জব্বারের বলীখেলা

যুব সম্প্রদায়ের মধ্যে ব্রিটিশবিরোধী মনোভাব গড়ে তোলা এবং শক্তিমত্তা প্রদর্শনের মাধ্যমে তাদের মনোবল বাড়ানোর প্রেরণা থেকে চট্টগ্রামের বদরপাতি এলাকার বাসিন্দা আবদুল জব্বার প্রচলন করেন এই বলীখেলার।। ১৯০৯ সালে লালদীঘি ময়দানে এই বলীখেলার সূচনা হয়। এ দেশ থেকে ব্রিটিশরা বিদায় নেওয়ায় শতবর্ষ পরেও জমজমাট আয়োজন হয় বলীখেলার। সোমবার বিকেলে চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক লালদীঘির চত্বরে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলীখেলার ১১৩তম আসরের আয়োজন করা হয়। এই বলীখেলায় এবার প্রথম রাউন্ড, কোয়ার্টার ফাইনাল (চ্যালেঞ্জিং বাউট), সেমিফাইনাল ও ফাইনালে (চ্যাম্পিয়ন বাউট) মোট ৭২ জন বলী অংশ নেন। শেষ মুহূর্তে পয়েন্ট ভিত্তিতে তারেকুল ইসলাম জীবনকে বিজয়ী ঘোষণা করেন খেলার রেফারি আবদুল মালেক।

১ / ১৪
খেলার শুরুতে দুই বলী মাথার সঙ্গে মাথা লাগিয়ে কুস্তি শুরু করেন
২ / ১৪
চলছে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়কে মাটিতে ফেলার চেষ্টা
৩ / ১৪
গলা জড়িয়ে এক বলী আরেকজনকে মাটিতে ফেলার চেষ্টা করছেন
৪ / ১৪
হাওয়ায় তুলে মাটিতে আছাড় দেওয়া হচ্ছে একজন বলীকে
৫ / ১৪
বলীখেলা দেখতে শত শত মানুষ ভিড় করেন
৬ / ১৪
গলা ধরে মাঠিতে ফেলে দেওয়া হচ্ছে এক বলীকে
৭ / ১৪
একজন জড়িয়ে ধরার পর বাঁচার চেষ্টা অন্য খেলোয়াড়ের
৮ / ১৪
বলীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় একসঙ্গে চারজনকে খেলানো হয়
৯ / ১৪
মাটিতে ফেলতে পারলেও লাগেনি পিঠ। তাই প্রাণপণে চলছে পিঠ লাগানোর চেষ্টা
১০ / ১৪
প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টা করছেন এই বলী
১১ / ১৪
মাটিতে পিঠ লাগাতে চলছে প্রাণপণ চেষ্টা
১২ / ১৪
জয়ী হওয়ার পর খুশি আর ক্লান্ত হয়ে মাটিতে শুয়ে পড়েন জীবন বলী
১৩ / ১৪
চট্টগ্রাম লালদীঘি মোড়ে আয়োজন করা হয় এবারের জব্বারের বলীখেলা, যা দেখতে ভিড় করেন লোকজন।
১৪ / ১৪
১১৩তম আসরের এবারের বিজয়ী জীবন বলী