গাইবান্ধার নয়ারহাটের পোশাকশিল্প

উত্তরের গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহর ইউনিয়নের নয়ারহাটের পোশাকশিল্প এ অঞ্চলের মানুষের জীবন ও জীবিকায় পরিবর্তন এনে দিয়েছে। এখানকার বাসিন্দা আবদুর রহিমের হাত ধরে এই অঞ্চলে পোশাকশিল্পের বিকাশ ঘটেছে। তিনিই প্রথম সেখানে তৈরি পোশাক কারখানা স্থাপন করেন। পরে আরও বেশ কয়েকটি কারখানা গড়ে ওঠে। এখন সেখানে এই শিল্পে সব মিলিয়ে প্রায় এক লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। গাইবান্ধার উন্নতির পাশাপাশি স্থানীয় মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছে এই পোশাকশিল্প। গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার নয়ারহাটের পোশাকশিল্প নিয়ে সাজানো হয়েছে আজকের ছবির গল্প।

১ / ৯
পোশাক তৈরির জন্য সুতা প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে।
২ / ৯
কোচাশহর ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী আরও তিন ইউনিয়নে ক্ষুদ্র পোশাকশিল্পের প্রসার ঘটেছে।
৩ / ৯
মেমোরি চিপসের মাধ্যমে পোশাকের ডিজাইন দেওয়া হচ্ছে।
৪ / ৯
নয়ারহাটের পোশাকশিল্পে অনেক নারীর কর্মসংস্থান হয়েছে। জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত কারখানায় বেশি কাজ চলে।
৫ / ৯
পাওয়ার লুমে পোশাক তৈরির কাজ করছেন রাকিব সরকার। এ কাজে একজন শ্রমিক মাসে গড়ে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকা মজুরি পান।
৬ / ৯
নিজেদের কারখানায় তৈরি পোশাক দেখাচ্ছেন একজন কারিগর। নয়ারহাট পোশাকশিল্পে টুপি, মাফলার, সোয়েটার, হাতমোজা, পা–মোজাসহ ১৫ থেকে ২০ ধরনের শীতের পোশাক তৈরি হয়।
৭ / ৯
দূরদূরান্ত থেকে পাইকারি ক্রেতারা শীতের পোশাক কিনতে নয়ারহাটে আসেন।
৮ / ৯
নয়ারহাটের পোশাকশিল্পে তৈরি বাহারি রঙের শীতের পোশাক।
৯ / ৯
দেখেশুনে শীতের পোশাক কিনছেন এক পাইকারি ক্রেতা।