বেহাল যশোর–খুলনা মহাসড়ক

যশোর-খুলনা জাতীয় মহাসড়কের ৩৮ কিলোমিটার সড়ক সংস্কার ও পুনর্নির্মাণের জন্য গত ১০ বছরে কয়েক শ কোটি টাকা ব্যয় করেছে সরকার। ছয়টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আটটি দরপত্রের মাধ্যমে আট দফায় এই কাজ বাস্তবায়ন করেছে। যশোর-খুলনা সড়কের পালবাড়ী থেকে নওয়াপাড়া পর্যন্ত বিভিন্ন স্থান উঁচু–নিচু হয়ে আছে। বসুন্দিয়া, প্রেমবাগ, টেঙ্গুটিয়া, ভাঙ্গাগেট, উড়োতলা মোড়, রুপদিয়া, মুড়লী, পদ্মবিলা ও অভয়নগরের নওয়াপাড়া শহর এলাকার বিটুমিনের আস্তরণ উঠে অবস্থা বেশি খারাপ হয়েছে। পণ্যবাহী ট্রাক চলছে হেলেদুলে। এক যানবাহন আরেক যানবাহনকে পাশ কাটাতে গিয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। যানবাহনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, ঘটছে দুর্ঘটনা। ভাঙ্গাগেট থেকে বসুন্দিয়া পর্যন্ত বেহাল রাস্তার ছবিগুলো গতকালের।

১ / ১০
কংক্রিটের সড়কের এক লেনের কাজ শেষ হয়েছে, অন্য লেনের কাজ চলছে।
২ / ১০
কাজ করছেন শ্রমিকেরা।
৩ / ১০
চলাচলের জায়গা সরু হওয়ায় যান চলাচলে বেড়েছে ঝুঁকি।
৪ / ১০
কার্পেটিং উঠে পাথর বেরিয়ে গেছে।
৫ / ১০
সড়কের কার্পেটিং উঠে গর্ত তৈরি হয়েছে অনেক জায়গায়।
৬ / ১০
গাড়ি ঝাঁকুনি দিয়ে চলছে। চলাচলে যাত্রীদের ভোগান্তি।
৭ / ১০
ধুলাময় সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল।
৮ / ১০
যানজটে বিরক্ত হয়ে বাস থেকে নেমে হাঁটছেন যাত্রী।
৯ / ১০
ভাঙ্গাগেট থেকে চেঙ্গুটিয়া পর্যন্ত কংক্রিটের সড়ক কিছুটা হয়েছে, আবার কিছুটা হয়নি। তাই যানজট লেগেই থাকে। সড়কের নিচে ঢালু জায়গা দিয়ে চলাচলে হয় ভোগান্তি।
১০ / ১০
ট্রাকচালক তামজিদ ভোলা থেকে খুলনা হয়ে যশোরে চালের কুড়া নিয়ে যেতে গিয়ে রাত ২টা থেকে খুলনা-যশোর মহাসড়কের ভাঙ্গাগেট যানজটে বসে আছেন। সকাল ১০টা বেজে গেলেও যানবাহনের জট খোলেনি। অথচ তাঁর গন্তব্য আর মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে।