬ / ১০
তিস্তার চরে কাশফুলে ছেয়ে গেছে চারদিক। সেই কাশবনের ভেতর দিয়ে রাখাল গবাদিপশু নিয়ে যাচ্ছেন। কলাগাছী, গঙ্গাচড়া, রংপুর, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: মঈনুল ইসলাম
৭ / ১০
তিস্তার চরে ছাগলের পাল নিয়ে যাচ্ছেন এই নারী। মহিপুর, গঙ্গাচড়া, রংপুর, ২০ সেপ্টেম্বর
ছবি: মঈনুল ইসলাম
৮ / ১০
নদী–নালা–খাল-বিলে পানি বেড়েছে। সেই সঙ্গে চাহিদা বেড়েছে পলোর। আকারভেদে প্রতিটি পলো ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে বিক্রি করছেন তিনি। জাঙ্গালিয়া, ২০ সেপ্টেম্বর।
ছবি: এম সাদেক
৯ / ১০
পুকুরে মাছের খাবার খইল ছিটাচ্ছেন একজন মৎস্যচাষি। কাচনাইল, কৈজুরী, ফরিদপুর, ১৯ সেপ্টেম্বর
ছবি: আলীমুজ্জামান
১০ / ১০
ছুটির দিনে কুমার নদের রেগুলেটরের মুখে মাছ ধরতে এসে জালের ছেঁড়াফাটা মেরামত করে নিচ্ছেন এক মৎস্যশিকারি। মদনখালী, ডিক্রির চর, ফরিদপুর, ১৯ সেপ্টেম্বর
ছবি: আলীমুজ্জামান